IDC Foundation (আইডিসি ফাউন্ডেশন) – Help Needy People
Home > IDC Foundation (আইডিসি ফাউন্ডেশন) – Help Needy People
IDC Foundation (আইডিসি ফাউন্ডেশন) – Help Needy People
আইডিসি ফাউন্ডেশন একটি অরাজনৈতিক, অলাভজনক শিক্ষা, দাওয়াহ ও পূর্ণত মানবকল্যাণে নিবেদিত সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠান মানবতার শিক্ষক, মানুষের মুক্তি ও শান্তির দূত, মানবসেবার আদর্শ, মহানবী মুহাম্মদ সা.-এর পদাঙ্ক অনুসরণ করে আর্তমানবতার সেবা, সমাজ সংস্কার, মহত্তম নীতিচেতনার সঞ্চার, কর্মসংস্থান তৈরি, দারিদ্র্য বিমোচন, ইসলামী তমদ্দুনের প্রসার, বহুমুখী শিক্ষায়ন প্রকল্প পরিচালনা, ত্রাণ বিতরণ, স্বল্পমূল্যে বা বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান, পরিচ্ছন্ন মানসিকতা গঠনে নিরন্তর নানা কর্মসূচি পালন, সর্বোপরি মৌখিক, লৈখিক ও আধুনিক সকল প্রচারমাধ্যম ব্যবহার করে মানুষকে মহান আল্লাহর আনুগত্য ও তাঁর রাসূলের অনুকরণে সত্য ও শান্তির পথে ডেকে এনে একটি আদর্শ কল্যাণসমাজ বিনির্মাণে যথাশক্তি প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
শিক্ষা
সেবা
দা‘ওয়াহ
আইডিসির সাথে যোগ দিয়ে উভয় জাহানের জন্য ভালো কিছু করুন!
সাপ্তাহিক/মাসিক দারস
আইডিসি ফাউন্ডেশনের দাওয়াহ কার্যক্রমের আওতায় ঈমান-আকীদা, কুরআন, হাদীস, তাফসীর, ইতিহাস, দ্বীনি মাসআলা-মাসায়েলসহ সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয়ে সাপ্তাহিক/মাসিক দারস অনুষ্ঠিত হয়।
আইডিসি ফাউন্ডেশনের দাওয়াহ কার্যক্রমের আওতায় ঈমান-আকীদা, কুরআন, হাদীস, তাফসীর, ইতিহাস, দ্বীনি মাসআলা-মাসায়েলসহ সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয়ে সাপ্তাহিক দারস অনুষ্ঠিত হয়। আপাতত মাহবুব ওসমানী দারস পরিচালনা করে আসছেন, পর্যায়ক্রমে দেশের বিভিন্ন মাসজিদ ও প্রতিষ্ঠানে এটি চালু করার চিন্তা রয়েছে।
বই-পুস্তক লিফলেট বিতরণ
ঈমান-আকীদা, দোয়া ও ইসলামের বিধি-বিধান সম্পর্কে মুসলিমদের জ্ঞানার্জনের অন্যতম উপায় হিসাবে ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে পবিত্র কুরআনসহ বিভিন্ন ইসলামিক বই-পুস্তক ও লিফলেট বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। এই প্রকল্পের আওতায় ইতোমধ্যে ফাউন্ডেশনের প্রকাশনা বিভাগ থেকে প্রকাশিত একাধিক পুস্তিকার দশ লক্ষাধিক কপি বিতরণ করা হয়েছে।
মাজলিসুস সুন্নাহ
সাধারণ মানুষের মধ্যে কুরআন ও সহীহ সুন্নাহ-নির্ভর বিশুদ্ধ ইসলামী শিক্ষা, সচেতনতা ও জীবনমুখী দ্বীনদারি, আদর্শ, নৈতিকতা ও দ্বীনি সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আইডিসি ফাউন্ডেশন প্রতি মাসে ‘মাজলিসুস সুন্নাহ’ নামে একটি বৈঠকের আয়োজন করে, ব্যতিক্রমধর্মী এই আয়োজনটি প্রতি মাসের সুবিধাজনক কোনো একটি সময়ে হয়ে থাকে, পর্যায়ক্রমে এই আয়োজনটি জেলাভিত্তিক করা হবে ইন শা আল্লাহ।
ইসলাম প্রচার
আইডিসি ফাউন্ডেশনের তিনটি মৌলিক কাজের একটি হলো ‘দাওয়াহ’ বা ইসলাম প্রচার। বিশ্বব্যাপী পবিত্র কুরআন ও সহীহ্ সুন্নাহর আলোকে ইসলামের সঠিক চিত্র প্রচার-প্রসারের লক্ষ্যে বিভিন্ন পদ্ধতিতে কাজ করে আসছে। মূলত ইসলামের বহুমুখী খেদমত ও প্রচার-প্রসারই ফাউন্ডেশনের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
ইসলাম প্রচারের সুমহান দায়িত্ব নিয়েই যুগে যুগে অসংখ্য নবী-রাসূল পৃথিবীতে প্রেরিত হয়েছেন। আল্লাহর প্রতি যাদের বিশ্বাস নেই, অথবা যারা বিকৃত বিশ্বাসের অধিকারী, তাদেরকে সঠিক পথের দিশা দেয়া, আল্লাহর মনোনীত দ্বীনের পথে আহ্বান করাই ছিল নবী-রাসূলদের কাজ। সব নবীই তাঁর উম্মতের পরম হিতাকাঙ্ক্ষী হিসেবে তাদের একত্ববাদ ও বিশুদ্ধ ইবাদতের আদেশ করেছেন এবং শিরক, কুফর ও পাপাচার করতে নিষেধ করেছেন। মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে রাসূল! আপনার পালনকর্তার পক্ষ থেকে আপনার ওপর যা অবতীর্ণ হয়েছে, তা প্রচার করুন। যদি আপনি তা না করেন, তাহলে আপনি আল্লাহর বার্তা প্রচার করলেন না।’ (সূরা মায়িদা: ৬৭)।
যেহেতু নবুওতের ধারা বন্ধ হয়ে গিয়েছে; সুতরাং ইসলাম প্রচারের এই গুরুদায়িত্ব এই উম্মতের ওপরই অর্পিত হয়েছে। দীন ইসলাম প্রচারের এই দায়িত্বে শৈথিল্যের পরিণতি কী হতে পারে, তা আজ আমাদের সামনে স্পষ্ট। ইসলাম সঠিকভাবে প্রচার না হওয়ার সুযোগে কুচক্রি ও স্বার্থান্বেষী মহল ইসলামের নামে বিভিন্ন অপতৎপরতা এবং বিচ্ছিন্নতা সৃষ্টি করছে।
আইডিসি ফাউন্ডেশনের তিনটি মৌলিক কাজের একটি হলো ‘দাওয়াহ’ বা ইসলাম প্রচার। বিশ্বব্যাপী পবিত্র কুরআন ও সহীহ্ সুন্নাহর আলোকে ইসলামের সঠিক চিত্র প্রচার-প্রসারের লক্ষ্যে বিভিন্ন পদ্ধতিতে কাজ করে আসছে। মূলত ইসলামের বহুমুখী খেদমত ও প্রচার-প্রসারই ফাউন্ডেশনের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। সপ্তাহিক দারস, মাসিক মাজলিসুস সুন্নাহ ও নিজস্ব স্টুডিও থেকে প্রচারিত বিভিন্ন দাওয়াতী উদ্যোগ ফাউন্ডেশনের ইসলাম প্রচার কার্যক্রমেরই অংশ।
গণশিক্ষা ও সাবাহী মক্তব
আইডিসি ফাউন্ডেশন কুরআন ও সুন্নাহর এ বিধান বাস্তবায়নকল্পে ‘আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও সবার জন্য শিক্ষা’ এই শ্লোগান ধারণ করে শিক্ষামূলক বিভিন্ন কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
হেরাগুহায় রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর ওপর যে ওহী নাযিল হয় তা হলো, ‘পড়, তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন।’ (সূরা আলাক-১)
রাসূল (সা.) আরও বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি সবচেয়ে উত্তম, যে কুরআন শিক্ষাগ্রহণ করে এবং শিক্ষাদান করে।’ (সহীহ বুখারী-৫০২৭)
কুরআন ও সুন্নাহর এ বিধান নারী-পুরুষ নির্বিশেষ সকল বয়সী মুসলিমের জন্য সমভাবে প্রযোজ্য। আইডিসি ফাউন্ডেশন কুরআন ও সুন্নাহর এ বিধান বাস্তবায়নকল্পে ‘আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও সবার জন্য শিক্ষা’ এই শ্লোগান ধারণ করে শিক্ষামূলক বিভিন্ন কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে শিশু ও বয়ষ্ক শিক্ষার্থীদেরকে কুরআন, হাদীস, প্রাত্যহিক দোয়া, বাংলা, ইংরেজি ও আরবী ভাষা, নীতিবোধসহ বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষাদান করা হয়। শিশু-কিশোর ও অক্ষরজ্ঞানহীন বয়ষ্কদের জন্য এই গণশিক্ষা-কার্যক্রম আইডিসি ফাউন্ডেশন-এর একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বৃহৎ প্রকল্প। এ প্রকল্পের আওতায় ইতোমধ্যে সারাদেশে বেশকিছু মাদরাসা ও সাবাহী মক্তব পরিচালিত হচ্ছে। আমরা পর্যায়ক্রমে দেশের ৬৮ হাজার গ্রামে ৬৮ হাজার সাবাহী মক্তব প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন লালন করি। আমরা বিশ্বাস করি, যদি এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা যায় তাহলে দেশে গণশিক্ষা কার্যক্রম সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে এটি ব্যাপক ও যুগোপযোগী ভূমিকা পালন করবে।
আপনিও যেভাবে আমাদের সঙ্গে শামিল হতে পারেন:
বাংলাদেশের যে কোনো প্রান্তে গণশিক্ষা ও সাবাহী মক্তবের প্রয়োজন অনুভব করলে আমাদের অবহিত করুন এবং স্থানীয়দের সাথে আমাদের যোগাযোগ করিয়ে দিন।
একটি গণশিক্ষা ও সাবাহী মক্তব পরিচালনার খরচ ৩,০০০ (তিন হাজার) টাকা। আপনি চাইলে এক বা একাধিক গণশিক্ষা ও সাবাহী মক্তবের স্পন্সর হতে পারেন। চাইলে যে কোনো পরিমাণ অর্থ দান করেও এই খাতে অংশগ্রহণ করা যাবে।
আইডিসি ফাউন্ডেশন মেধাবী ও গরিব শিক্ষার্থীদেরকে উচ্চশিক্ষার জন্য মেধাবৃত্তি/শিক্ষাবৃত্তি, আর্থিক প্রণোদনা ও বই-পুস্তক প্রদান করে।
আইডিসি যৌতুকমুক্ত বিবাহ আয়োজন
ফাউন্ডেশন যৌতুক-বিরোধী প্রচারণা ও গণসচেতনতামূলক কার্যক্রমের পাশাপাশি দেশের দুস্থ, অসচ্ছল ও গরিব পরিবারের মেয়েদের যৌতুকমুক্ত বিবাহের আয়োজন করার প্রকল্প হাতে নিয়েছে। অন্যান্য প্রকল্পের মতো এই প্রকল্প বাস্তবায়নেও সচ্ছল দ্বীনদান ভাই-বোনেরা স্বতস্ফূর্তভাবে এগিয়ে আসবেন বলে আমাদের বিশ্বাস।
যৌতুকপ্রথা যুগ যুগ ধরে চলে আসা একটি ভয়ঙ্কর সামাজিক ব্যাধি। যৌতুকের বিষক্রিয়ায় বিষাক্ত হয়ে আছে আমাদের সমাজ। যৌতুকের দাবি পূরণ করতে না পারায় ভেঙে গেছে হাজারো সংসার। অসংখ্য বিবাহযোগ্য নারীর বিবাহ হচ্ছে না আর্থিক অসচ্ছলতাহেতু যৌতুক দিতে ব্যর্থ হওয়ার কারণে। এই কুপ্রথার ভুক্তভোগী শুধু অসহায় বিবাহযোগ্য মেয়েরাই নয়, এর ভুক্তভোগী কন্যাদায়গ্রস্ত পিতা-মাতা ও তার পরিবারও।
যৌতুক সম্পূর্ণ হারাম ও নিষিদ্ধ। কারণ এর মাধ্যমে অন্যের সম্পদ তার সন্তুষ্টি ছাড়া ভোগদখল করা হয়। কুরআনুল কারীমে আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেছেন, ‘তোমরা অন্যায়ভাবে একে অপরের সম্পদ ভোগ করো না এবং অন্যের সম্পদের কিয়দংশ জেনে-শুনে অবৈধ পন্থায় গ্রাস করার জন্য বিচারকদেরকে উৎকোচ দিও না।’ (সূরা বাকারা-১৮৮).
যৌতুক গ্রহণ করা অত্যন্ত জঘন্য ও গর্হিত অপরাধ। বরং স্ত্রীর অন্ন-বস্ত্র-বাসস্থানের ব্যবস্থা করা এবং বিয়ের সময় স্ত্রীকে দেনমোহর দেয়া স্বামী হিসেবে পুরুষের কর্তব্য। আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেন, ‘পুরুষেরা নারীদের ওপর কৃর্তত্বশীল। কেননা আল্লাহ একের ওপর অন্যকে শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছেন এবং এজন্য যে, তারা তাদের অর্থ ব্যয় করে।’ (সূরা নিসা-৩৪).
‘তোমরা স্ত্রীদেরকে সন্তুষ্টচিত্তে তাদের মহর দিয়ে দাও। তারা যদি খুশি হয়ে তা থেকে কিয়দংশ ছেড়ে দেয়, তবে তা তোমরা স্বাচ্ছন্দ্যে গ্রহণ করো।’ (সূরা নিসা-৪).
যৌতুক শরীয়ত-বিরোধী ও শরীয়ত-পরিপন্থী একটি প্রথা। যেখানে শরীয়ত নারীর খরচ বহন করার এবং নারীকে দেনমোহর দেয়ার দায়িত্ব পুরুষের ওপর অর্পণ করে, যৌতুকপ্রথা জিইয়ে রেখে তার বিরুদ্ধাচরণ করা হয়। যৌতুক মৌলিকভাবে শুধু একটি বিচ্ছিন্ন গুনাহের ব্যাপারই নয়, বরং তা ইসলামী সমাজ-কাঠামোর মূলে কুঠারাঘাত করে। সর্বোপরি এটি বিবাহযোগ্য নারী, কন্যাদায়গ্রস্ত পিতা-মাতা ও তার পরিবারের ওপর সীমাহীন জুলুম। বিবাহিত নারীর ওপর থেকে অন্যায় ও জুলুম দূরিকরণের পথে যৌতুকপ্রথা অন্যতম প্রধান বাধা।
আইডিসি ফাউন্ডেশন এই জুলুম রোধকল্পে এবং পরিবার ও সমাজে ইসলামী ভাবধারা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করছে। ফাউন্ডেশন যৌতুক-বিরোধী প্রচারণা ও গণসচেতনতামূলক কার্যক্রমের পাশাপাশি দেশের দুস্থ, অসচ্ছল ও গরিব পরিবারের মেয়েদের যৌতুকমুক্ত বিবাহের আয়োজন করার প্রকল্প হাতে নিয়েছে। অন্যান্য প্রকল্পের মতো এই প্রকল্প বাস্তবায়নেও সচ্ছল দ্বীনদান ভাই-বোনেরা স্বতস্ফূর্তভাবে এগিয়ে আসবেন বলে আমাদের বিশ্বাস।
আইডিসি পথশিশু পুনর্বাসন
আজকের শিশু আগামীদিনের ভবিষ্যত। সুবিধা-বঞ্চিত এই শিশুরাও যাতে আগামীদিনের সুন্দর পৃথিবী গড়ার কাজে শামিল হতে পারে। পথশিশুদের সুন্দর ভবিষ্যত সুন্দর করার লক্ষ্যে আইডিসি ফাউন্ডেশন এ কর্মসূচির আওতায় ২০১৮ সাল থেকে কাজ করে যাচ্ছে।
এই ছাড়া জাতীয় দুর্যোগে খাদ্য সহায়তা, প্রত্যন্ত অঞ্চলে চিকিৎসা সহায়তা, সুবিধাবঞ্চিতদের আইনি সহায়তা, কারিগরি শিক্ষার প্রসারে সহায়তা, কৃষি ব্যবস্থার আধুনিকায়নে সহায়তা ইত্যাদি আমরা করার চেস্টা করবো।
চলমান দুর্যোগ পরিস্থিতিতে IDC ফাউন্ডেশন শুধুমাত্র খাদ্য ও স্বল্প পরিসরে চিকিৎসা সহায়তা প্রদান করবে। আপাতত IDC Foundation-এর আর্থিক সহায়তায় কার্যক্রম চলবে যতদিন চালানো যায়, তথাপি এই কার্যক্রম দীর্ঘমেয়াদে চলমান রাখার জন্য সবার যেকোন সহায়তা সাদরে গ্রহন করা হবে।
পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবার পর এই ফাউন্ডেশন সংক্রান্ত সকল আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে, যে কারনে সহায়তা/অনুদান গ্রহনের জন্য আপাতত ব্যক্তিগত একাউন্ট Number ব্যাবহার করা হচ্ছে, আগ্রহী যেই কেউ সহায়তা/অনুদান পাঠাতে পারেন নিচের যেকোন মাধ্যমে:
মাসিক অনুদান তহবিল
আইডিসি ফাউন্ডেশনের মাসিক দাতা সদস্য হলেন প্রতিষ্ঠানটির স্থায়ী ডোনার, মাসিক দাতা সদস্যগনের নিয়মিত অনুদান আইডিসি ফাউন্ডেশেনের বহুমুখী দা’ওয়াহ কার্যক্রম ও সার্বিক উন্নয়নের জন্য একমাত্র স্থায়ী আয়ের মাধ্যম।
সাধারণ তহবিল
সুনির্দিষ্ট কোনো খাতে দান করলে সেটা সে খাতেই ব্যয় করে থাকে আইডিসি ফাউন্ডেশন। আর সাধারণ তহবিলের অর্থ ফাউন্ডেশন পরিচালিত সকল কল্যানমূলক কার্যক্রমের জন্য উন্মুক্ত থাকে এবং আইডিসি’র দীনি শিক্ষা, মানব সেবা ও দাওয়াহমূলক যাবতীয় উদ্যোগ পরিচালনায়ও এই খাতের অর্থ ব্যয় করা হয়।
এতিম তহবিল
মহান আল্লাহর সন্তষ্টি ও সওয়াবের আশায় ইয়াতিমের অভিভাকত্ব গ্রহণ বা দায়িত্বভার নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ একটি ইবাদত ও শ্রেষ্ঠতম দানের খাত।
সাদকাহ জারিয়াহ তহবিল
সাদকাহ জারিয়াহ মানে- যে দানের উপকারিতা শুধু এককালীন নয়; বরং চলমান ও দীর্ঘদিন অব্যাহত থাকে। যে দানের উপকারিতা একবারই অর্জিত হয় সেগুলোর সওয়াবও একবারই হয়। পক্ষান্তরে যে দানের উপকারিতা দীর্ঘদিন অব্যাহত থাকে সেগুলোর সওয়াব তথা বিনিময়ও মহান আল্লাহ দীর্ঘ দিন পর্যন্ত অব্যাহত রাখেন।
জরুরী বন্যা তহবিল
প্রতিবছর বর্ষাকালে বাংলাদেশের প্রায় ২৬,০০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা (১৮%) বন্যায় প্লাবিত হয়। এ সময় বিশেষ ভাবে দেশের উত্তর অঞ্চলের বানভাসি মানুষ চরম দুর্ভোগের শিকার হয়। আস সুন্নাহ্ ফাউন্ডেশন দেশের বন্যাকবলিত জেলাগুলিতে প্রতিবছরই ত্রাণ কার্যক্রম ও দুর্দশাগ্রস্ত-অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর উদ্যোগ নিয়ে থাকে।
শীতার্ত তহবিল
ইসলামের অন্যতম শিক্ষা মানবসেবা। কনকনে শীতে প্রত্যন্ত অঞ্চলের অসহায় শীতার্ত মানুষদের একটুখানি উষ্ণতা এনে দিতে আইডিসি ফাউন্ডেশন প্রতি বছর আয়োজন করবে ‘শীতবস্ত্র বিতরণ ও দা’ওয়াহ কর্মসূচি’।
বিধবা তহবিল
বিধবা তহবিলে আপনার অনুদান বিধবাদের অন্ন ও আশ্রয় হিসাবে প্রয়োজনীয় তাত্ক্ষণিক সহায়তা সরবরাহ করার পাশাপাশি আমাদের দক্ষতা কর্মসূচির মাধ্যমে তাদের প্রত্যাশা এবং প্রশিক্ষণ প্রদান করতে সহায়তা করতে পারে।
কুরবানী তহবিল
অনেক অভাবী মানুষ বছরে কেবল কুরবানীর ঈদেই গরু/খাশির গোশ্তের স্বাদ চাখার অপেক্ষায় থাকেন। সে কারণে প্রতি বছর ‘সবার জন্য কুরবানী’ শিরোনামে আইডিসি ফাউন্ডেশন কুরবানীর গুশ্ত বিতরণের আয়োজন করে থাকে। যেহেতু কুরবানী এমন একটি ইবাদত যা প্রতিনিধি মারফত সম্পাদন করা যায়, সে কারণে স্বচ্ছলদের পক্ষ হতে কুরবানী করে উত্তরবঙ্গসহ দেশের বিভিন্ন দরিদ্র অঞ্চলের দুস্থ ও অসহায় মানুষদের মাঝে গোশ্ত বিতরণ করে থাকে ফাউন্ডেশন।
ইফতার তহবিল
আইডিসি ফাউন্ডেশনের নিয়মিত কর্মসূচির মধ্যে একটি হলো ইফতার ও রামাদ্বান ফুড বিতরণ। দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের অভাবী সিয়াম পালনকারীরা যেন রামাদ্বান মাসে নির্বিঘ্নে সিয়াম পালন ও ইবাদত-বন্দেগী করতে পারেন, সে লক্ষ্যে তাদের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণের উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকে ফাউন্ডেশন।
যাকাত তহবিল
আপনার অনুদিত যাকাত মানুষের জীবন বদলে দিতে পারে, যাদের কোনও বাড়ি নেই তাদের আশ্রয় দেওয়া থেকে শুরু করে, অনাহারে থাকা পরিবারগুলিকে খাওয়ানোর মত মহৎ কাজ করার শক্তি যাকাতে আছে ।
Mobile Wallet
01716 988 953 bKash ( Personal ) 01716 988 953 Nagad ( Personal )
Bank Accounts:
BRAC Bank Limited
Name Of Account: Mahbub Osmane Account No: 1509202001996001 Branch Name: Shatmasjid Road
Islami Bank BD Ltd
Name Of Account: MahbubOsmane.com Account No: 2050 1770 100 4827 04 Branch Name: Dhanmondi
Eastern Bank Ltd
Name Of Account: Mahbub Osmane Account No:1091260180080 Branch Name: Banani
PayPal
Name Of Account: BPOEngine.com Email: pay@bytecodesoft.com Branch Name: Singapore Comment : 3% Extra Pay
Payoneer
Name Of Account: Mahbub Piyal Email: mahbubosmane@gmail.com Branch Name: N/A
Skrill (Moneybookers)
Name Of Account: Mahbub Osmane Email: bytecodepiyal@gmail.com Branch Name: N/A Comment: 2% Extra Pay
সব নাম্বার পার্সোনাল। সেন্ড মানি অপশন ব্যাবহার করুন। সকল মাধ্যমে প্রাপ্ত সহায়তা/ অনুদান নামসহ এই পেজে প্রকাশ করা হবে। প্রাপ্ত সহায়তা/ অনুদান কিভাবে ব্যাবহার করা হলো তাও সময়মত জানিয়ে দেওয়া হবে।
আইডিসির সাথে যোগ দিয়ে উভয় জাহানের জন্য ভালো কিছু করুন!
আইডিসি মাদরাসার ব্যপারে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
আপনি আইডিসি মাদরাসার একজন স্থায়ী সদস্য /পার্টনার হতে চাইলে এই লিংক দেখুন.
আইডিসি এতীমখানা ও গোরাবা ফান্ডে দান করে দুনিয়া এবং আখিরাতে সফলতা অর্জন করুন।
কুরআন হাদিসের আলোকে বিভিন্ন কঠিন রোগের চিকিৎসা করাতেআইডিসি ‘র সাথে যোগাযোগ করুন।
ইসলামিক বিষয়ে জানতে এবং জানাতে এই গ্রুপে জয়েন করুন।
প্রিয়নবী সাঃ বলেছেন, ‘নিশ্চয় সাদকা বা দান পাপাচারের কারণে আল্লাহর গজবের যে আগুন সৃষ্টি হয় তাকে নিভিয়ে দেয়। (তিরমিজি)
চারদিকে কত মানুষ না খেয়ে আছে। কিছু কিছু নিউজ দেখলে চোখের পানি টলমল করে। কিছু কিছু নিউজ দেখলে চোখের পানি ধরে রাখতে পারি না। দুই গাল বেঁয়ে পানি পড়ে। অথচ আমি পুরুষ। এত সহজেই তো আমার চোখ দিয়ে পানি পড়ার কথা ছিল না। চারদিকে এক মুঠ খাবারের জন্য এত হাহাকার, আপনারা নিউজ গুলো কিভাবে নেন? বিশ্বাস করেন, আমি নিতে পারি না। খুব কষ্ট হয়।
অনেক অনেক সংগঠন রয়েছে, অনেক ভালো কাজ করছে। ব্যক্তি পর্যায়েও আমরা আরকেটু চেষ্টা করতে পারি। সবাই সবার নিকট আত্মীয়ের খোঁজ খবর নিতে পারি। সবাই সবার নিকট আত্মীয়ের খোঁজ নিলেই অর্ধেক সমস্যা সমাধান হয়ে যাওয়ার কথা। বাকিটা না হয় সরকার ও বিভিন্ন সংগঠন দেখুক।
সামনে রমজান আসছে। অনেকেই তাদের যাকাত রমজানে দিয়ে থাকেন। কিভাবে দেন? সস্তা দামের শাড়ি লুঙ্গি দিবে বলে মাইকে বলে দেওয়া হয়। এরপর হাজার মানুষে ঢল নামে। কাড়াকাড়ির এক পর্যায় অনেক মানুষ আহত এবং নিহত হয়। পত্রিকায় কয়েক দিন পরই দেখবেন, অমুকের যাকাতের কাপড় নিতে গিয়ে এতজন নিহত। কি জগন্য একটা কালচার! সওয়াবের পরিবর্তে হয়তো গুনাহই বেড়ে যায়। যদিও মনে হয় না তারা সওয়াবের আশায় করে। হয়তো পরিচিতি, খ্যাতির জন্যই করে। আল্লাহ ভালো জানেন।
এবারের যাকাতটা এভাবে না দিয়ে খাবার অথবা টাকা পৌঁছিয়ে দিতে পারেন। তাদের যেটা দরকার, তারা কিনে নিবে। আর এক সাথে সবাইকে ডেকে না দিয়ে নিজ উদ্দেগ্যে সবার কাছে পৌছিয়ে দিতে পারেন। যারা যাকাতের উপযুক্ত হয়েও যাকাত দেন না, জেনে রাখুন, এটা ফরজ। যাকাত সম্পদ পবিত্র করে। অকল্যাণ ও অমঙ্গল দূর হয়। হিসেব করতে গেলে মনে হবে অনেক গুলো টাকা যাকাত হিসেবে দিয়ে দিতে হয়। না দেই। চিন্তা করি না কোন বিপদে এর থেকে বেশি খরচ হয়ে যায়। অথচ আল্লাহ চাইলে তাকে যাকাতের উচিলায় ঐ বিপদ থেকে দূরে রাখতে পারতেন।
আল্লাহই ভালো জানেন আপনাকে কোন দিক দিয়ে বাড়িয়ে দিবেন। আল্লাহর উপর উপর ভরসা করলে উনিই যথেষ্ট কারো জন্য। আর যাকাত দেওয়ার পুরষ্কার আল্লাহই দিবেন। যাকাতের কথা আল-কুরআনের অনেক গুলো আয়াতে এসেছে। যেমনঃ ‘যারা নামাজ প্রতিষ্ঠাকারী ও যাকাত প্রদানকারী হবে, তাদেরকে সত্বর মহান পুরস্কারে ভূষিত করা হবে’ (নিসা ৪/১৬২)। সবাই যদি ঠিক মত যাকাত দেই এবার, বাংলাদেশের একটা মানুষও অনাহারে থাকবে না। চিন্তা করেন, যদি করোনায় আক্রান্ত হয়ে পড়েন বা যদি অন্য কোন কারণে মারা যান, তাহলে ঠিক কি নিয়ে আল্লাহর সামনে দাঁড়াবেন? কি নিয়ে? সম্পদ সব রেখেই যেতে হবে। অথচ আমরা চাইলেই আল্লাহর কাছে আমাদের সম্পদ গুলো জমা রাখতে পারি। নিজের পাশের গরীব কারো খোঁজ খবর রাখতে পারি। কেয়ামতের দিন উনি অনেক গুণ বাড়িয়ে ফেরত দিবেন। হয়তো ঠিক এই একটা উচিলায় মিজানের পাল্লা ভারি হবে। এমন একটা উচিলায় পুলসিরাত পার হতে পারব। আর যাকাত ফরজ। না দিলে শাস্তি পেতে হবে। এবার যাকাত দিলে এক সাথে অনেক গুলো কাজ হয়ে যাবে। ফরজ ও মানা হলো, এই বিপদে সবার পাশে দাঁড়ানো হলো।
কেউ যদি এদের পাশে দাড়াতে চান:
01912 966 448 ( বিকাশ পার্সোনাল ) 01405 237 149 – 6 ( রকেট পার্সোনাল ) 01763 746 100 – 9 ( পার্সোনাল রকেট ও বিকাশ) কেউ যদি বিদেশ থেকে ব্যাংক/পেপাল/মাস্টারকার্ডে অথবা অন্য কোনভাবে দিতে চান, মেসেজ করবেন। ডোনেশন এবং খরচের আপডেট পোস্ট করে জানিয়ে দিবো, ইংশাআল্লাহ।
Please share this post, so that interested people can donate.
ইসলামী দাওয়াহ সেন্টার ১টি অলাভজনক দাওয়াহ প্রতিষ্ঠান, এই প্রতিষ্ঠানের ইসলামিক ব্লগটি বর্তমানে ২০,০০০+ মানুষ প্রতিমাসে পড়ে, দিন দিন আরো অনেক বেশি বেড়ে যাবে, ইংশাআল্লাহ।
বর্তমানে মাদরাসা এবং ব্লগ প্রজেক্টের বিভিন্ন খাতে (ওয়েবসাইট হোস্টিং, CDN,কনটেন্ট রাইটিং, প্রুফ রিডিং, ব্লগ পোস্টিং, ডিজাইন এবং মার্কেটিং) মাসে গড়ে ৫০,০০০+ টাকা খরচ হয়, যা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জিং। সেকারনে, এই বিশাল ধর্মীয় কাজকে সামনে এগিয়ে নিতে সর্বপ্রথম আল্লাহর কাছে আপনাদের দোয়া এবং আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন, এমন কিছু ভাই ও বোন ( ৩১৩ জন ) দরকার, যারা আইডিসিকে নির্দিষ্ট অংকের সাহায্য করবেন, তাহলে এই পথ চলা অনেক সহজ হয়ে যাবে, ইংশাআল্লাহ।
যারা এককালিন, মাসিক অথবা বাৎসরিক সাহায্য করবেন, তারা আইডিসির মুল টিমের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবেন, ইংশাআল্লাহ।