পড়ুয়া মেয়েটিকে বধূয়া করো / Bride-The-Educated-Girl
পড়ুয়া মেয়েটিকে বধূয়া করো / Bride-The-Educated-Girl
পড়ুয়া মেয়েটিকে বধূয়া করোঃ ☪☪ বিয়ে করো সেই মেয়েটিকে, যার জীবনের প্রথম প্রেম ছিল বইয়ের সাথে। যে মেয়ে দামি জামা-জুতো না কিনে, টাকা বাঁচিয়ে বই কিনে ঘর ভরিয়ে ফেলে। যার আলমারিতে বই রাখতে রাখতে কাপড় রাখার আর জায়গা হয় না। যার মাথায় সবসময় ইপ্সিত বইয়ের একটা তালিকা থাকে, সে তালিকা ক্রমশ বড় হতে থাকে। যে ছোট বয়স থেকেই লাইব্রেরীর সাথে যুক্ত। বইপ্রেমীদের প্রতি অনুরক্ত।
✝ বিয়ে করো এমন এক মেয়েকে, কুরআন ছিল যার প্রথম পাঠ্যবই। আলিফ-বা-তা ছিল তার প্রথম অস্ফুট বোল। কুরআন তিলাওয়াত ছিল যার প্রথম প্রেম। পর্দাপুশিদা মেনে চলা ছিল যার আজীবন-প্রেম। কুরআন নিয়ে বেঁচে থাকা ছিল যার জীবনস্বপ্ন। প্রতিভোরে তোমার শিয়রে বসে বসে যে মিহিসুরে কুরআন তিলাওয়াত করবে। যার কোলে মাথা রেখে কুরআন তিলাওয়াতের মায়াকাড়া সুর শুনতে শুনতে ঘুমিয়ে পড়বে। গভীর রাতে তাহাজ্জুদে যার কান্নাভেজা তেলাওয়াত তোমার ঘুম ঘুম চোখকে খুলে দেবে। ☪ এমন একটা মেয়ে খুঁজে বের করো, যে আসলেই পড়তে ভালবাসে। সাধারণ বইয়ের পাশাপাশি দ্বীনী বই পড়ার প্রতিও ব্যাপক আগ্রহ বোধ করে। তুমি তাকে দেখলেই চিনতে পারবে। তার ব্যাগে বা হাতে সমসময়ই একটা আধপড়া বই থাকেই। তোমার সাথে বেড়াতে বের হলে, বইয়ের দোকান দেখলেই সে আটকে যায়, পরম মমতায় চোখ বুলায় তাকে সাজানো বইগুলোর উপর,আর পছন্দের বইটা দেখতে পেলেই নিঃশব্দে চিৎকার করে উঠে। তোমার হাতে চাপ দিয়ে মিনতি জানায়, একটু ঢুঁ মেরে আসার কথা বলে!
✝ এমন মেয়েকে বিয়ে করো, যে তোমার সন্তানকে পড়তে শেখাবে। কুরআনের গল্প পড়ে শোনাবে, নবীগনের গল্প পড়ে শোনাবে। সাহাবীদের গল্প পড়ে শোনাবে। তাবেয়ীদের গল্প পড়ে শোনাবে। মুজাহিদগনের গল্প পড়ে শোনাবে। ইলম সাধকগনের গল্প পড়ে শোনাবে। সালেহীনের গল্প পড়ে শোনাবে। বাচ্চাদের দেখাদেখি তুমিও গালে হাত দিয়ে কোন ফাঁকে গল্প শোনায় মগ্ন হয়ে গেছো টেরটিও পাবে না। ☪ কখনও কোন অদ্ভুত মেয়েকে দেখেছ কোন পুরনো বইয়ের দোকানে দাড়িয়ে বই হাতে গন্ধ শুঁকতে? এই সেই রাজপড়ুয়া। এরা কখনও বইয়ের পাতার গন্ধ না নিয়ে থাকতে পারে না, পাতাগুলো যদি হয় হলদেটে ,তাহলে তো আরও না। তাকে দেখবে একহাতে কফির কাপে চামচ নাড়াতে নাড়াতে আরেক হাতে বই পড়ছে। যদি তার কফির মগে একটু উকি দাও,দেখবে সেখানে এখনও ক্রিম ভাসছে কারণ সে এরই মধ্যে ডুবে গেছে তার বইয়ে, লেখকের তৈরি পৃথিবীতে হারিয়ে ফেলেছে নিজেকে। আলগোছে বসে পড়তে পারো তার পাশটিতে, হয়ত তোমার দিকে একটু কঠিন চোখেই তাকাবে সে! জান তো, পড়ার মাঝে বাঁধা পড়লে সেটা মোটেই পছন্দ করে না ওরা। তাকে প্রশ্ন করো বইটা তার কেমন লাগছে। তাকে বরং আরেক কাপ গরম কফি বানিয়ে দিও। সময় থাকলে তুমিও একটা বই নিয়ে বসে পড়ো। ☪ এমন একটা মেয়ে খুঁজে বের করো, যে তার পাঠ কে শুধু বইয়ের নিরস পাতাতেই সীমাবদ্ধ থাকতে দেয় না। জীবন আর জগৎও তার পাঠ্য তালিকায় থাকে। তোমার হাসিকেও যে পড়তে জানবে। তোমার কান্নাকেও যে পড়তে জানবে। তোমার আনন্দ ও বেদনাকেও যে পড়তে জানবে। তোমার চাওয়া-পাওয়াকেও যে পড়তে জানবে। প্রতি সন্ধ্যায় তোমার ক্লান্ত-শ্রান্ত মলিন বিষন্ন মুখ দেখেই যে সারাদিনকে গড়গড় করে পড়ে ফেলতে পারবে। তোমার সপ্তাহান্তে-মাসান্তে বাড়ি ফেরার অবস্থা দেখেই যে পুরো মাসের আয়-ব্যয়ের হিসেব পড়ে ফেলতে পারবে। ☪ এমন মেয়েকে বিয়ে করো, যাকে তুমি জানাতে পারো, ইবনুল কাইয়িমের লেখা তোমার কেমন লাগে। ইমাম গাজালীর বই তোমাকে কেমন নাড়া দেয়। আশরাফ আলি থানবী তোমাকে কেমন পরিশুদ্ধ হতে উদ্বুদ্ধ করে! আলি নাদাবীকে নিয়ে তুমি আসলেই কি ভাব, সেটা জানাও। তার কাছে জানতে চাও, জীবনের প্রথম মনে দাগ কাটা বই কোনটা? দেখবে সে উচ্ছ্বসিত হয়ে হড়বড় করে কিছু বইয়ের নাম বলে দিবে। না বললেও সমস্যা নেই। প্রিয় বই থাকতেই হবে, এমন কোনও নিয়ম নেই।
✝ পড়ুয়া মেয়েকে বিয়ে করে, তার সাথে প্রেম করাই সবচেয়ে সহজ। যে কোন উপলক্ষেই তাকে বই উপহার দিও। গানে, কবিতায় অথবা চিঠি লিখে কথার মালা উপহার দিও। তার সাথে মনখুলে কথা বলো। কথা মানেই যে ভালবাসা এটা সে ঠিকই বুঝবে। তোমাকে বুঝতে হবে, সে বই আর বাস্তব জগতের পার্থক্য করতে জানে। তবে এটাও সত্যি, সে তার জীবনটাকে কিছুটা হলেও তার প্রিয় বইটার মত করে গড়ে নিতে চাইবে, চাইতেই পারে। এটা দোষের কিছু নয়। সে বইয়ে পড়া বীরদের মতো করে তার সন্তানদেরকে গড়ে তুলতে চাইবে, এতে বিচিত্র কিছু নেই একটুও। অন্তত কোন না কোনভাবে তাকে চেষ্টাটা তো করে দেখতে হবে। আর খেয়াল রাখবে, তার প্রিয় বই যেন একমাত্র কুরআনই হয়।
☪ যদি একটা পড়ুয়া মেয়ে খুঁজে পাও, তাকে আপন করে নিও। রাত দুটোয় ঘুম ভেঙ্গে যদি হটাৎ দেখ সে একটা বই বুকে জড়িয়ে ধরে অঝোরে কাঁদছে, এক কাপ চা দিও তাকে, তারপর শক্ত করে জড়িয়ে ধরে রেখ। কিছুক্ষণের জন্য সে হয়ত হারিয়ে যাবে, তোমার হয়ত মনে হবে তোমার বুকে মাথা রেখেও সে আসলে হেঁটে বেড়াচ্ছে অন্য কোন জগতে, ভয় পেও না, শেষ পর্যন্ত সে তোমার কাছেই ফিরে আসবে। সে এমনভাবে কথা বলবে যেন বইয়ের সব চরিত্রগুলোই বাস্তব, কারণ কিছুক্ষণের জন্য তারা আসলেই তাই। ☪ তোমরা তোমাদের জীবনের গল্প লিখবে। সুন্দর সুন্দর নামের ফুটফুটে সব বাচ্চা থাকবে তোমাদের, নামের চেয়েও বেশি সুন্দর হবে তাদের রুচি-বোধ, ভালোলাগা-মন্দলাগা। তাকওয়া-পরহেযগারী, ইবাদত-বন্দেগী, আদব-আখলাক।
✝ বুড়ো বয়সে শীতকালে যখন একসাথে হাটতে বের হবে তোমরা, তার নিচু গলায় কুরআন তিলাওয়াত করবে বা কবিতা আবৃত্তি করতে করতে হাঁটবে। বারান্দায় বসে থাকবে। বাগানের বড় শিউলি গাছটির ছায়ায় চেয়ার পেতে বসবে। ☪ পড়ুয়া মেয়েটিকে বিয়ে করে, তার সাথেই প্রেম করো, কারণ তুমি তারই যোগ্য। কল্পনায় যত রঙ ধরা দেয় তার সবটুকু দিয়ে যে মেয়ে রাঙিয়ে দিতে পারবে তোমার জীবন, এমন মেয়েই তোমার পাওয়া উচিৎ। তবে একঘেয়েমি, সস্তা সময়, বোধহীন ভালবাসা অথবা আনাড়ি প্রস্তাব ছাড়া যদি আর কিছু তাকে তোমার দেয়ার না থাকে, তবে নিজেকে তৈরী করা পর্যন্ত তোমার একা থাকাই ভাল। তুমি যদি পৃথিবী এবং এর বাইরের অন্য সব পৃথিবীকে পেতে চাও, একই সাথে বাঁচতে চাও অনেকগুলো জগতে, উপভোগ করতে চাও অনেক রঙের সময়কে, তাহলে সেই মেয়েটিকে বিয়ে করো, যে পড়তে ভালবাসে। অথবা সবচেয়ে ভাল হয় যদি সেই মেয়েটিকে বিয়ে করো- যে লিখতে ভালবাসে। ✝ মানছি, সচরাচর এমন মেয়ে পাওয়া দুস্কর! ঠিক আছে কোনও সমস্যা নেই। অন্তত এমন একটা মেয়েকে খুঁজে পেলেও চলবে, যে জীবনে কোনও দিন বই ছুঁয়েও দেখেনি সত্য, কিন্তু অন্যকে পড়তে দেখলে পরম মমতামাখা দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে আর দীর্ঘশ্বাস ফেলে। যে মেয়ে নিজে না পড়লেও তোমার পড়ার ব্যাপারে সর্বান্তকরণে সহযোগিতা করবে। তোমার বইটা, কলমটা, খাতাটা এগিয়ে দিবে, গুছিয়ে দিবে। অফিসে যাওয়ার পথে, মাদরাসায় যাওয়ার পথে, সফরে বের হওয়ার পূর্বমুহূর্তে তোমার ব্যাগে কয়েকটা বইও নিজে বেছে বেছে দিয়ে দেবে। ☪ এমন একটা মেয়েকে খুঁজে বের করো, যে কাজের ফাঁকে ফাঁকে মুখস্থ কুরআন তিলাওয়াত করাকেই সেরা ‘বইপাঠ’ মনে করে পরম পরিতৃপ্ত থাকবে। জাগতিক সমস্ত ঠুনকো বইকে পাশে ঠেলে, কুরআনকেই সবলে আঁকড়ে ধরে থাকবে। তোমার শতচেষ্টাতেও যে তথাকথিত সস্তাদরের লুতুপুতু পেরেম-পিরিত তো দূরস্থান, ‘বোরকা-দাড়িমাখা ছিঁচকাঁদুনে ইসলামি-প্রেমপূর্ণ’ বই পড়তেও আগ্রহবোধ করবে না। এসব তার কাছে ছাঁইপাশ বলেই মনে হবে। তার কাছে ভাল লাগবে খাদীজার জীবনী পড়তে। আয়েশার জীবনী পড়তে। খাওলার জীবনী পড়তে। ফাতেমার জীবনী পড়তে।
☪ অন্তত এমন একটা মেয়ে খুঁজে দেখো, যে বই পড়ে না সত্য, তবে নামায পড়বে। বেশ আগ্রহ আর ভালোবাসা নিয়েই পড়বে। যে মেয়ে বোরকা পরবে। শুধু তাই নয়, তোমাকেও নামায পড়তে সাহায্য করবে। তোমাকে দ্বীন মানতে উদ্বুদ্ধ করবে। ✝ খবরদার! এমন মেয়েকে ভুলেও বিয়ে করো না, যে তোমার দিক থেকে শতভাগ ভালোবাসা পেয়েও, তোমাকে সামান্যতম ভালোবাসা দিতে আগ্রহী নয়। সে তার ‘পড়াপড়ি’ ও ‘লেখালেখি’ নিয়ে হরদম ব্যস্ত থাকে। এমন মেয়েকে ভুলেও বিয়ে করো না, যে বইয়ের পোকা। যে কোনও বই পেলেই চিবিয়ে চিবিয়ে খেয়ে ফেলে। একনিঃশ্বাসে পড়ে ফেলে। এদিকে তোমার জীবন লাইব্রেরীতে দাউদাউ করে আগুন লেগে গেলেও, পড়া তো দূরের কথা, ভ্রুক্ষেপও করে না। সে তার আপন ‘শিল্পসাহিত্যচর চর্চা নিয়েই আকণ্ঠ নিমজ্জিত থাকে! এরা আর যাই হোক, কারো ঘরনী হওয়ার যোগ্য নয়। এরা মাকাল ফল। দূর থেকে কল্পনার মানসী হিশেবেই মানায়! সংসারে নয়।
☪ তুমি বেশি খোঁজাখুঁজি না করে, নিতান্ত সাধারণ একটা মেয়ে পেলেও বিয়ে করে ফেলো। শুধু দেখো সে পর্দা করে কি না। নামায পড়ে কি না। শুদ্ধ করে কুরআন তিলাওয়াত করতে পারে কি না। তবে যদি সম্ভব হয়, গোপনে খোঁজ নিও, মেয়েটার মা তার স্বামীর প্রতি শ্রদ্ধা ও দায়িত্বপূর্ণ আচরণ করতো কি না। তাহলেই তুমি মেয়ের ‘স্বভাবধর্ম’ও বের করে ফেলতে পারবে! এমন একটা মেয়ে পেলে, তাকে বিয়ের পর নিয়মিত বইপত্র কিনে দিও। দু’জন মিলে মাঝে-মধ্যে বই পড়তে বসো। মেঘলা দুপুরে বা উদাস শ্রাবন্তী রাতে জোসনায় বসে তাকে বই পড়ে শুনিও! পড়ুয়া মেয়ে পাওনি তো কী হয়েছে, তুমি পড়ে শোনালে পরম ভালোবাসাপুর্ণ দৃষ্টিতে পাশটিতে বসে তোমার পড়া শুনলেও চলবে।
✝ আর কাগজের বই পড়াই কি একমাত্র পড়া! জীবনখাতা পড়তে পারাও কম যোগ্যতা নয়। স্বামী-সংসার-সন্তানের আদর-আবদার পড়তে পারাও কম কিছু নয়। বলা ভাল এটাই সেরা পাঠোভ্যাস! এমন পড়ুয়া মেয়েকেই পারলে বিয়ে করো!
☪ আরও ভাল হয় যদি মেয়েটা সূরা আনফাল-তাওবা-মুহাম্মাদের আদর্শে বিশ্বাসী হয়। এককোষী প্রাণী এমিবার মতো মেরুদন্ডহীন না হয়। এমন একটা মেয়ে পাও কি না দেখো: যে তোমাকে সূরা আনফাল পড়ে শোনাবে। সুরা তাওবার তাফসীর পড়ে শোনাবে। সূরা মুহাম্মাদ (কিতাল) এর আয়াতগুলো দেখিয়ে তোমার মনকে দ্বীনের জন্যে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করতে উদ্বুদ্ধ করবে। পারলে একপ্রকার ঘর থেকে ঠেলেই ‘মেহনতে’ পাঠিয়ে দেবে।
আইডিসির সাথে যোগ দিয়ে উভয় জাহানের জন্য ভালো কিছু করুন।
আইডিসি এবং আইডিসি ফাউন্ডেশনের ব্যপারে বিস্তারিত জানতে লিংক০১ ও লিংক০২ ভিজিট করুন।
আইডিসি মাদরাসার ব্যপারে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
আপনি আইডিসি মাদরাসার একজন স্থায়ী সদস্য /পার্টনার হতে চাইলে এই লিংক দেখুন.
আইডিসি এতীমখানা ও গোরাবা ফান্ডে দান করে দুনিয়া এবং আখিরাতে সফলতা অর্জন করুন।
কুরআন হাদিসের আলোকে বিভিন্ন কঠিন রোগের চিকিৎসা করাতেআইডিসি ‘র সাথে যোগাযোগ করুন।
ইসলামিক বিষয়ে জানতে এবং জানাতে এই গ্রুপে জয়েন করুন।
ইসলামী দাওয়াহ সেন্টারকে সচল রাখতে সাহায্য করুন!
ইসলামী দাওয়াহ সেন্টার ১টি অলাভজনক দাওয়াহ প্রতিষ্ঠান, এই প্রতিষ্ঠানের ইসলামিক ব্লগটি বর্তমানে ২০,০০০+ মানুষ প্রতিমাসে পড়ে, দিন দিন আরো অনেক বেশি বেড়ে যাবে, ইংশাআল্লাহ।
বর্তমানে মাদরাসা এবং ব্লগ প্রজেক্টের বিভিন্ন খাতে (ওয়েবসাইট হোস্টিং, CDN,কনটেন্ট রাইটিং, প্রুফ রিডিং, ব্লগ পোস্টিং, ডিজাইন এবং মার্কেটিং) মাসে গড়ে ৫০,০০০+ টাকা খরচ হয়, যা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জিং। সেকারনে, এই বিশাল ধর্মীয় কাজকে সামনে এগিয়ে নিতে সর্বপ্রথম আল্লাহর কাছে আপনাদের দোয়া এবং আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন, এমন কিছু ভাই ও বোন ( ৩১৩ জন ) দরকার, যারা আইডিসিকে নির্দিষ্ট অংকের সাহায্য করবেন, তাহলে এই পথ চলা অনেক সহজ হয়ে যাবে, ইংশাআল্লাহ। যারা এককালিন, মাসিক অথবা বাৎসরিক সাহায্য করবেন, তারা আইডিসির মুল টিমের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবেন, ইংশাআল্লাহ।
আইডিসির ঠিকানাঃ খঃ ৬৫/৫, শাহজাদপুর, গুলশান, ঢাকা -১২১২, মোবাইলঃ +88 01609 820 094, +88 01716 988 953 (নগদ/বিকাশ পার্সোনাল) ইমেলঃ info@islamidawahcenter.com, info@idcmadrasah.com, ওয়েব: www.islamidawahcenter.com, www.idcmadrasah.com সার্বিক তত্ত্বাবধানেঃ হাঃ মুফতি মাহবুব ওসমানী
( এম. এ. ইন ইংলিশ )