IDC Foundation ( আইডিসি ফাউন্ডেশন )
আইডিসি ফাউন্ডেশন একটি অরাজনৈতিক, অলাভজনক শিক্ষা, দাওয়াহ ও পূর্ণত মানবকল্যাণে নিবেদিত সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠান মানবতার শিক্ষক, মানুষের মুক্তি ও শান্তির দূত, মানবসেবার আদর্শ, মহানবী মুহাম্মদ সা.-এর পদাঙ্ক অনুসরণ করে আর্তমানবতার সেবা, সমাজ সংস্কার, মহত্তম নীতিচেতনার সঞ্চার, কর্মসংস্থান তৈরি, দারিদ্র্য বিমোচন, ইসলামী তমদ্দুনের প্রসার, বহুমুখী শিক্ষায়ন প্রকল্প পরিচালনা, ত্রাণ বিতরণ, স্বল্পমূল্যে বা বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান, পরিচ্ছন্ন মানসিকতা গঠনে নিরন্তর নানা কর্মসূচি পালন, সর্বোপরি মৌখিক, লৈখিক ও আধুনিক সকল প্রচারমাধ্যম ব্যবহার করে মানুষকে মহান আল্লাহর আনুগত্য ও তাঁর রাসূলের অনুকরণে সত্য ও শান্তির পথে ডেকে এনে একটি আদর্শ কল্যাণসমাজ বিনির্মাণে যথাশক্তি প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
-
শিক্ষা
-
সেবা
-
দা‘ওয়াহ
আইডিসির সাথে যোগ দিয়ে উভয় জাহানের জন্য ভালো কিছু করুন!
এই ছাড়া জাতীয় দুর্যোগে খাদ্য সহায়তা, প্রত্যন্ত অঞ্চলে চিকিৎসা সহায়তা, সুবিধাবঞ্চিতদের আইনি সহায়তা, কারিগরি শিক্ষার প্রসারে সহায়তা, কৃষি ব্যবস্থার আধুনিকায়নে সহায়তা ইত্যাদি আমরা করার চেস্টা করবো।
চলমান দুর্যোগ পরিস্থিতিতে IDC ফাউন্ডেশন শুধুমাত্র খাদ্য ও স্বল্প পরিসরে চিকিৎসা সহায়তা প্রদান করবে। আপাতত IDC Foundation-এর আর্থিক সহায়তায় কার্যক্রম চলবে যতদিন চালানো যায়, তথাপি এই কার্যক্রম দীর্ঘমেয়াদে চলমান রাখার জন্য সবার যেকোন সহায়তা সাদরে গ্রহন করা হবে।
পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবার পর এই ফাউন্ডেশন সংক্রান্ত সকল আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে, যে কারনে সহায়তা/অনুদান গ্রহনের জন্য আপাতত ব্যক্তিগত একাউন্ট Number ব্যাবহার করা হচ্ছে, আগ্রহী যেই কেউ সহায়তা/অনুদান পাঠাতে পারেন নিচের যেকোন মাধ্যমে:
জরুরী বন্যা তহবিল
প্রতিবছর বর্ষাকালে বাংলাদেশের প্রায় ২৬,০০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা (১৮%) বন্যায় প্লাবিত হয়। এ সময় বিশেষ ভাবে দেশের উত্তর অঞ্চলের বানভাসি মানুষ চরম দুর্ভোগের শিকার হয়। আস সুন্নাহ্ ফাউন্ডেশন দেশের বন্যাকবলিত জেলাগুলিতে প্রতিবছরই ত্রাণ কার্যক্রম ও দুর্দশাগ্রস্ত-অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর উদ্যোগ নিয়ে থাকে।
কুরবানী তহবিল
অনেক অভাবী মানুষ বছরে কেবল কুরবানীর ঈদেই গরু/খাশির গোশ্তের স্বাদ চাখার অপেক্ষায় থাকেন। সে কারণে প্রতি বছর ‘সবার জন্য কুরবানী’ শিরোনামে আইডিসি ফাউন্ডেশন কুরবানীর গুশ্ত বিতরণের আয়োজন করে থাকে। যেহেতু কুরবানী এমন একটি ইবাদত যা প্রতিনিধি মারফত সম্পাদন করা যায়, সে কারণে স্বচ্ছলদের পক্ষ হতে কুরবানী করে উত্তরবঙ্গসহ দেশের বিভিন্ন দরিদ্র অঞ্চলের দুস্থ ও অসহায় মানুষদের মাঝে গোশ্ত বিতরণ করে থাকে ফাউন্ডেশন।
Mobile Wallet
01716 988 953 bKash ( Personal )
01716 988 953 Nagad ( Personal )
Bank Accounts:
BRAC Bank Limited
Name Of Account: Mahbub Osmane
Account No: 1509202001996001
Branch Name: Shatmasjid Road
Islami Bank BD Ltd
Name Of Account: MahbubOsmane.com
Account No: 2050 1770 100 4827 04
Branch Name: Dhanmondi
Eastern Bank Ltd
Name Of Account: Mahbub Osmane
Account No:1091260180080
Branch Name: Banani
PayPal
Name Of Account: BPOEngine.com
Email: pay@bytecodesoft.com
Branch Name: Singapore
Comment : 3% Extra Pay
Payoneer
Name Of Account: Mahbub Piyal
Email: mahbubosmane@gmail.com
Branch Name: N/A
Skrill (Moneybookers)
Name Of Account: Mahbub Osmane
Email: bytecodepiyal@gmail.com
Branch Name: N/A
Comment: 2% Extra Pay
সব নাম্বার পার্সোনাল। সেন্ড মানি অপশন ব্যাবহার করুন। সকল মাধ্যমে প্রাপ্ত সহায়তা/ অনুদান নামসহ এই পেজে প্রকাশ করা হবে। প্রাপ্ত সহায়তা/ অনুদান কিভাবে ব্যাবহার করা হলো তাও সময়মত জানিয়ে দেওয়া হবে।
আইডিসির সাথে যোগ দিয়ে উভয় জাহানের জন্য ভালো কিছু করুন!
আইডিসি এবং আইডিসি ফাউন্ডেশনের ব্যপারে জানতে লিংক০১ ও লিংক০২ ভিজিট করুন।
আইডিসি মাদরাসার ব্যপারে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
আপনি আইডিসি মাদরাসার একজন স্থায়ী সদস্য /পার্টনার হতে চাইলে এই লিংক দেখুন.
আইডিসি এতীমখানা ও গোরাবা ফান্ডে দান করে দুনিয়া এবং আখিরাতে সফলতা অর্জন করুন।
কুরআন হাদিসের আলোকে বিভিন্ন কঠিন রোগের চিকিৎসা করাতেআইডিসি ‘র সাথে যোগাযোগ করুন।
ইসলামিক বিষয়ে জানতে এবং জানাতে এই গ্রুপে জয়েন করুন।
মানুষের সাথে মিশলে তাদের ব্যাপারে আইডিয়া পাওয়া যায়!
অনেকেই জানেন এই অধম একটি মাদ্রাসা (আইডিসি মাদ্রাসা) পরিচালনা করি মধ্যবাড্ডার আদর্শ নগরে, মাদ্রাসায় ছাত্র ছাত্রী আছে ৫০ এর মতো, এদের মাঝে ৪০ জন হবে অতি দরিদ্র, দিন এনে দিন খায় মাক্সিমাম, এতিম, হাজবেন্ড নাই, ছেড়ে ছলে গেছে, থেকেও খবর নেয় না, ঠেলা, দিনমুজুর, রিক্সাওয়ালা, সিএনজি চালায় এমন আছে বেশ কিছু।
আপনাদের কিছু আইডিয়া দেইঃ
আদর্শনগর সমিতি বিল্ডিংয়ের পাশে ১ টি বাড়ি আছে, নামঃ ৯৯ বাড়ি, মানে হচ্ছে ৯৯ টা রুম মানে বাড়ি আছে, ৯৯ টা পরিবার থাকে। এই বাড়ির কিছু বর্ননা দেই, আদর্শ নগরে এইরকম ৭-৮ টা বাড়ি আমি চিনি।
এদের সাথে মিশার কারনে এদের লাইফ স্টাইলের ব্যাপারে আমার বাস্তব কিছুটা আইডিয়া হয়েছে, এরা মাক্সিমাম থাকে ১ রুমের টিনষেড বাসায় গাদাগাদি করে, যার ভাড়া ৩০০০-৪০০০ এর মাঝে। এদের সবার পরিবারে ৪-৫ জন সদস্য কমন, মা,বাবা, ভাই,বোন, দাদা,দাদি বাসা কিন্তু ১ রুমের, উপরে নিচে ঘুমায়, কিছু বাসায় আবার অল্পতেই পানি জমে, কমন রান্নাঘর, ৮-১০ পরিবারের জন্য ১ টি চাপ কল, ১ টি টয়লেট, ১ টি গোসল খানা।
মানে এদের লাইফটাই হচ্ছে এমন, বাচার জন্য এরা নুন্যতম সুবিধা পায়না অর্থাৎ বিলো এভারেজ, এরা এমন না যে শখ করে ঢাকা থাকে, মাক্সিমাম ঢাকা থাকে গ্রামে থাকা খাওয়ার জায়গা নাই এই জন্য।
যাইহোক, এতোকিছু বলার কারন হচ্ছে, এই রকম একটা বিশাল গোষ্ঠীর ব্যাপারে জানি বিদায়, লকডাউন আসার কিছুদিন পর থেকে এদের কথা মাথায় ঘুরতে থাকে কিভাবে এদের কিছু হেল্প করা যায়, ১০-১৫ দিন ইনকাম করতে না পারলে এদের বাসায় খাবার থাকার কথানা, বাসাভাড়া বা মেডিসিন এইসব বাদই দিলাম।
যাক চিন্তা করা অবস্থায় ফেসবুকে দেখলাম মিজানুর রহমান আজহারী ভাইয়ের “রমজান ফুডপ্যাকের” পোস্ট, যার ডোনার আপনার মতো সাধারণ কিছু আল্লাহওয়ালারাই,
আর দেরি না করে উনার সাথে কন্টাক্ট করলাম, ৫০ টি প্যাকেট দিতে বললাম, উনি মানিরুল ইসলাম ভাইকে বললেন, বাড্ডার জন্য ৫০ প্যাকেট পাঠিয়ে দিতে, আলহামদুলিল্লাহ।
যাক গতকাল বন্টন হলো, দিতে গিয়ে আরো কিছু খারাপ অভিজ্ঞতা হলো 🙁
একটা প্যাকেট ত্রানের জন্য কিছু মুরুব্বি এসে আমার পায়ে ধরার মতো অবস্থা, কিছু মানুষ এসে খুব কান্নাকাটি 🙁
একজন ৬০-৭০ বছরের মুরুব্বি, কিরকম খাবারের কষ্টে থাকলে ২-৩ ঘন্টা দাঁড়িয়ে থেকে এক প্যাকেট না পেয়ে হাউমাউ করে কান্না করে, পায়ে পর্যন্ত ধরতে চায়! 🙁
লাস্টের দিকে না পেরে, কারন গেটের ভিতরে অনেক বেশি লোক ঢুকে গেছে, ২০-৩০ জন এক্সট্রা, হাতে ছিল ৪-৫ বস্তা, তাও বাকি থাকতোনা, আগের লিস্ট করা ৩-৪ জন আসতে দেরি করেছেন, তারপর, ওই ৪-৫ বস্তা সবাইকে ভাগ করে দিয়েছি।
এরপরেও কিছু লোক বাকি ছিল, ৪-৫ জন, পকেটে ৪-৫০০ টাকা ছিল, ৫০-১০০ করে দিয়ে উনাদেরকে বিদায় করেছি, এই হচ্ছে গতকালের অভিজ্ঞতা।
এখন লিস্টের যেই ২-৪ জন বাদ পড়েছে, ওই এলাকায় আরো কিছু লোকজন জেনেছে, মাদ্রাসা থেকে এই কাজ করেছি আমরা, আজ সারাদিন বেশ কিছু কল এসেছে, এর মাক্সিমামই মানুষের মাঝে হাত পাতার মতো না, কিন্তু খুব খাদ্য কষ্টে আছে।
সব মিলিয়ে আরো ৩৫-৪০ টি খুব নিডি পরিবার রিকুয়েস্ট করেছে, এদের পাশে দাড়ানোর একটা ইচ্ছা আছে, বাকিটা আল্লাহর কাছে সাহায্য চাই!
কেউ যদি এদের পাশে দাড়াতে চান:
01912 966 448 ( বিকাশ পার্সোনাল ) 01405 237 149 – 6 ( রকেট পার্সোনাল ) 01763 746 100 – 9 ( পার্সোনাল রকেট ও বিকাশ )
কেউ যদি বিদেশ থেকে ব্যাংক/পেপাল/মাস্টারকার্ডে অথবা অন্য কোনভাবে দিতে চান, ইনবক্স করবেন।
ডোনেশন এবং খরচের আপডেট পোস্ট করে জানিয়ে দিবো, ইংশাআল্লাহ।
প্রিয়নবী সাঃ বলেছেন, ‘নিশ্চয় সাদকা বা দান পাপাচারের কারণে আল্লাহর গজবের যে আগুন সৃষ্টি হয় তাকে নিভিয়ে দেয়। (তিরমিজি)
চারদিকে কত মানুষ না খেয়ে আছে। কিছু কিছু নিউজ দেখলে চোখের পানি টলমল করে। কিছু কিছু নিউজ দেখলে চোখের পানি ধরে রাখতে পারি না। দুই গাল বেঁয়ে পানি পড়ে। অথচ আমি পুরুষ। এত সহজেই তো আমার চোখ দিয়ে পানি পড়ার কথা ছিল না। চারদিকে এক মুঠ খাবারের জন্য এত হাহাকার, আপনারা নিউজ গুলো কিভাবে নেন? বিশ্বাস করেন, আমি নিতে পারি না। খুব কষ্ট হয়।
অনেক অনেক সংগঠন রয়েছে, অনেক ভালো কাজ করছে। ব্যক্তি পর্যায়েও আমরা আরকেটু চেষ্টা করতে পারি। সবাই সবার নিকট আত্মীয়ের খোঁজ খবর নিতে পারি। সবাই সবার নিকট আত্মীয়ের খোঁজ নিলেই অর্ধেক সমস্যা সমাধান হয়ে যাওয়ার কথা। বাকিটা না হয় সরকার ও বিভিন্ন সংগঠন দেখুক।
সামনে রমজান আসছে। অনেকেই তাদের যাকাত রমজানে দিয়ে থাকেন। কিভাবে দেন? সস্তা দামের শাড়ি লুঙ্গি দিবে বলে মাইকে বলে দেওয়া হয়। এরপর হাজার মানুষে ঢল নামে। কাড়াকাড়ির এক পর্যায় অনেক মানুষ আহত এবং নিহত হয়। পত্রিকায় কয়েক দিন পরই দেখবেন, অমুকের যাকাতের কাপড় নিতে গিয়ে এতজন নিহত। কি জগন্য একটা কালচার! সওয়াবের পরিবর্তে হয়তো গুনাহই বেড়ে যায়। যদিও মনে হয় না তারা সওয়াবের আশায় করে। হয়তো পরিচিতি, খ্যাতির জন্যই করে। আল্লাহ ভালো জানেন।
এবারের যাকাতটা এভাবে না দিয়ে খাবার অথবা টাকা পৌঁছিয়ে দিতে পারেন। তাদের যেটা দরকার, তারা কিনে নিবে। আর এক সাথে সবাইকে ডেকে না দিয়ে নিজ উদ্দেগ্যে সবার কাছে পৌছিয়ে দিতে পারেন। যারা যাকাতের উপযুক্ত হয়েও যাকাত দেন না, জেনে রাখুন, এটা ফরজ। যাকাত সম্পদ পবিত্র করে। অকল্যাণ ও অমঙ্গল দূর হয়। হিসেব করতে গেলে মনে হবে অনেক গুলো টাকা যাকাত হিসেবে দিয়ে দিতে হয়। না দেই। চিন্তা করি না কোন বিপদে এর থেকে বেশি খরচ হয়ে যায়। অথচ আল্লাহ চাইলে তাকে যাকাতের উচিলায় ঐ বিপদ থেকে দূরে রাখতে পারতেন।
আল্লাহই ভালো জানেন আপনাকে কোন দিক দিয়ে বাড়িয়ে দিবেন। আল্লাহর উপর উপর ভরসা করলে উনিই যথেষ্ট কারো জন্য। আর যাকাত দেওয়ার পুরষ্কার আল্লাহই দিবেন। যাকাতের কথা আল-কুরআনের অনেক গুলো আয়াতে এসেছে।
যেমনঃ ‘যারা নামাজ প্রতিষ্ঠাকারী ও যাকাত প্রদানকারী হবে, তাদেরকে সত্বর মহান পুরস্কারে ভূষিত করা হবে’ (নিসা ৪/১৬২)।
সবাই যদি ঠিক মত যাকাত দেই এবার, বাংলাদেশের একটা মানুষও অনাহারে থাকবে না। চিন্তা করেন, যদি করোনায় আক্রান্ত হয়ে পড়েন বা যদি অন্য কোন কারণে মারা যান, তাহলে ঠিক কি নিয়ে আল্লাহর সামনে দাঁড়াবেন? কি নিয়ে? সম্পদ সব রেখেই যেতে হবে। অথচ আমরা চাইলেই আল্লাহর কাছে আমাদের সম্পদ গুলো জমা রাখতে পারি। নিজের পাশের গরীব কারো খোঁজ খবর রাখতে পারি। কেয়ামতের দিন উনি অনেক গুণ বাড়িয়ে ফেরত দিবেন। হয়তো ঠিক এই একটা উচিলায় মিজানের পাল্লা ভারি হবে। এমন একটা উচিলায় পুলসিরাত পার হতে পারব। আর যাকাত ফরজ। না দিলে শাস্তি পেতে হবে। এবার যাকাত দিলে এক সাথে অনেক গুলো কাজ হয়ে যাবে। ফরজ ও মানা হলো, এই বিপদে সবার পাশে দাঁড়ানো হলো।
কেউ যদি এদের পাশে দাড়াতে চান:
01912 966 448 ( বিকাশ পার্সোনাল ) 01405 237 149 – 6 ( রকেট পার্সোনাল ) 01763 746 100 – 9 ( পার্সোনাল রকেট ও বিকাশ )
কেউ যদি বিদেশ থেকে ব্যাংক/পেপাল/মাস্টারকার্ডে অথবা অন্য কোনভাবে দিতে চান, মেসেজ করবেন।
ডোনেশন এবং খরচের আপডেট পোস্ট করে জানিয়ে দিবো, ইংশাআল্লাহ।
Please share this post, so that interested peoples can donate.
স্বত্ব © 2020 – 2021 আইডিসি ফাউন্ডেশন – সর্ব স্বত্ব সংরক্ষিত। কারিগরি সহায়তায় বাইটকোড সফট
ইসলামী দাওয়াহ সেন্টারকে সচল রাখতে সাহায্য করুন!
ইসলামী দাওয়াহ সেন্টার ১টি অলাভজনক দাওয়াহ প্রতিষ্ঠান, এই প্রতিষ্ঠানের ইসলামিক ব্লগটি বর্তমানে ২০,০০০+ মানুষ প্রতিমাসে পড়ে, দিন দিন আরো অনেক বেশি বেড়ে যাবে, ইংশাআল্লাহ।
বর্তমানে মাদরাসা এবং ব্লগ প্রজেক্টের বিভিন্ন খাতে (ওয়েবসাইট হোস্টিং, CDN,কনটেন্ট রাইটিং, প্রুফ রিডিং, ব্লগ পোস্টিং, ডিজাইন এবং মার্কেটিং) মাসে গড়ে ৫০,০০০+ টাকা খরচ হয়, যা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জিং। সেকারনে, এই বিশাল ধর্মীয় কাজকে সামনে এগিয়ে নিতে সর্বপ্রথম আল্লাহর কাছে আপনাদের দোয়া এবং আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন, এমন কিছু ভাই ও বোন ( ৩১৩ জন ) দরকার, যারা আইডিসিকে নির্দিষ্ট অংকের সাহায্য করবেন, তাহলে এই পথ চলা অনেক সহজ হয়ে যাবে, ইংশাআল্লাহ।
যারা এককালিন, মাসিক অথবা বাৎসরিক সাহায্য করবেন, তারা আইডিসির মুল টিমের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবেন, ইংশাআল্লাহ।
আইডিসির ঠিকানাঃ খঃ ৬৫/৫, শাহজাদপুর, গুলশান, ঢাকা -১২১২, মোবাইলঃ +88 01609 820 094, +88 01716 988 953 ( নগদ/বিকাশ পার্সোনাল )
ইমেলঃ info@islamidawahcenter.com, info@idcmadrasah.com, ওয়েব: www.islamidawahcenter.com, www.idcmadrasah.com সার্বিক তত্ত্বাবধানেঃ হাঃ মুফতি মাহবুব ওসমানী ( এম. এ. ইন ইংলিশ, ফার্স্ট ক্লাস )