Aad Nation আদ জাতির পরিণতি
Aad Nation – অহঙ্কারী আদ জাতির পরিণতি
মুফতি মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম ১৮ জুলাই ২০২০,
অহঙ্কারী আদ জাতির পরিণতি
আল্লাহ তায়ালা হজরত আদম আ: থেকে শেষনবী সা: পর্যন্ত বহু শক্তিশালী জাতি পৃথিবীতে প্রেরণ করেন। যেমন- হজরত নুহ আ:-এর জাতি, ইবরাহিম আ:-এর জাতি, হজরত মুসা আ:-এর জাতি তুব্বা, আদ, সামুদ, আমালেকা প্রমুখ জাতি। হজরত ইউনুস আ:, হজরত লুত আ:, হজরত জাকারিয়া আ:, হজরত দাউদ আ:, হজরত সুলায়মান আ:-এর জাতি এবং হজরত মুহাম্মদ সা:-এর কুরাইশ জাতি। প্রত্যেক জাতিই নিজের যুগের শ্রেষ্ঠ ও শক্তিশালী জাতি বলে দাবি করেছে। তবে সবচেয়ে মারাত্মক ও জঘন্য শব্দ ব্যবহার করেছে আদ জাতি। আল্লাহ বলেন, অতঃপর আদ জাতি, তারা পৃথিবীতে অযথা অহঙ্কার করেছে এবং বলেছে, আমাদের চেয়ে শক্তিধর কে আছে? তারা কি লক্ষ্য করেনি যে আল্লাহ তাদের সৃষ্টি করেছেন, তিনি তাদের অপেক্ষা অধিক শক্তিধর? বস্তুত তারা আমার নিদর্শনাবলি অস্বীকার করেছে (সূরা হামিম সিজদা-১৫)।
আদ জাতির পরিচয় :
‘আদ’ জাতি হজরত নূহ আ:-এর পুত্র সামের বংশধর। সামের পঞ্চম পুরুষদের একজনের নাম ছিল ‘আদ’। তার নামেই এ বংশের নাম হয়েছে ‘আদ’ বংশ। কুরআন মাজিদের সূরা আন নজমে ‘আদে উলা’ এবং সূরা আল-ফজরে ‘ইরামাযাতিল ইমাদ’ শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে। এতে প্রতীয়মান হয় যে, আদ সম্প্রদায়কে ‘ইরাম’ও বলা হয়। তাছাড়া প্রথম আদের বিপরীতে দ্বিতীয় আদও রয়েছে। এ প্রসঙ্গে প্রসিদ্ধ কথা হলোÑ আদের দাদার নাম ইরাম। তার এক ছেলে আওসের বংশধররাই আদ। তাদের বলা হয় ‘প্রথম আদ’। অপর ছেলে জাসুর ছেলে হলো সামুদ। তার বংশকে দ্বিতীয় আদ বলা হয়। সারকথা হলো- আদ ও সামুদ উভয়ই ইরামের দু’টি শাখা। এক শাখাকে ‘প্রথম আদ’, আর দ্বিতীয় শাখাকে ‘দ্বিতীয় আদ’ বলা হয়। কোনো কোনো তাফসিরবিদ বলেন, আদ সম্প্রদায়ের ওপর যখন আজাব নাজিল হয়, তখন তাদের একটি প্রতিনিধি দল মক্কা গমন করেছিল। ফলে তারা আজাব থেকে রক্ষা পেয়ে যায়। তাদের বলা হয় দ্বিতীয় আদ। (বয়ানুল কুরআন) আদ গোত্রের তেরটি পরিবার ছিল। আম্মান থেকে শুরু করে হাযরা মওত ও ইয়ামেন পর্যন্ত তাদের বসতি ছিল। তাদের খেত-খামারগুলো অত্যন্ত সজীব ও শস্য শ্যামল ছিল। সব ধরনের বাগ-বাগিচা ছিল তাদের। তারা দৈহিক গঠন ও শক্তি সাহসে ছিল অন্য সব জাতি থেকে স্বতন্ত্র। আল্লাহ তায়ালা কুরআন মাজিদে বলেছেন, এমন দীর্ঘকায় ও শক্তিশালী জাতি ইতোপূর্বে পৃথিবীতে সৃজিত হয়নি। (সূরা আল ফজর-৮)। হজরত ইবন আব্বাস রা: ও মুকাতিল র: থেকে একটি (ইসরাইলি) বর্ণনায় রয়েছে, তাদের উচ্চতা ছিল ১৮ ফুট (১২ হাত)। তাদের প্রসঙ্গে আল্লাহ আরো বলেন, তিনি তাদের দেহের বিস্তৃতি করেছেন অধিক। (সূরা আরাফ-৬৯)
Aad Nations’s নবী :
আল্লাহ তায়ালা ‘আদ’ জাতির কাছে হজরত হুদ আ:-কে নবী করে প্রেরণ করেন। আল্লাহ বলেন, আর আদ সম্প্রদায়ের কাছে প্রেরণ করেছি, তাদের ভাই হুদকে। (সূরা আ’রাফ : ৬৫) হজরত হুদ আ: হজরত নূহ আ:-এর ছেলে সামের বংশের পঞ্চম পুরুষ। আদ সম্প্রদায় এবং হুদ আ:-এর বংশতালিকা চতুর্থ পুরুষে সাম পর্যন্ত পৌঁছে এক হয়ে যায়। এ হিসেবে হুদ আ: তাদের বংশগত ভাই।
দাওয়াত : আদ জাতি ছিল মূর্তিপুজক। তা ছাড়া তারা আরো নানা অপকর্মে লিপ্ত ছিল। হজরত হুদ আ: তাদের মূর্তিপূজা ছেড়ে একত্ববাদের অনুসরণ করতে এবং সর্বপ্রকার অত্যাচার উৎপীড়ন বর্জন করে ন্যায় ও সুবিচারের পথ ধরতে আদেশ করেন। কিন্তু তারা নিজেদের ধনৈশ্বর্যের মোহে মত্ত হয়ে তাঁর আদেশ অমান্য করে। অতঃপর আল্লাহ তায়ালা তাদের প্রতি আজাব নাজিল করেন। বর্তমানে হাযরামওতে হজরত হুদ আ:-এর কবর রয়েছে।
আদ জাতির পরিণতি :
নবীর কথা অমান্য করে পাপাচারে লিপ্ত থাকার কারণে আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে ধ্বংস করে দেন। তাদের প্রতি প্রথম আজাব ছিল অনাবৃষ্টি। তিন বছর পর্যন্ত তাদের এলাকায় বৃষ্টি বন্ধ ছিল। এতে তাদের ফসল জ্বলেপুড়ে ছারখার হয়ে যায়। ফলে দেশে অভাব দেখা দেয়। তারপরও তারা শিরক ও মূর্তিপূজা ত্যাগ করেনি। অতঃপর আট দিন সাত রাত তাদের এলাকার ওপর দিয়ে বয়ে যায় প্রবল ঘূর্ণিঝড়। এতে তাদের বাড়ি-ঘর, বাগ-বাগিচা, জীব-জন্তু সব ধ্বংস হয়ে যায়। তারা নিজেরাও শূন্যে উড়তে থাকে। এতে তারা মরে উপুড় হয়ে মাটিতে পড়ে থাকে। আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীর সেরা শক্তিধর আদ জাতিকে এভাবে ধ্বংস করেন। আল্লাহ তায়ালা হজরত হুদ আ: ও তাঁর অনুসারী মুমিনদেরকে এ গজব থেকে রক্ষা করেন। বর্তমানে আদ জাতির এলাকা মরুভূমিতে পরিণত হয়েছে।
বংশ পরিচয়
ইসলামী ঐতিহ্য অনুযায়ী, আদ জাতি হচ্ছে নূহের পুত্র (আরবি: سام بن نوح, সাম ইবনে নূহ) সামের উত্তরাধিকারী, যিনি উত্তর-পূর্বাঞ্চল থেকে এসেছিলেন এবং আদিত্যদের পূর্বপুরুষ ছিলেন। তিনি নূহের (نوح) পুত্র সাম (سام), সামের পুত্র ইরাম (إرم), ইরামের পুত্র আওয়াদের (উজ) (عوض) ছিলেন।
‘আদ ও ছামূদ উভয় গোত্রই ইরাম-এর দু’টি শাখা। আদ সম্প্রদায়ের ১৩টি পরিবার বা গোত্র ছিল। আম্মান থেকে শুরু করে হাযারামাউত ও ইয়েমেন পর্যন্ত তাদের বসতি ছিল।[১] উল্লেখ্য যে, নূহের প্লাবনের পরে এরাই সর্বপ্রথম মূর্তিপূজা শুরু করে।
কুরআনে উল্লেখিত
কুরআন অনুযায়ী, ইরাম এমন একটি স্থান যেখানে নবী হুদকে (هود) তার লোকদের ইসলামের সৎ পথে পরিচালিত করার জন্য পাঠানো হয়েছিল। তারা ইসলামকে প্রত্যাখানতা করে এবং তাদের মূর্তিপূজার পথে চলতে থাকে, যার ফলে আল্লাহ তাদের শহরে একটি বড় ঝড়ের পতন ঘটান।
কুরআন, সূরা ৮৯ (আল-ফাজ্র), আয়াত ৬ থেকে ১৪[২]:
৬. আপনি কি লক্ষ্য করেননি, আপনার রব আদ বংশের ইরাম গোত্রের সাথে কি আচরণ করেছিলেন,
৭. যাদের দৈহিক গঠন স্তম্ভ ও খুটির ন্যায় দীর্ঘ ছিল এবং
৮. যাদের সমান শক্তি ও বলবীর্যে সারা বিশ্বের শহরসমূহে কোন লোক সৃজিত হয়নি
৯. এবং সামূদ গোত্রের সাথে, যারা উপত্যকায় পাথর কেটে গৃহ নির্মাণ করেছিল।
১০. এবং বহু কীলকের অধিপতি ফেরাউনের সাথে
১১. যারা দেশে সীমালঙ্ঘন করেছিল।
১২. অতঃপর সেখানে বিস্তর অশান্তি সৃষ্টি করেছিল।
১৩. অতঃপর আপনার পালনকর্তা তাদেরকে শাস্তির কশাঘাত করলেন।
১৪. নিশ্চই আপনার পালনকর্তা সতর্ক দৃষ্টি রাখেন।
বিবরন
এখানে আদ, সামূদ এবং ফেরাউন তিনটি জাতির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। যাদের উপরে আল্লাহ তা’আলার গজব নাযিল হয়েছিল। আদ ও সামূদ জাতিদ্বয়ের বংশতালিকা উপরের দিকে ইরামে গিয়ে এক হয়ে যায়। তারা অত্যন্ত দীর্ঘকায় জাতি ছিল ও অহংকারী ছিল।[৩] এই আদ জাতির দৈহিক গঠন ও শক্তি-সাহসে অন্য সব জাতি থেকে স্বতস্ত্র ছিল। কোরআনে তাদের স্বাতস্ত্র্য অতন্ত্য পরিষ্কার ভাষায় ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেছেঃ এমন দীর্ঘকায় ও শক্তিশালী জাতি ইতিপূর্বে পৃথিবীতে সৃজিত হয়নি। এতদসত্ত্বেও কোরআনে তাদের দেহের মাপ অনাবশ্যক বিবেচনা করে উল্লেখ করেনি। ইসরাঈলী রেওয়ায়েতসমূহে তাদের দৈহিক গঠন ও শক্তি সস্পর্কে অদ্ভুত ধরনের কথাবার্তা বর্ণিত আছে। হযরত ইবনে আব্বাস ও মুকাতিল থেকে তাদের উচ্চতা বার হাত তথা ১৮ ফুট বর্ণিত আছে। বলাবাহুল্য, তাঁরা ইসরাঈলী রেওয়ায়েত দৃষ্টেই একথা বলেছেন।[৪]
কোন কোন তফসীরবিদ বলেনঃ ইরাম আদ তনয় শাদ্দাদ একটি বেহেশত নির্মাণ করে। এই অনুপম প্রাসাদটি বহু স্তম্ভের উপর দন্ডায়মান ছিল এবং স্বর্ণ-রৌপ্য ও মণিমুক্তা দ্বারা নির্মিত ছিল, যাতে মানুষ পরকালের বেহেশতের পরিবর্তে এ বেহেশতকে পছন্দ করে নেয়। কিন্তু এই বিরাট প্রাসাদটি নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হওয়ার পর যখন শাদ্দাদ তার সভাসদ নিয়ে এ বেহেশতে প্রবেশ করার ইচ্ছা করল, তখন আল্লাহ্র পক্ষ থেকে আযাব নাযিল হল। ফলে সাবাই ধ্বংস হয়ে গেল এবং কৃত্রিম বেহেশতও ধূলিসাৎ হয়ে গেল।
ফেরাউনকে কীলকওয়ালা বলার বিভিন্ন কারণ তফসীরবিদগণ বর্ণনা করেছেন। অন্য এক তফসীরের বর্ণিত রয়েছে যে, এই শব্দের মধ্যে তার জুলুম-নিপীড়ন ও শাস্তির বর্ণনা রয়েছে। ফেরাউন যার প্রতি কুপিত হত, তার চার হাত-পায়ে কীলক মেরে রৌদ্রে শুইয়ে তার শরীরের উপর সাপ-বিচ্ছু ছেড়ে দিত। কোন কোন তফসীরবিদ এ প্রসঙ্গে ফেরাউনের স্ত্রী আছিয়া আল্লাহ্র উপর ঈমান আনার ফলে ফেরাউন তাঁকে এ ধরনের শাস্তি দেয়ার দীর্ঘ কাহিনী বর্ণনা করেছেন।
আদ, সামূদ এবং ফেরাউন গোত্রের অপকীর্তির ফলে আল্লাহ্ তা’আলা তাদের উপর আযাব নাযিল করেছেন। আল্লাহ্ তা’আলা প্রতিটি লোকের প্রতিটি ক্রিয়া-কর্ম ও গতিবিধির উপর দৃষ্টি রাখছেন এবং সবাইকে তার প্রতিদান ও শাক্তি দেবেন।
আপতিত গজব
আদ-এর অমার্জনীয় পাপের ফলে প্রাথমিক গজব হিসাবে তিন বছর বৃষ্টিপাত বন্ধ থাকে। তাদের শস্যক্ষেত সমূহ শুষ্ক বালুকাময় মরুভূমিতে পরিণত হয়। বাগ-বাগিচা জ্বলে-পুড়ে যায়। এতেও তারা শিরক ও মূর্তিপূজা ত্যাগ করেনি। কিন্তু অবশেষে তারা বাধ্য হয়ে আল্লাহর কাছে বৃষ্টি প্রার্থনা করে। তখন আসমানে সাদা, কালো ও লাল মেঘ দেখা দেয় এবং গায়েবী আওয়ায আসে যে, “তোমরা কোনটি পছন্দ করো?” লোকেরা বলল কালো মেঘ। তখন কালো মেঘ এলো। লোকেরা তাকে স্বাগত জানিয়ে বলল, “এটি আমাদের বৃষ্টি দেবে”। জবাবে বলা হয়, বরং এটা সেই বস্তু, যা তোমরা তাড়াতাড়ি চেয়েছিলে। এটা বায়ু এতে রয়েছে মর্মন্তুদ শাস্তি। তার পালনকর্তার আদেশে সে সব কিছুকে ধ্বংস করে দেবে।[৭][৮] ফলে অবশেষে পরদিন ভোরে আল্লাহর চূড়ান্ত গজব নেমে আসে। সাত রাত্রি ও আট দিন ব্যাপী অনবরত ঝড়-তুফান বইতে থাকে। মেঘের বিকট গর্জন ও বজ্রাঘাতে বাড়ী-ঘর সব ধ্বসে যায়, প্রবল ঘুর্ণিঝড়ে গাছ-পালা সব উপড়ে যায়, মানুষ ও জীবজন্তু শূন্যে উত্থিত হয়ে সজোরে যমীনে পতিত হয়।[৯][১০]
তথ্যসূত্র
কুরতুবী, আ‘রাফ ৬৫।
“৮৯) সূরা আল ফজর ( মক্কায় অবতীর্ণ ), আয়াত সংখাঃ ৩০”। www.ourholyquran.com। ২০১৮-০৮-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-৩১।
“অহঙ্কারী আদ জাতি”। The Daily Sangram। ২০১৮-০৮-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-৩১।
তফসীর মাআরেফুল কোরআন
কুরতুবী
মাযাহারী
সূরা আল আহক্বাফ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৬ আগস্ট ২০১৭ তারিখে, আয়াত ২৪-২৫, মারেফুল কোরআন।
ইবনু কাছীর, সূরা আ‘রাফ ৭১।
সূরা আল ক্বামার ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৫ আগস্ট ২০১৭ তারিখে, আয়াত ১৮-২১, মারেফুল কোরআন।
সূরা আল হাক্বক্বাহ ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৬ আগস্ট ২০১৭ তারিখে, আয়াত ৬-৮, মারেফুল কোরআন।
আইডিসির সাথে যোগ দিয়ে উভয় জাহানের জন্য ভালো কিছু করুন।
আইডিসি এবং আইডিসি ফাউন্ডেশনের ব্যপারে বিস্তারিত জানতে লিংক০১ ও লিংক০২ ভিজিট করুন।
আইডিসি মাদরাসার ব্যপারে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
আপনি আইডিসি মাদরাসার একজন স্থায়ী সদস্য /পার্টনার হতে চাইলে এই লিংক দেখুন.
আইডিসি এতীমখানা ও গোরাবা ফান্ডে দান করে দুনিয়া এবং আখিরাতে সফলতা অর্জন করুন।
কুরআন হাদিসের আলোকে বিভিন্ন কঠিন রোগের চিকিৎসা করাতেআইডিসি ‘র সাথে যোগাযোগ করুন।
ইসলামিক বিষয়ে জানতে এবং জানাতে এই গ্রুপে জয়েন করুন।
ইসলামী দাওয়াহ সেন্টারকে সচল রাখতে সাহায্য করুন!
ইসলামী দাওয়াহ সেন্টার ১টি অলাভজনক দাওয়াহ প্রতিষ্ঠান, এই প্রতিষ্ঠানের ইসলামিক ব্লগটি বর্তমানে ২০,০০০+ মানুষ প্রতিমাসে পড়ে, দিন দিন আরো অনেক বেশি বেড়ে যাবে, ইংশাআল্লাহ।
বর্তমানে মাদরাসা এবং ব্লগ প্রজেক্টের বিভিন্ন খাতে (ওয়েবসাইট হোস্টিং, CDN,কনটেন্ট রাইটিং, প্রুফ রিডিং, ব্লগ পোস্টিং, ডিজাইন এবং মার্কেটিং) মাসে গড়ে ৫০,০০০+ টাকা খরচ হয়, যা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জিং। সেকারনে, এই বিশাল ধর্মীয় কাজকে সামনে এগিয়ে নিতে সর্বপ্রথম আল্লাহর কাছে আপনাদের দোয়া এবং আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন, এমন কিছু ভাই ও বোন ( ৩১৩ জন ) দরকার, যারা আইডিসিকে নির্দিষ্ট অংকের সাহায্য করবেন, তাহলে এই পথ চলা অনেক সহজ হয়ে যাবে, ইংশাআল্লাহ। যারা এককালিন, মাসিক অথবা বাৎসরিক সাহায্য করবেন, তারা আইডিসির মুল টিমের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবেন, ইংশাআল্লাহ।
আইডিসির ঠিকানাঃ ক ৬৫/৫, শাহজাদপুর, গুলশান, ঢাকা -১২১২, মোবাইলঃ +88 01609 820 094, +88 01716 988 953 (নগদ/বিকাশ পার্সোনাল) ইমেলঃ info@islamidawahcenter.com, info@idcmadrasah.com, ওয়েব: www.islamidawahcenter.com, www.idcmadrasah.com সার্বিক তত্ত্বাবধানেঃ হাঃ মুফতি মাহবুব ওসমানী ( এম. এ. ইন ইংলিশ)
[…] কি লক্ষ্য করেননি, আপনার পালনকর্তা আদ বংশের ইরাম গোত্রের সাথে কি আচরণ করেছিলেন, ( أَلَمْ = আপনি কি , […]