Islami Culture-2/ইসলামি কালচার-২

Islami Culture-2/ইসলামি কালচার-২

একটি ছোট গল্প

আমাদের মুসলিম পরিবার গুলুতে Islami Culture-2/ইসলামি কালচার-২ এখন কমই দেখা যায়। এই গল্পটি Islami Culture-2/ইসলামি কালচার-২ কালচার এর গুরুত্ব অনুধাবনে সাহায্য করবে।
“আসসালামু আলাইকুম রাসেল, কই যাস?”
চেষ্টা করেও হাসানকে এড়াতে পারলো না রাসেল, ঠিকই সামনে এসে হাজির। না চাইলেও এখন ওর লেকচার শোনা লাগবে।
“ওয়া আলাইকুমুস সালাম, দোস্ত একটু বিজি আছি, ক্যাম্পাসের দিকে যাচ্ছি।”
“এই সন্ধ্যায় ক্যাম্পাসে কি করবি?”
“কনসার্ট আছে মামা, ঢাকা থেকে দুইটা ব্যান্ড আসছে।” বলেই জিভে কামড় দিলো রাসেল। এখনই শুরু হয়ে যাবে হাসানের বয়ান, গান বাজনা হারাম, কবিরা গুনাহ।
“বেশি দেরি না হলে চল তোর সাথে হাঁটতে হাঁটতে সুমন মামার দোকান পর্যন্ত যাই। এক কাপ চা খাওয়া দরকার।”
হাসানকে কখনো সরাসরি না বলতে পারে না রাসেল। ছেলেটার মধ্যে কি যেনো আছে, বন্ধু হলেও ওকে দেখলে কেনো জানি শ্রদ্ধাবোধ কাজ করে। পাঁচ ওয়াক্ত সালাত জামায়াতের সাথে পড়ার চেষ্টা করে। এই বয়সেই দাড়ি রেখে দিয়েছে, দৃষ্টির হেফাজত করে চলে।
রাসেল আর হাসান গল্প করতে করতে হাঁটছে।
“রাসেল তোকে একটা গল্প শোনাই, সত্যিকারের গল্প। এই যে আমরা যেভাবে দুজনে হাঁটছি এভাবেই একদিন ইবনু উমার রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু আর নাফে’ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হাঁটছিলেন। এমন সময় বাদ্যযন্ত্রের শব্দ শুনতে পেলে ইবনু ওমর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু তাঁর দুই কানে দুই আঙ্গুল ঢুকিয়ে রাস্তা হতে সরে গেলেন। তারপর তিনি নাফে’ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুকে বললেন, নাফে’ তুমি কিছু শুনতে পাচ্ছ কি? নাফে’ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু বললেন, না। তারপর তিনি তার দুই আঙ্গুল দুই কান হতে বের করে বললেন, আমি একদা রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর সাথে ছিলাম। তিনি বাদ্যযন্ত্রের শব্দ শুনে কানে আঙ্গুল ঢুকিয়ে রাস্তা হতে সরে গিয়েছিলেন এবং আমাকে এভাবে জিজ্ঞেস করেছিলেন যেভাবে আজ তোমাকে আমি জিজ্ঞেস করলাম। এই হাদীছ দ্বারা বুঝা যাচ্ছে গান-বাজনা ও বাদ্যযন্ত্রের শব্দ যেন কানে না আসে সেজন্য সাধ্যমতো চেষ্টা করতে হবে। কিন্তু আজ আমরা মিউজিক শুনলে আঙ্গুল দিয়ে কান বন্ধ করার পরিবর্তে উল্টো কানে হেডফোন গুঁজে মিউজিকে বুঁদ হয়ে থাকি।”
“হুম বুঝলাম, কিন্তু গান শোনা যে হারাম এরকম কথা কি সরাসরি কোথাও আছে?”
মুচকি হেসে হাসান বললো, “শোন একটা হাদিস বলি। সহীহ বুখারীর হাদিস। রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ ‘অবশ্যই অবশ্যই আমার পরে এমন কিছু লোক আসবে যারা যেনা, রেশম, নেশাদার দ্রব্য ও গান-বাজনা বাদ্যযন্ত্রকে হালাল মনে করবে’। অন্য একটা সহীহ হাদিসে ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তা‘আলা মদ, জুয়া ও সব ধরনের বাদ্যযন্ত্র হারাম করেছেন।’”
“কিন্তু কোর’আনের কোথাও কি এই ব্যাপারে কিছু এসেছে?”
“সুরা লুকমানের ছয় নাম্বার আয়াতে মহান আল্লাহ এরশাদ করেছেন, ‘আর মানুষের মধ্য থেকে কেউ কেউ না জেনে আল্লাহর পথ থেকে মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য বেহুদা কথা খরিদ করে, আর তারা ঐগুলোকে হাসি-ঠাট্টা হিসেবে গ্রহণ করে; তাদের জন্য রয়েছে লাঞ্ছনাকর আযাব।’ এই আয়াতে লাহওয়াল হাদিস শব্দের অর্থ করা হয়েছে বেহুদা কথা। ইবনে মাসউদ, ইবনে আব্বাস ও জাবের রাদিয়াল্লাহু আনহুম- এর মতে এর অর্থ, গান-বাদ্য করা। অধিকাংশ সাহাবী, তাবেয়ী ও তফসীরবিদগণের মতে এর অর্থ গান, বাদ্যযন্ত্র ও অনর্থক কিসসা-কাহিনীসহ যেসব বস্তু মানুষকে আল্লাহর ইবাদত ও স্মরণ থেকে গাফেল করে, সেগুলো সবই লাহওয়াল হাদিস। অর্থাৎ এই গান বাজনার জন্য রয়েছে লাঞ্চনাকর আযাব।”
“হুম, বুঝছি। ইসলামি গান, হামদ নাত এগুলো তো শোনা যাবে?”
“গান যদি মিউজিক সহ হয়, সেই গানের কথা যতো ভালোই হোক না কেনো তা হারাম হবে। অধিক ইখলাসের দাবি হচ্ছে মিউজিক ছাড়া গানও পরিহার করা। শরী’আতে নিষিদ্ধ কাজ দু’প্রকার। এক. মূল কাজটাই হারাম। দুই. যা কিছু হারামের দিকে টেনে নিয়ে যায়, সেটাও হারাম। অনেকেই হারামটা দেখে, বোঝে। হারাম থেকে বিরত থাকতে চেষ্টা করে কিন্তু হারামের সহায়ক কাজও যে হারাম, সেদিকে অনেকেই ভ্রুক্ষেপ করে না। ইমাম ইবনুল কাইয়্যিম রাহিমাহুল্লাহ বলেন, ‘আসলে গান-বাজনার মূলেই রয়েছে সমস্যা। যখন তাতে ইসলামী কথাবার্তা যোগ হয়, তখন শ্রোতা ভাবে এটা বৈধ। অথচ এটা সত্য-মিথ্যা মিশ্রিত। প্রবৃত্তির লালসা দিয়ে ভরপুর। গানের একটা দিক প্রশংসিত হলেও, মূলত তা নাফস ও শাইতানের কর্ম দ্বারা রঞ্জিত, অপবিত্র, অশুদ্ধ। এতে বিবেকের যে অংশটা প্রভুর পক্ষে, তা মিশে যায় বিবেকের মন্দ অংশের সাথে। ফলে, এক সময় মন্দ কাজটা বিবেকের যুক্তির কাছে ভালো মনে হয়। কোনো সন্দেহ নেই, গান-বাজনার মধ্যে তাওহীদ, হামদ ও ইসলাম বিষয়ক কথা থাকলে তাতে একধরনের তৃপ্তি লাভ হয়, কিন্তু সেটা হলো নাপাক পাত্রে মধু খাওয়ার মতো। যারা গানের মাঝে ইসলাম খোঁজে, তাদের অবস্থা এমন যে, তারা যেকোনো পাত্রেই পান করে। পিপাসা নিবারণ করে। হোক সেটা মৃতপ্রাণীর হাড্ডি, কুকুর বা শুয়োরের চামড়া থেকে তৈরী কোনো পাত্র, কিংবা মদের পেয়ালা, যাতে মদ লেগে আছে। বস্তুত তারা ওই সকল কাকের মতো, যারা স্বচ্ছ পানি পান করে, আবার নর্দমায়ও মুখ দেয়।’ তাছাড়া আমাদের দেশে প্রচলিত অনেক ইসলামি গানে ভুল আকিদার কথা আছে। এসব গান থেকে সতর্ক থাকা দরকার। একই অন্তরে কুরআন আর গানের প্রতি ভালোবাসা একই সাথে থাকতে পারে না। একটি অপরটির বিপরীত। যার গানের প্রতি ভালোবাসা বেশি তার কাছে কুরআন শুনতে ভালো লাগবে না। কিছুদিন আগে একটা লেকচারে শুনেছিলাম, মৃত্যুশয্যায় এক ব্যক্তির বাড়িতে কুরআন তিলাওয়াত ছাড়া হলে সে অস্থির হয়ে পড়ে, সে বারবার তার প্রিয় শিল্পীর গান ছাড়তে বলে। গান ছাড়া হলে সে ব্যক্তি ওই গানের কথা বলতে বলতেই মৃত্যু বরণ করেন। তাকে চেষ্টা করেও কালেমা পড়ানো যায়নি, কারণ তার পুরা জীবনটাই কেটেছে গানকে ভালোবেসে। আল্লাহ আমাদের এরকম মৃত্যু থেকে হেফাজত করুন।”
একটানা অনেকক্ষণ কথা বলে থামলো হাসান। রাসেল অনেক মনোযোগ দিয়েই শুনছে ওর কথা। সুমনের টং এ এসে বসলো ওরা। রাসেল দুই কাপ চায়ের অর্ডার দিয়ে এসে বললো, “আচ্ছা হাসান, এই যুগে কি ইসলামের এতো রুলস মেনে চলা সম্ভব? এভাবে এত কঠোরভাবে সবকিছু মানতে গেলে আমরা যুগের থেকে পিছিয়ে যাবো।”
“সত্যি বলতে কি রাসেল, আমার মাঝে মাঝে খুব ইচ্ছে হয় এই নব্য জাহেলিয়াতের যুগ থেকে অনেক অনেক পিছিয়ে পড়তে। চৌদ্দশ বছর আগে ফিরে যেতে ইচ্ছে করে। নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের যুগে, সাহাবী রাদ্বিয়াল্লাহু আনহুমের যুগে, খুলাফায়ে রাশেদিনের যুগে, ইসলামের স্বর্ণযুগে, পিছিয়ে পড়তে ইচ্ছে হয় খুব। কিন্তু এটা ভাবলেও ভালো লাগে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেই চৌদ্দশ বছর আগেই আমাদের জন্য দুয়া করে গেছেন, আমাদেরকে ভাই বলে সম্মোধন করেছেন, আমরা যারা তাঁকে না দেখেও ভালোবেসেছি। শোন রাসেল, ইসলামকে যুগের সাথে না মিলিয়ে, যুগটাকেই ইসলামের সাথে মানিয়ে নিতে হবে। ইসলাম সব যুগের জন্যই স্ট্যান্ডার্ড।”
রাসেলকে চিন্তিত লাগছে। চায়ের কাপে চুমুক দিতে দিতে চশমার ফাঁক দিয়ে হাসানের দিকে তাকিয়ে বললো, “বন্ধু, গান তো আসলে অকেশন ছাড়া খুব একটা শোনা হয় না। মন খারাপ থাকলে মাঝে মাঝে শুনি। এটাও বন্ধ করে দিতে বলছিস?”
হেসে ফেললো হাসান। “মন ভালো করার জন্য তুই তো ভুল জায়গায় নক করছিস দোস্ত। মন কিভাবে ভালো করতে হবে এটা আমাদের সৃষ্টিকর্তাই আমাদের জানিয়ে দিয়েছেন। সুরা রা’দ এর ২৮ নাম্বার আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘জেনো রেখো, আল্লাহর স্মরণ দ্বারাই অন্তরসমূহ প্রশান্ত হয়।’ এখন কেউ যদি আল্লাহর স্মরণ ছাড়া, আল্লাহর অসন্তুষ্টির পথে নিজের অন্তরকে প্রশান্ত করতে চায়, তাহলে সে সাময়িক আনন্দ লাভ করলেও তার কেবল হতাশাই বাড়তে থাকবে। মিডিয়া জগতের, ব্যান্ড জগতের ভুরিভুরি তারকার আত্মহত্যা একথাই প্রমাণ করে যে, এই তারকা খ্যাতি, জমকালো লাইফস্টাইল, এই গান, বিত্তবিলাস কিছুই তাদের অন্তরকে প্রশান্ত করতে পারেনি।”
রাসেলের কপালে ভাঁজ। চিন্তার জগতে যুদ্ধ চলছে। অনুশোচনা হচ্ছে। তার এতো দিনের গুনাহ কি আল্লাহ মাফ করবেন? হাসান রাসেলের মনের ভাষা বুঝতে পারে। রাসেলের ঘাড়ে হাত রেখে বলে, “বন্ধু দুনিয়ার জীবন অল্প কয়েকদিনের, সামনে অনন্ত কালের আখেরাতের জীবন। সেই অনন্তকালের জীবনে ভালো থাকতে হলে এই দুনিয়ায় অল্প কয়দিন নিজের প্রবৃত্তিকে দমিয়ে রাখতে হবে। বিশ্বাস কর, এতেই শান্তি। দুনিয়াতেও আখেরাতেও। মুসলিম অর্থই আত্মসমর্পণকারী, আল্লাহর প্রতিটি আদেশ নিষেধের সামনে নিজেকে সমর্পণ করতে হবে। নিজেকে মুসলিম দাবি করলে আল্লাহর বিধান মেনে চলতে হবে। আমি এতো বলছি দেখে ভাবিস না, আমি সবসময় সবকিছু মেনে চলতে পারি। তবে আমি সবসময় চেষ্টা করি নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে। ভুল মানুষেরই হয়। তবে আল্লাহ ওই ব্যক্তিকে ভালোবাসেন যে নিজের ভুল বুঝতে পেরে ফিরে আসে। তওবার দরজা বান্দার জন্য সবসময়ই খোলা, আল্লাহ চান তাঁর বান্দা তার কাছে ফিরে আসুক। তিনি গাফুরুর রাহীম, তিনি গুনাহ মাফ করতে ভালোবাসেন। আল্লাহর ক্ষমা থেকে নিরাশ হবি না। যারা আল্লাহর দিকে ফিরে আসে, আল্লাহ তাদের উদ্দেশ্য করে বলেছেন, ‘হে প্রশান্ত আত্মা! তুমি ফিরে এসো তোমার রবের প্রতি সন্তুষ্টচিত্তে, সন্তোষভাজন হয়ে। অতঃপর আমার বান্দাদের মধ্যে শামিল হয়ে যাও। আর প্রবেশ কর আমার জান্নাতে।’”
অনুতপ্ত রাসেল মনে মনে বললো, আস্তাগফিরুল্লাহ। পাশের মসজিদ থেকে এশার আযান ভেসে আসছে। রাসেলের মনে অন্যরকম অনুভূতি হচ্ছে। পকেট থেকে কনসার্টের টিকিটটা বের করে ছিড়ে ফেললো সে। মোবাইলটা বের করে গানের পুরা ফোল্ডারটাই এক ক্লিকে ডিলিট করে দিলো। হাসানের হাত ধরে বললো, “বন্ধু মসজিদে চল, আমি আমার আসল আশ্রয় খুঁজে পেয়েছি।”
হাসান মনে মনে বললো, আলহামদুলিল্লাহ।
লেখাঃ মুহাম্মদ ফারুক ফয়সাল
IDC Partner
Islami Culture-2/ইসলামি কালচার-২ শব্দটি নিয়ে বিতর্ক চলতে পারে। মুসলিমরা অনেক দেশ এবং বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মাঝে বসবাস করে এবং ইসলাম ধর্মের প্রতি তাদের আনুগত্য সত্ত্বে্‌ও, মুসলমানদের মাঝে Islami Culture-2/ইসলামি কালচার-২ এর  একতার বিষয়গুলো বিচ্ছিন্ন করে দেখা কঠিন হতে পারে। তবুও নৃতত্ত্ববিদ ও ঐতিহাসিকগণ ইসলাম সম্পর্কে পাঠ করেন, কোন এলাকার সংস্কৃতির ওপর একটি দৃষ্টিভঙ্গি- প্রভাব বিস্তারকারী হিসেবে, যেখানে এই ধর্মই প্রধান। আমাদের সমাজে পশ্চিমা কালচার এর প্রভাবে Islami Culture-2/ইসলামি কালচার-২ দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে। আমাদের উচিত পারিবারিক ভাবে Islami Culture-2/ইসলামি কালচার-২ শিক্ষা দেওয়া।

আইডিসির সাথে যোগ  য়ে উভয় জাহানের জন্য ভালো কিছু করুন।

 

আইডিসি এবং আইডিসি ফাউন্ডেশনের ব্যপারে বিস্তারিত জানতে  লিংক০১ ও লিংক০২ ভিজিট করুন।

আইডিসি  মাদরাসার ব্যপারে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন। 

আপনি আইডিসি  মাদরাসার একজন স্থায়ী সদস্য /পার্টনার হতে চাইলে এই লিংক দেখুন.

আইডিসি এতীমখানা ও গোরাবা ফান্ডে দান করে  দুনিয়া এবং আখিরাতে সফলতা অর্জন করুন।

কুরআন হাদিসের আলোকে বিভিন্ন কঠিন রোগের চিকিৎসা করাতেআইডিসি ‘র সাথে যোগাযোগ করুন।

ইসলামিক বিষয়ে জানতে এবং জানাতে এই গ্রুপে জয়েন করুন।

ইসলামী দাওয়াহ সেন্টারকে সচল রাখতে সাহায্য করুন!

 

ইসলামী দাওয়াহ সেন্টার ১টি অলাভজনক দাওয়াহ প্রতিষ্ঠান, এই প্রতিষ্ঠানের ইসলামিক ব্লগটি বর্তমানে ২০,০০০+ মানুষ প্রতিমাসে পড়ে, দিন দিন আরো অনেক বেশি বেড়ে যাবে, ইংশাআল্লাহ।

বর্তমানে মাদরাসা এবং ব্লগ প্রজেক্টের বিভিন্ন খাতে (ওয়েবসাইট হোস্টিং, CDN,কনটেন্ট রাইটিং, প্রুফ রিডিং, ব্লগ পোস্টিং, ডিজাইন এবং মার্কেটিং) মাসে গড়ে ৫০,০০০+ টাকা খরচ হয়, যা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জিং। সেকারনে, এই বিশাল ধর্মীয় কাজকে সামনে এগিয়ে নিতে সর্বপ্রথম আল্লাহর কাছে আপনাদের দোয়া এবং আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন, এমন কিছু ভাই ও বোন ( ৩১৩ জন ) দরকার, যারা আইডিসিকে নির্দিষ্ট অংকের সাহায্য করবেন, তাহলে এই পথ চলা অনেক সহজ হয়ে যাবে, ইংশাআল্লাহ।

যারা এককালিন, মাসিক অথবা বাৎসরিক সাহায্য করবেন, তারা আইডিসির মুল টিমের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবেন, ইংশাআল্লাহ।

আইডিসির ঠিকানাঃ খঃ ৬৫/৫, শাহজাদপুর, গুলশান, ঢাকা -১২১২, মোবাইলঃ +88 01609 820 094, +88 01716 988 953 ( নগদ/বিকাশ পার্সোনাল )

ইমেলঃ info@islamidawahcenter.com, info@idcmadrasah.com, ওয়েব: www.islamidawahcenter.com, www.idcmadrasah.com সার্বিক তত্ত্বাবধানেঃ হাঃ মুফতি মাহবুব ওসমানী ( এম. এ. ইন ইংলিশ )

Related posts

Islami Culture-1/ইসলামি কালচার-১

by IDCAdmin
3 years ago

Islah-By-Peer – শায়েখ মুরশীদ উস্তাদ বা পীরের মাধ্যমে ইসলাহের সুন্দর পদ্ধতী

by IDCAdmin
6 years ago

Mathematical Formulas – গণিতের সকল সুত্র।

by IDCAdmin
2 years ago
Exit mobile version