Doridro Bektir Jonno Sukhbor – দরিদ্র ব্যাক্তির জন্য সুখবর!

 

ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়, পূর্ণিমা চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি

বিখ্যাত এই লাইনটি যেনো বর্তমানে অনেকের কাছে চরম বাস্তবতা হবে। তবে বলাই বাহুল্য, এবার ব্যাপক সংখ্যক মানুষ দারিদ্রতা ও অর্থ সংকটে জীবনের প্রথমবার মুখোমুখি হয়েছে। এই করোনায় অনেক ধনী মধ্যবিত্তে, অনেক মধ্যবিত্ত একদম নিম্নবিত্তে পরিণত হয়েছে। এইতো সেদিন ফেসবুকে দেখলাম এক গার্মেন্টস মালিক একদম নিঃস্ব হয়ে ফেসবুকে লাইভে এসে কান্নাকাটি করছে। কত মধ্যবিত্ত আত্নসম্মানের কাছে পরাজিত হয়ে জীবনে প্রথমবারের মত ত্রাণের জন্যে লাইনে দাড়িয়েছে।

বাংলাদেশের অর্থনীতি করোনার কারণে শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় তা এখনো যদিও অনুমান করা সম্ভব হচ্ছেনা, তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউটের এক গবেষণায় বলা হয়েছে, করোনায় লকডাউনের কারণে ২৬ মার্চ থেকে ২৫ এপ্রিল এই এক মাসে অর্থনীতিতে এক লাখ দুই হাজার ৩০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে৷ আর কৃষি, শিল্প ও সেবা খাতে দেশে ক্ষতির পরিমাণ প্রতিদিন তিন হাজার ৩০০ কোটি টাকা৷ আর এই তিন খাতে এই বিশাল অংকের ক্ষতি কত লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবিকার জন্যে মারাত্নক হুমকি হয়ে দাড়িয়েছে তা বলার অপেক্ষা থাকে না।

এই প্রথমবারের মত কত বাবার কলিজা ফেটে যাচ্ছে এই ভেবে তার কলিজার টুকরা সন্তানদের ঈদের জামা কিনে দিতে পারছে না, রমাযানে মধ্যে যাই চলেছে কোনোমত কিন্তু ইদের দিন হরেক রকম মজাদার খাবারের ব্যবস্থা করতে পারবে না৷ কত স্বামী তার প্রিয়তমা স্ত্রীকে প্রথমবারের মত পছন্দের শাড়ি উপহার দিতে পারছে না। কত ফ্যামিলি আছে যারা, নতুন জামার ও ইদে হরেক রকম মজাদার খাবারের কথা চিন্তা দূরে থাক, কিভাবে সামনের দিনগুলোতে দুবেলা খাবে সেই চিন্তায় দিনরাত অতিক্রম করে যাচ্ছে

দারিদ্রতায় আচ্ছন্ন হে আমার প্রিয় দ্বীনি ভাইবোনেরা আপনারা যারা “Doridro Bektir Jonno Sukhbor” লেখাটা পড়ছেন, হতাশ হবেন না! আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন ও সবর করুন! এবং সুসংবাদ গ্রহন করুন! এমন এক সুসংবাদ যা দিয়ে গিয়েছেন স্বয়ং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। Doridro Bektir Jonno Sukhbor জানতে লিখাটি বিস্তারিত পড়ুন।

 

Doridro Bektir Jonno Sukhbor

একবার কিছু সংখ্যক আনসার একটি পাঠচক্রে বসেছিলেন,  তাদের মধ্যে একজন কুর’আন তিলাওয়াত করছিলো, এই আনসারদের অধিকাংশের দেহের বিভিন্ন অংশ পর্যাপ্ত কাপড়ের অভাবে অনাবৃত ছিলো। এমতাবস্থায় রাসূল (সাঃ) তাদের সাথে এসে এমনভাবে যোগ দিলো যেনো তিনি তাদেরই একজন। রাসূল (সাঃ) কে দেখে যে কুর’আন তিলাওয়াত করছিলো সে থেমে গেলো। তখন রাসূল (সাঃ) বললেন তোমরা কি বিষয় নিয়ে কথা বলছিলে, উত্তরে তারা বললো আমরা আল্লাহর কিতাব পাঠ করছিলাম ইয়া রাসূলুল্লাহ। তখন তিনি তাদের গোল হয়ে বসার নির্দেশ দিলেন। অতঃপর বললেন – ” নিঃস্বদের দল! সুসংবাদ তোমাদের জন্যে। ধনীদের অর্ধদিবস পূর্বে তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করবে ; আর সেই অর্ধদিবস হল পাঁচশত বছরের সমান” (১) তার মানে “Doridro Bektir Jonno Sukhbor” আসল সুখবর হচ্ছে, আপনারা ৫০০ বছর আগে জান্নাতে যাবেন, ইংশাআল্লাহ।

হে আমার প্রিয় দ্বীনি ভাইবোনেরা আপনারা যারা এই লেখাটা পড়ছেন, আপনার মতো Doridro Bektir Jonno Sukhbor! কারন ক্ষুধার ব্যথা যে কতটা মারাত্নক তা কখনো পুরোপুরি অনুভব না করলেও রামাদানে তো পেটভরে সেহরী খাবার সত্ত্বেও যখন সারাদিন অপেক্ষা করি মাগরিবের আজান কখন দিবে, তখন কিছুটা হলেও আচঁ করতে পারি ক্ষুধার জ্বালা কি জিনিস!

 

তবে শুনাই আপনাদের আরেকটি ঘটনা,

 

রাসুলুল্লাহ (সাঃ) যখন সালাতের ইমামতি করতেন তখন কিছু লোক ক্ষুধার তাড়নায় সালাতে দন্ডায়মান অবস্থায় নিচে পড়ে যেতেন, তারা ছিলেন আসহাবুস সুফফা’র সাহাবি। এ অবস্থা দেখে বেদুইনরা বলতো, এ লোকগুলোকে জ্বিনে ধরেছে। সালাত শেষে তখন রাসূল (সাঃ) এদের দিকে ফিরে বললেন,

“তোমরা যদি জানতে, আল্লাহর নিকট তোমাদের জন্যে কি বরাদ্দ আছে তাহলে তোমরা মন থেকে চাইতে তোমাদের অভাব ও দারিদ্রতা যেন আরো বেড়ে যায়। (২) মাঝে মাঝে হয়তো হতাশার সমুদ্রে তলিয়ে যাই এই ভেবে কেনো এমন হচ্ছে আমাদের সাথে, আল্লাহ কি আমাদের সাথে রাগান্বিত, তিনি কি শাস্তি দিচ্ছেন আমাদের? মোটেও নয়, এই দারিদ্রতা ও আমাদের প্রতি উনার মমতার বহিঃপ্রকাশ। এটি হচ্ছে Doridro Bektir Jonno Sukhbor!

বিখ্যাত সাহাবী আবু হুরাইরা রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহু বলেন, “যার হাতে আবু হুরাইরার প্রাণ তার শপথ করে বলছি, আল্লাহর নবী ও তার পরিবার একাধারে তিন দিন পেটভরে গমের রুটি খেতে পারেননি। এই দারিদ্রতা অবস্থার মধ্য দিয়েই তিনি দুনিয়া ত্যাগ করেন” (৩)

 

অন্য এক বর্ণনায় আনাস রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহু বলেন,

 

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার রবের কাছে চলে যাওয়ার আগ পর্যন্ত নরম রুটি ও ছাগলের মাংস দেখেননি। (৪)

উমর রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহু বলেন “আমি রাসূল (সাঃ) কে একদিন দেখেছিলাম, তিনি নিজের পেট ভরানোর জন্যে নিম্নমানের একটু খেজুরও পাচ্ছিলেন না। (৫)

ভেবে দেখুন তো, আল্লাহ তার সবচাইতে প্রিয় বান্দার জন্যে এমন জীবনযাপন নির্বাচন করে দিয়েছিলেন যা আমাদের থেকেও কয়েকশো গুণ বেশি অভাব অনটন ও দারিদ্রতায় আছন্ন! নিশ্চয়ই আল্লাহ তার সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ ও সর্বাপেক্ষা প্রিয় বান্দার জন্যে সর্বোত্তমটাই নির্বাচন করে দিয়েছিলেন।

অনেক সময় হয়তো খুব আফসোস হবে এই ভেবে কেনো অমুক বন্ধুর মত ধনী হতে পারলাম না, কেনো তাদের মত বিলাসিতা আমাদের জীবনে নেই, আফসোস না করে সুসংবাদ গ্রহন করুন কিয়ামতের দিন রাসূল (সাঃ) নিকট-প্রতিবেশী হবার কেননা, রাসূল (সাঃ) বলেন ” কিয়ামতের দিন তারাই আমার নিকট প্রতিবেশী হবে যারা অল্পে তুষ্ট থেকেছে” (৬)

যে ব্যক্তি কোনোরকম চলার মতো জীবিকা আহরণ করে রাসুল (সাঃ) তাকে ঈর্ষার সাথে সফলতার সুসংবাদ দিয়েছেন৷

 

IDC Partner

 

আরো সুসংবাদ গ্রহন করুন কিয়ামতের দিন লঘু হিসাবের,

 

রাসূল (সাঃ) বলেছেন, জান্নাতের দরজায় দুজন মুমিনের সাক্ষাৎ হলো যাদের মধ্যে একজন ছিলো দুনিয়াতে ধনী ও অন্যজন নিঃস্ব। নিঃস্ব মুমিনকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হলো অন্যদিকে ধনী মুমিনকে একটি নিদিষ্ট সময়ের জন্যে আটকে রাখা হলো, পরিশেষে তাকেও জান্নাতে প্রবেশ করানো হলো। তখন নিঃস্ব মুমিন তাকে বললো ” ভাই তোমাকে কেনো আটকে রাখা হয়েছিলো? আল্লাহর শপথ! আমার কাছে থেকে যেভাবে হিসেব নেওয়া হয়েছিলো, তাতে তো আমি তোমার ব্যাপারে শংকিত হয়ে গিয়েছিলাম”। তখন ধনী লোকটি বললো, ভাই! তোমার পর আমাকে নির্দয়ভাবে আটকে রাখা হয়েছিলো, তোমার এখানে আসতে আসতে আমার শরীর থেকে এতো বেশি ঘাম ঝরেছে, যা একহাজার তৃষ্ণাত উটের তৃষ্ণা নিবারণের জন্যে যথেষ্ট! (৭)

যার জীবনের সম্পদের প্রাচুর্য যত বেশি তার হিসাব কিয়ামতের দিন তত  কঠোর ভাবে নেওয়া হবে। একারণেই আমরা সাহাবীদের জীবনে দৃষ্টিপাত করলে দেখতে পাই তারা প্রত্যেকে চাইতো যখন তাদের মৃত্যু হবে তখন তাদের নিকট যেনো একটি কড়িও অবশিষ্ট না থাকে, সব দান করে দিয়ে দিতো।

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,

“তিনটি বস্তুর জন্যে আদম-সন্তানকে হিসেব দিতে হবে না-লজ্জাস্থান ঢাকার একখন্ড বস্ত্র, মেরুদন্ড সোজা রাখার জন্যে একটু খাবার ও বসবাসের জন্যে একটি ঘর। এর চেয়ে বাড়তি সবকিছুর জন্যে হিসেব দিতে হবে।” (৮)

মক্কার এক সুদর্শন যুবক যে ছিলো পিতা-মাতার পরম আদরে ঐশ্বর্যের মধ্যে লালিত। মা অত্যন্ত সম্পদশালী হওয়ার কারণে অত্যন্ত ভোগ বিলাসের মধ্যে থাকা এক যুবক! তৎকালীন মক্কার যত রকমের চমৎকার পোশাক ও উৎকৃষ্ট খুশবু পাওয়া যেত সবই ছিলো তার হাতের মুঠোয়। রাসূলুল্লাহর (সাঃ) সামনে কোনভাবে তার কথা উঠলে তিনি বলতেন ‘মক্কায় তার চেয়ে সুদর্শন এবং উৎকৃষ্ট পোশাকধারী আর কেউ ছিল না।’ (তাবাকাত)

বলছিলাম, বিখ্যাত সাহাবী মুসায়াব ইবনে উমাইর কথা! যার মৃত্যুর আগ সময়টার কথা মনে পড়লেই হাতের পশম দাড়িয়ে যায়। উহুদে প্রান্তরে যখন তার লাশ পাওয়া গেলো রক্ত ও ধুলোবালিতে একাকার ছিলো তার চেহারা। এই দৃশ্য দেখে রাসূল (সাঃ) অঝোরে কেঁদে ফেললেন।

হযরত খাব্বাব ইবনুল আরাত রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহু বলেন, ‘আমরা আল্লাহর রাস্তায় আল্লাহর সন্তুষ্টি উদ্দেশ্যে রাসূলুল্লাহর (সাঃ) সাথে হিজরত করেছিলাম। আমাদের এ কাজের প্রতিদান দেওয়া আল্লাহর দায়িত্ব।আমাদের মধ্যে যাঁরা তাঁদের এ কাজের প্রতিদান মোটেও না নিয়ে দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে তাঁদের একজন মুসয়াব ইবনে উমাইর।’

তাকে যখন কাফন দিতে নেওয়া হলো, তখন একপ্রস্থ চাদর ছাড়া আর কোন কাপড় পাওয়া গেল না। যা দিয়ে তার মাথা ঢাকলে পা এবং পা ঢাকলে মাথা বেরিয়ে যাচ্ছিল।

তখন রাসূল (সাঃ) আমাদের বললেন, চাদর দিয়ে মাথার দিক দিয়ে যতটুকু ঢাকা যায় ঢেকে দাও, বাকী পায়ের দিকে ‘ইযখীর’ ঘাস দাও। তারপর রাসূল (সাঃ) মুসয়াবের লাশের পাশে দাঁড়িয়ে পাঠ করলেন ” মিনাল মু’মিনীনা রিজানুল সাদাকু আহাদুল্লাহ আলাইহি….. ” -মুমিনদের এমন কিছু লোক আছে যারা আল্লাহর সাথে অঙ্গীকার সত্যে পরিণত করেছে।

তারপর তিনি কাফনের চাদরটির প্রতি তাকিয়ে বললেন, “আমি তোমাকে মক্কায় দেখেছি। সেখানে তোমার চেয়ে কোমল চাদর এবং সুন্দর যুলফী আর কারো ছিল না। অথচ আজ তুমি এখানে এই চাদরে ধুলি মলিন অবস্থায় পড়ে আছো”

দরিদ্র ব্যাক্তির জন্য সুখবর! Doridro Bektir Jonno Sukhbor

প্রিয় দ্বীনি ভাইবোনেরা, মুসায়াব ইবনে উমাইর জীবনী থেকে চলুন শিক্ষা গ্রহন করি, যিনি কিনা মক্কার সবচেয়ে বিলাসবহুল জীবন পরিত্যাগ করে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যে এমন এক জীবন বেছে নিয়েছিলেন যেখানে তার কপালে মৃত্যুর পর একটি পুরো কাফনের কাপড় জুটে নি! অথচ আখিরাতে এই মুসায়াব ইবনে উমাইর কত সফল!

আমরা হয়তো উনার মতো স্বেচ্ছায় দারিদ্রতা বেছে নেইনি কিন্তু যেহেতু আমাদের জীবনে দারিদ্রতা না চাইতেও আছে তখন এটাকে আল্লাহর রহমত ও পরিক্ষা ভেবে সবর করে যাই! প্রকৃত বুদ্ধিমান তো সে যে নিজেকে দুনিয়ার মুসাফির ভাবে ও আখিরাতের জন্যে ভোগ বিলাসকে ত্যাগ করে।

দারিদ্রতায় আচ্ছন্ন হে আমার প্রিয় দ্বীনি ভাইবোনেরা যারা আফসোস করেন কেনো দুনিয়ার বাকি ধনীদের মত আপনার বিলাসবহুল জীবন হলো না, কেনো এত বেশী দারিদ্রতা অভাব অনটনে ছেয়ে আছে জীবন,

আপনাদের শেষ একটা কথা বলবো, যে আবেগময়ী কথাটা বলেছিলেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার প্রিয় সাহাবী হযরত উমার রাদিআল্লাহু তাআ’লা আনহুকে, “তুমি কি এতে সন্তুষ্ট নও যে, তাদের জন্যে দুনিয়া, আর আমাদের জন্যে আখিরাত!” (৯)

যারা দরিদ্র তাদের “Doridro Bektir Jonno Sukhbor” এই লিখাটি একটু হলে শান্তনা হবে বলে আমি মনে করি। এই রকম আরো দরকারি লিখা পেতে আর্টিকেলটি শেয়ার করুন ।

———————————-

রেফারেন্স:
(১) আহমাদ, ৩/৯৬; সহীহ হাদিসে অনুরূপ তথ্য রয়েছে তুলনীয় হাদিস ৩০;১২৭;১৩৩;১৭৮
(২) তিরমিযি, ২৩৬৯
(৩) সহীহ বুখারী:৫৩৭৪, সহীহ মুসলিম:২৯৭০
(৪) সহীহ বুখারী:৫৪২১
(৫) সহীহ মুসলিম:২৯৭৮
(৬) মুসান্নাফে ইবনে আবি শায়বা: ৩২২৬৮
(৭) মাজমাউয যাওয়াইদ, ১০/২৬৩
(৮) তিরমিযী : ৪০৬ / ২৩৪১, মিশকাত ৫১৮৬
(৯) সহীহ বুখারী: ৪৯১৩, সহীহ মুসলিম: ১৪৭৯

✍️লেখা: “Doridro Bektir Jonno Sukhbor” Mim Bin’t Nazir

আইডিসির সাথে যোগ দিয়ে উভয় জাহানের জন্য ভালো কিছু করুন।

 

আইডিসি এবং আইডিসি ফাউন্ডেশনের ব্যপারে বিস্তারিত জানতে  লিংক০১ ও লিংক০২ ভিজিট করুন।

আইডিসি  মাদরাসার ব্যপারে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন। 

আপনি আইডিসি  মাদরাসার একজন স্থায়ী সদস্য /পার্টনার হতে চাইলে এই লিংক দেখুন.

আইডিসি এতীমখানা ও গোরাবা ফান্ডে দান করে  দুনিয়া এবং আখিরাতে সফলতা অর্জন করুন।

কুরআন হাদিসের আলোকে বিভিন্ন কঠিন রোগের চিকিৎসা করাতেআইডিসি ‘র সাথে যোগাযোগ করুন।

ইসলামিক বিষয়ে জানতে এবং জানাতে এই গ্রুপে জয়েন করুন।

Islami Dawah Center Cover photo

ইসলামী দাওয়াহ সেন্টারকে সচল রাখতে সাহায্য করুন!

 

ইসলামী দাওয়াহ সেন্টার ১টি অলাভজনক দাওয়াহ প্রতিষ্ঠান, এই প্রতিষ্ঠানের ইসলামিক ব্লগটি বর্তমানে ২০,০০০+ মানুষ প্রতিমাসে পড়ে, দিন দিন আরো অনেক বেশি বেড়ে যাবে, ইংশাআল্লাহ।

বর্তমানে মাদরাসা এবং ব্লগ প্রজেক্টের বিভিন্ন খাতে (ওয়েবসাইট হোস্টিং, CDN,কনটেন্ট রাইটিং, প্রুফ রিডিং, ব্লগ পোস্টিং, ডিজাইন এবং মার্কেটিং) মাসে গড়ে ৫০,০০০+ টাকা খরচ হয়, যা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জিং। সেকারনে, এই বিশাল ধর্মীয় কাজকে সামনে এগিয়ে নিতে সর্বপ্রথম আল্লাহর কাছে আপনাদের দোয়া এবং আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন, এমন কিছু ভাই ও বোন ( ৩১৩ জন ) দরকার, যারা আইডিসিকে নির্দিষ্ট অংকের সাহায্য করবেন, তাহলে এই পথ চলা অনেক সহজ হয়ে যাবে, ইংশাআল্লাহ।

যারা এককালিন, মাসিক অথবা বাৎসরিক সাহায্য করবেন, তারা আইডিসির মুল টিমের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবেন, ইংশাআল্লাহ।

আইডিসির ঠিকানাঃ খঃ ৬৫/৫, শাহজাদপুর, গুলশান, ঢাকা -১২১২, মোবাইলঃ +88 01609 820 094, +88 01716 988 953 ( নগদ/বিকাশ পার্সোনাল )

ইমেলঃ info@islamidawahcenter.com, info@idcmadrasah.com, ওয়েব: www.islamidawahcenter.com, www.idcmadrasah.com সার্বিক তত্ত্বাবধানেঃ হাঃ মুফতি মাহবুব ওসমানী ( এম. এ. ইন ইংলিশ )