Truth Behind the Killing of Muammar Gaddafi
Truth Behind the Killing of Muammar Gaddafi – ট্রুথ বিহাইন্ড দ্য কিলিং অফ গাদ্দাফী।
ট্রুথ বিহাইন্ড দ্য কিলিং অফ গাদ্দাফী
=========================
২০১১ সালের ১৮ ই অক্টোবর তৎকালীন মার্কিন সেক্রেটারি অব স্টেট হিলারি ক্লিনটন অঘোষিত এক সফরে কয়েকঘণ্টার জন্য লিবিয়ায় যান। বিপ্লবরত লিবিয়ানদের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করতে।
ঠিক এর দুদিন পর, অক্টোবরের বিশ তারিখ কর্নেল মুয়াম্মার আল কাযযাফি (আরবি নাম এটাই, ইংরেজিতে গাদ্দাফি বলা হয়) ধরা পড়েন এবং নিহত হন।
হত্যাকাণ্ডের পরপরই হিলারি ক্লিনটন হাসতে হাসতে সিবিএস নিউজের এক সাক্ষাৎকারে বলেন we came, we saw, he died— এলাম, দেখলাম, আর এতেই সে মরে গেল। এখানে বিখ্যাত রোমান সম্রাট জুলিয়াস সিজারের I came, I saw, I conquered— এলাম, দেখলাম, জয় করলাম— উক্তির অনুসরণ করতে চেয়েছে।
গাদ্দাফিকে কে মেরেছে তা নিয়ে বিতর্ক আছে, খুবই হাইপ্রোফাইল বিতর্ক। গাদ্দাফি বিরোধি বিপ্লবিদের সিনিয়র অনেক নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করেছেন যে ফরাসি এক সিক্রেট সার্ভিস এজেন্ট গাদ্দাফিকে গুলি করে মেরেছে। অভিযোগকারিদের তালিকায় বিরোধিদের কোয়ালিশনের সাবেক প্রেসিডেন্টও আছেন!
যাইহোক, যদি প্রশ্ন করা হয় গাদ্দাফিকে কেন মরতে হয়েছে? দুনিয়ার ৯৯.৯৯ শতাংশ মানুষের উত্তর—মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন এবং নিজ দেশের জনগণের উপর নিপীড়নের কারণে। শেষ ভাষণে সে বলেছিল বেইত বেইত, দার দার, জাঙ্গা জাঙ্গা (বাড়ি বাড়ি, ঘরে ঘরে, অলিগলি— সর্বত্র) গিয়ে বিরোধিদের হত্যা করা হবে।
তড়িঘড়ি রেজ্যুলুশন পাশ করে নিরীহ লিবিয়ান জনসাধারণের জীবন আর ‘মানবাধিকার’ রক্ষায় নেমে পড়ে। ন্যাটো, বিশেষত ফ্রান্স। নেতৃত্বে ছিল যুক্তরাষ্ট্র। নির্মম নিপীড়ক, খুনি, ধর্ষক, মাতাল, উন্মাদ গাদ্দাফিকে হত্যা করার মাধ্যমে তারা শুধু লিবিয়াকেই না, গোটা বিশ্বের মানবতাকে ভয়ঙ্কর এই ভ্যাম্পায়ারের হাত থেকে রক্ষা করে। অফিশিয়াল বক্তব্য এবং কলোনাইজড পিপলদের বক্তব্য মোটামুটি এই ই।
…
এখন আরেকটা প্রশ্ন করা যাক। আরব জনগণের সবচেয়ে বড় খুনি কে? ৯০ এর দশকে ইরাকে অবরোধ দিয়ে দশ লাখ মানুষকে কারা হত্যা করেছে? যুদ্ধের পর যুদ্ধের মাধ্যমে কারা লেবাননকে ধ্বসিয়ে দিয়েছে? ফিলিস্তিনে দশকের পর দশক ধরে দায়মুক্ত গণহত্যা কারা চালিয়ে যাচ্ছে? এক কথায় পশ্চিমারা।
তো যে পশ্চিমাদের হাতে সাধারণ আরবদের জীবন, সম্পদ, দেশ সবচেয়ে বেশি অরক্ষিত; যে পশ্চিমারা আরব হত্যায় চেঙ্গিস খানকেও ছাড়িয়ে গেছে, হটাত তাদের হৃদয় ঠিক কী কারণে লিবিয়ান আরবদের দয়ায় উথলে উঠল? কেন আরবদের সবচে নিষ্ঠুর-নৃশংস হত্যাকারিরাই তাদের মানবাধিকার রক্ষায় এত উতলা হয়ে গেল?
…
১৯৯৬ সালে পাগল গাদ্দাফি একটি প্রাথমিক পরিকল্পনা করেছিলেন—স্বর্ণদিনার চালু করার ‘ভয়ঙ্কর’ পরিকল্পনা। ২০০০ সালে সেই পরিকল্পনা আরেকটু গুছিয়ে আনেন। ২০১১ সালে মৃত্যুর পূর্বকালে এ নিয়ে তিনি বেশ সরব ছিলেন, এবং তা বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করতে শুরু করেন।
পশ্চিমা অর্থনীতিবিদরা প্রমোদ গুনতে শুরু করে। গাদ্দাফিকে ওয়ার্ল্ড ইকোনোমিক অর্ডারের জন্য পারমানবিক বোমার চেয়েও ভয়ঙ্কর হুমকি হিশেবে আখ্যায়িত করা হয়। কিন্তু কেন?
বর্তমান লেনদেনের এক পক্ষে থাকে কাগজ, আরেকপাশে থাকে প্রকৃত সম্পদ। আমেরিকা মধ্যপ্রাচ্যের তেল নিচ্ছে, বিনিময়ে কী দিচ্ছে? ডলার। ডলার এসেছে প্রিন্টিং প্রেস থেকে। যতদিন কাগজ আর কালি আছে, ততদিন আমেরিকার ডলারের অভাব হবে না। আনলিমিটেড সাপ্লাই অব ডলার। কিন্তু আরব রাষ্ট্রগুলো যে তেল দিচ্ছে, সেটা কি তাদের তৈরি? তারা কি চাইলেই তেল বানাতে পারে? অবশ্যই না।
তেল খনি থেকে আসে। সীমিত এবং প্রাকৃতিক। পৃথিবীর কোনো প্রিন্টিং প্রেস বা কারখানায় তা উৎপাদনযোগ্য নয়। প্রতিটি পণ্যই এরকম। আমাদের দেশের পাট বিক্রি করছি, কাপড় বিক্রি করছি, এগুলো প্রকৃত সম্পদ। কিন্তু বিক্রি করছি কাল্পনিক কাগুজে সম্পদের বিনিময়ে।
এই ধারা যখন দেশের ভেতর চলে, তখন ঠিক আছে। কারণ কাগজের বিনিময়ে যে সম্পদ নেওয়া হচ্ছে, সেটা দেশের ভেতরেই থাকে। কিন্তু আমেরিকা যখন ডলারের বিনিময়ে সারা বিশ্বের সম্পদ নিচ্ছে, বিনিময়ে বিক্রেতা রাষ্ট্রগুলো কাগজ ছাড়া কিছুই পাচ্ছে না। ফলে মার্কিন প্রেসে যত খুশি ডলার ছেপে, কোনরূপ প্রকৃত সম্পদ দেওয়া ব্যতীতই তারা পৃথিবীর সমুদয় সম্পদ হস্তগত করে নিতে পারে!
ঘটনা এখানেই শেষ নয়। একদিকে কাগজের বিনিময়ে যতবেশি সম্পদ আমেরিকায় ঢুকবে, মার্কিনিদের সম্পদের পরিমাণ তত বাড়বে। তাদের ডলারের ‘মূল্য’ তত চড়বে, এবং আগের চেয়েও কম পরিমাণ কাগজ দিয়ে পূর্বের চেয়ে বেশি সম্পদ হাতিয়ে নিতে পারবে!!
ডলারের মূল্যবৃদ্ধির মানে হচ্ছে আগে যে তেল কিনতে দুই ডলার লাগত, এখন তা এক ডলারে নিতে পারবে! এই তেল মার্কিন সম্পদ বৃদ্ধি করবে, তাদের ডলারের দাম বাড়বে। তো পরদিন হয়ত একই পরিমাণ তেল আধা ডলারে কিনবে!! চক্রটা আশা করি ধরতে পেরেছেন।
…
তো, পাগল গাদ্দাফি হটাত এসে বলে বসল এভাবে হবে না। কাগজের টুকরো দিয়ে শুধু লিবিয়া না, গোটা আফ্রিকার সম্পদ হাতিয়ে নিবে, তা হবে না। আমাদের সম্পদ নিবে, বিনিময়ে আমাদেরকেও ‘সম্পদই’ দিতে হবে—স্বর্ণ।
আমেরিকার হাতে কিন্তু স্বর্ণের অফুরন্ত খনি নেই। ভাণ্ডার নেই। যদি আফ্রিকান তেল কিনতে গিয়ে স্বর্ণে টান পড়ে, তবে অবশ্যই পরবর্তি তেল বা যেকোন পণ্য কিনতে তাদের স্বর্ণের প্রয়োজন হবে। সেই স্বর্ণ সংগ্রহ করবে কোথেকে? ভিন্ন কোনো দেশের সাথে অন্য কোনো সম্পদের কেনাবেচা করে স্বর্ণ সংগ্রহ করতে হবে।
এই স্বর্ণ আবার যাবে আফ্রিকায়, পাগল গাদ্দাফির সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কে! ফলে আল্টিমেট ফলাফলটা কী দাঁড়াচ্ছে লক্ষ্য করুন—বিশ্বব্যাপি ‘সম্পদের’ আদান প্রদান। মার্কিনিরা পৃথিবীর যে কারো থেকে যেকোন ‘সম্পদ’ সংগ্রহ করতে হলে নিজেদের ‘সম্পদই’ বিনিময় করতে হবে। ফলে জাস্ট কাগজের বিনিময়ে গোটা বিশ্ব থেকে সম্পদ নিজেদের দেশে কুক্ষিগত করার যে মচ্ছব, সেটা বন্ধ হয়ে যাবে। আমেরিকায় গিয়ে সমস্ত সম্পদ একীভূত হবে না, বরং দেশসমুহের মাঝে সম্পদের সুষম ‘চলাচল’ বজায় থাকবে!
উদাহরণ দিতে আমেরিকার কথা বললাম, গোটা পশ্চিমা অর্থনীতি এভাবেই কাজ করছে। এই সিস্টেমের ভেতর দিয়েই তারা ‘ধনী’ হয়ে উঠছে। পৃথিবীর সমুদয় সম্পদ গুটিকয়েক ‘প্রিন্টিং প্রেস’ মালিক দেশের ঝুড়িতে গিয়ে জমা হচ্ছে!!
তার চেয়েও বড় ভয় ছিল ফ্রান্সের। কারণ আফ্রিকান দেশগুলো সিএফএ ফ্রাঙ্ক ইউজ করে। গাদ্দাফির স্বর্ণদিনার চালু হলে গোটা আফ্রিকায় শুধুই গোল্ডেন দিনার চলবে। এই কাজ নিয়ন্ত্রণ করবে সেন্ট্রাল আফ্রিকান ব্যাংক, যা গাদ্দাফির পরিকল্পনায় ছিল।
ফলে সিএফএ ফ্রাঙ্ক তো পাততাড়ি গুটাতে হবেই, সাথে গোটা আফ্রিকার লেনদেন চলবে স্বর্ণে! কী ভয়ঙ্কর কথা!! পৃথিবীর সমস্ত সম্পদে সবচেয়ে বেশি সমৃদ্ধ আফ্রিকা। সমস্ত সম্পদ বলতে সমস্ত সম্পদ, দুর্লভ ধাতু আর সোনাদানা-হিরে থেকে শুরু করে পৃথিবীর হেন কোন সম্পদ নেই যা আফ্রিকায় অঢেল নেই।
এতদসত্ত্বেও আফ্রিকা কেন পৃথিবীর দরিদ্রতম মহাদেশ, কেন ক্ষুধা-দুর্ভিক্ষ-মঙ্গাই তাদের নিত্যসঙ্গী? কারণ তাদের সমুদয় সম্পদ লুট হয়ে যাচ্ছে, নিছক কয়েক টুকরো কাগজের বিনিময়ে। আফ্রিকার সম্পদ বের হচ্ছে, কিন্তু আফ্রিকায় কোন সম্পদ ঢুকছে না। ফলাফল যা হবার তাই হয়েছে, হচ্ছে।
উন্মাদ গাদ্দাফি এই অবস্থার অবসান চেয়েছিল। সে চেয়েছিল যারা আফ্রিকার সম্পদ নিতে চাইবে, বিনিময়ে আফ্রিকানদেরকেও দিতে হবে ‘প্রকৃত’ সম্পদ, নট এ্যা সিঙ্গল পিস অব পেপার প্রিন্টেড ইন প্রেস।
ফলে আফ্রিকা থেকে এক ধরনের সম্পদ বের হয়ে গেলেও ভিন্ন সম্পদ ঢুকবে। আর আফ্রিকা যেহেতু প্রাকৃতিক সম্পদের আধার, ভাণ্ডার; যেসব দেশের দরকার, তারা নিজেদের সম্পদের বিনিময়ে সেগুলো কিনবে, পৃথিবীর সম্পদের স্রোত বইবে আফ্রিকা অভিমুখে—পশ্চিম অভিমুখে নয়!! ও মাই গড! ওহ মাই গড!
…
নিশ্চয়ই আপনি নিজেও বুঝে গেছেন নারীলোভি, মদ্যপ, মাতাল, পাগল, নিপীড়ক গাদ্দাফির বেঁচে থাকার কোন অধিকার নেই। কারণ সে ভয়ঙ্কর লোক, আক্ষরিক অর্থেই পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর!
আফ্রিকা একসময় পৃথিবীর সমৃদ্ধতম উপমহাদেশ ছিল। আজকের দুর্ভিক্ষ আর যুদ্ধপীড়িত মালি একসময় মানসা মুসার মালি ছিল। যেই মালির সোনার ভারে গোটা মিশর ও হেজাজ অঞ্চলে প্রায় কয়েকদশক সোনার দামেও মুদ্রস্ফীতি ঘটেছিল! গাদ্দাফি চাইতেন আফ্রিকার সম্পদ আফ্রিকার হাতিয়ার হোক, পশ্চিমাদের নয়। উল্লেখ্য, লিবিয়াই পৃথিবীর একমাত্র দেশ, যাদের রিজার্ভে চার আনারও বৈদেশিক ঋণ ছিল না।
যে বছর তিনি স্বর্ণমুদ্রার পরিকল্পনা ফাইনাল করেছেন, সে বছরই অর্থাৎ ২০০০ সালে মধ্যপ্রাচ্যের আরেক পাগল সাদ্দাম হোসেইন ডলারে তেল বিক্রি বন্ধ করে দেয়। পরিবর্তে ইউরো চালু করে। ইউরো পশ্চিমামুদ্রা হওয়া সত্ত্বেও যেখানে সাদ্দামের রেহাই মেলে নি, সেখানে গাদ্দাফির কেন মিলবে?
মধ্যপ্রাচ্য আর আফ্রিকা; পৃথিবীর সমস্ত সম্পদের দুই কেন্দ্র যদি সাদ্দাম আর গাদ্দাফির মত পাগলদের হাতে চলে যায়, পশ্চিমারা চলবে কিভাবে ভাই? তারা তো ইন্ডিয়ানদের মত মধ্যপ্রাচ্যের শেখদের টয়লেট ক্লিনারের চাকরির জন্য ভীড় জমাতে হবে। এই পাগলরা পৃথিবীর জন্য বিপজ্জনক। বড্ড বিপজ্জনক।
…
লিবিয়ান বিপ্লব শুরু হওয়ার সাথে সাথেই বেশ কিছু ভিন্নধারার অর্থনৈতিক গবেষক বলেছিলেন ন্যাটোর চোখ লিবিয়ান স্বর্ণের উপর, লিবিয়ানদের মানবাধিকারের উপর নয়। কিন্তু এগুলো নিছক কন্সপাইরেসি থিওরি বা ষড়যন্ত্র তত্ত্ব হিশেবেই বিবেচিত হচ্ছিল। কারণ কলোনাইজড পিপলদের মগজে সাবেক প্রভুরা এখনো পবিত্র, এত নীচ তারা হতে পারে না।
কিন্তু বোমা ফাটে ২০১৬ সালে। হিলারি ক্লিনটনের বিপুল সংখ্যক মেইল ফাঁস হওয়ার পর সেখানে দেখা যায় ২০১১ সালের ২ ই এপ্রিল হিলারিকে পাঠানো মেইলে তার সহকর্মী লিবিয়ার ১৪৪ টন স্বর্ণের সন্ধান দিচ্ছে। সেন্ট্রাল ব্যাংক থেকে বেরিয়ে সোনার গাড়ি কোনদিকে যাচ্ছে, সেটিই তাদের প্রধান চিন্তা! চব্বিশঘণ্টা সেই সোনার উপর নজরদারি করা হচ্ছে!
এত বিপুল পরিমাণ সোনা, যা গাদ্দাফির প্রস্তাবিত আফ্রিকান সেন্ট্রাল ব্যাংক শুরু করার জন্য যথেষ্ট ছিল, প্রথম ফরাসিদের নজরে আসে। হিলারির ফিরতি মেইলেও সেসব নিয়ে বিস্তারিত আলাপ আছে।
যে স্বর্ণ আর অর্থনৈতিক মুক্তির স্বপ্ন গাদ্দাফি দেখেছিল, সেটিই তার কাল হয়েছে। মাঝে উদ্ধার হয়েছে লিবিয়ানদের গণতন্ত্র আর মানবাধিকার। যে মানবাধিকারের সুফল এখন প্রতিটি লিবিয়ান বেইত বেইত, দার দার, জাঙ্গা জাঙ্গায় তারা অনুভব করছে।
© Rakibul Hasan
==========================================================================
আইডিসির সাথে যোগ দিয়ে উভয় জাহানের জন্য ভালো কিছু করুন!
আইডিসি এবং আইডিসি ফাউন্ডেশনের ব্যপারে জানতে লিংক০১ ও লিংক০২ ভিজিট করুন।
আইডিসি মাদরাসার ব্যপারে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
আপনি আইডিসি মাদরাসার একজন স্থায়ী সদস্য /পার্টনার হতে চাইলে এই লিংক দেখুন.
আইডিসি এতীমখানা ও গোরাবা ফান্ডে দান করে দুনিয়া এবং আখিরাতে সফলতা অর্জন করুন।
কুরআন হাদিসের আলোকে বিভিন্ন কঠিন রোগের চিকিৎসা করাতেআইডিসি ‘র সাথে যোগাযোগ করুন।
ইসলামিক বিষয়ে জানতে এবং জানাতে এই গ্রুপে জয়েন করুন।
Related Posts
Leave a Reply Cancel reply
Categories
- advices
- Ahle Hadis
- Allah
- Amal
- Arabic Communication
- Arabic Grammar
- Arif Azad
- Bangladesh
- Biography
- Child care
- Country
- Death
- Dowry
- Dua
- Education
- Eid
- Family
- Fasting
- Fatwa
- Gazwatul Hind
- Hadith
- Hajj
- Halal or Haram
- Humble
- Husband & Wife
- IDCM
- Iman
- Interest
- Islamic Books
- Islamic Days
- Islamic Economi
- Islamic Education
- Islamic FAQ
- Islamic Future
- Islamic History
- Islamic Lectures
- Islamic Life
- Islamic Politics
- Islamic Rules
- islamic song
- islamic story
- Jihad
- Jinn
- let's learn arabic
- Magic
- Marriage
- Mosque
- Motivation
- Muhammad SM
- Muslims
- News
- Parenting
- Patriotism
- Pending
- Personal Development
- Poet
- Pornography
- Press Release
- Prophets
- Quran
- Quran and Science
- Quran Interpretation
- Qurbani
- Relations
- Rizq
- Ruqyah
- Sacrifice
- Sadaqah
- Safety
- Sahaba
- Salah
- Salat
- Sex
- Sin
- Tajweed
- Taqwa
- Tasawwuf
- Tawba
- Tawhid
- Veil
- Weed
- Zakat
Recent Posts
- ব্যাংকে রাখা ফিক্সড ডিপোজিটের উপর কি প্রতি বছর যাকাত আবশ্যক? – Zakat on Fixed Deposit – সমিতির টাকার ওপর জাকাত আসবে কি? March 25, 2023
- Symptoms of Bad and Good Death – খারাপ এবং ভালো মৃত্যুর আলামত সমূহ March 20, 2023
- Taweez in Islam – ইসলামে তাবিজ জায়েজ হলেও কেন তাবিজ থেকে দূরে থাকা উত্তম? March 20, 2023
- Dua to be rich – ধনী হওয়ার দোয়া/আমল- আজ থেকেই শুরু হোক ধনী হওয়ার পথচলা March 7, 2023
- Islam has never encouraged polygamy – ইসলাম একাধিক বিয়েকে কখনো উৎসাহিত করে নি! January 9, 2023