Uzon Porimane Kom Dewa/ওজন পরিমাণে কম দেওয়ার পরিণতি!

 

আল্লাহতায়ালা দুনিয়াতে বসবাসের জন্য মানব জাতিকে নানা বিধি-নিষেধ দিয়েছেন। যারা আল্লাহতায়ালার হুকুম মেনে চলে, তাদের জন্য রয়েছে সুসংবাদ। আর যারা অবাধ্য, বিভিন্ন অপরাধে নিজেকে কলুষিত করেছে; তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। দুনিয়ায় এমন কিছু অপরাধ এমন রয়েছে- যা আল্লাহতায়ালার ক্রোধকে ত্বরান্বিত করে। এর একটি হলো- uzon porimane kom dewa/ওজন পরিমাণে কম দেওয়া। uzon porimane kom dewa/ওজন পরিমাণে কম দেওয়া কবিরা গোনাহ।

এ প্রসঙ্গে কোরআনে কারিমে আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেন, ‘যারা মাপে কম করে তাদের জন্যে দুর্ভোগ, যারা লোকের কাছ থেকে যখন মেপে নেয় তখন পূর্ণমাত্রায় নেয়, এবং যখন লোকদের মেপে দেয় কিংবা ওজন করে দেয়, তখন কম করে দেয়; তারা কি চিন্তা করে না তারা পুনরুত্থিত হবে- সেই মহাদিবসে।’ -সূরা মুতাফফিফিন: ১-৫

কোরআনের অন্যত্র আরও ইরশাদ হচ্ছে, ‘সোজা দাঁড়িপাল্লায় ওজন করো, মানুষকে তাদের বস্তু কম দিয়ো না।’ –সূরা শুয়ারা: ১৮২-১৮৩

আরও ইরশাদ হচ্ছে, ‘ন্যায়ের সঙ্গে ওজন ও মাপ পূর্ণ করো।’ –সূরা আনআম: ১৫২

আল্লাহর নবী হজরত শোয়াইব আলাইহিস সালাম তার জাতিকে বলেছিলেন, ‘তোমরা মাপ ও ওজনে পূর্ণ করো এবং মানুষকে তাদের দ্রব্যাদি কম দিয়ো না।’ –সূরা আরাফ: ৮৫

uzon porimane kom dewa/ওজন পরিমাণে কম দেওয়া বিষয়ে এতগুলো আয়াত আল্লাহতায়ালা নাজিল করেছেন, যেখানে কোরআনের একটি আয়াতই আমাদের জন্য যথেষ্ট ছিল। বিষয়টির গুরুত্ব বুঝানোর জন্য এতগুলো আয়াত নাজিল করা হয়েছে। কারণ যে সমাজ এই ব্যাধিতে আক্রান্ত হবে, সে সমাজে বিশৃঙ্খলা দেখা দেবে এটা আল্লাহতায়ালা ভালো করেই জানেন।

বর্তমানের কেনাবেচা, বাজার ব্যবস্থাপনা ও পণ্য বিনিময়ের ক্ষেত্রে প্রতারণার বিষয়টি প্রকট আবার ধারণ করেছে। পণ্যে ভেজাল মিশ্রণ, uzon porimane kom dewa/ওজন পরিমাণে কম দেওয়া এসব তো সাধারণ বিষয়। প্রতারণার এক ভয়াবহ অবস্থার মাঝে আমাদের বসবাস। প্রতারণা করা হচ্ছে বিভিন্নভাবে। কখনও সরাসরি পণ্যে, পণ্যের মানে, সংখ্যায়, ওজনে, মেয়াদে। আবার কখনও পণ্যের মৌলিক গুণাগুণ কিংবা তার উৎস গোপন করে তাতে প্রতারণার আশ্রয় নেওয়া হচ্ছে।

uzon porimane kom dewa/ওজন পরিমাণে কম দেওয়ার অপরাধে আল্লাহতাআলা একটি জাতিকে সমূলে ধ্বংস করে দিয়েছেন। বিষয়টি আল্লাহতায়ালা কোরআনে কারিমে এভাবে বলেছেন, ‘মাদিয়ানবাসীদের প্রতি তাদের ভাই শোয়াইবকে আমি পাঠিয়েছিলাম। সে বলেছিল, হে আমার জাতি! তোমরা আল্লাহর ইবাদত করো। তিনি ছাড়া তোমাদের অন্যকোনো উপাস্য নেই। আর uzon porimane kom dewa/ওজন পরিমাণে কম দিয়ো না। আমি তো দেখছি তোমরা সমৃদ্ধিশালী (এর পরও তোমরা ওজনে কম দিলে), আমি তোমাদের জন্য এক সর্বগ্রাসী দিনের আজাবের আশঙ্কা করছি।’ –সূরা হুদ: ৮৪

হজরত শোয়াইব (আ.)-এর জাতির ওপর আজাব এসেছে বিশেষভাবে পরিমাপ ও ওজনে অসততার কারণে। তাই এ ধরণের প্রতারণা থেকে বেঁচে থাকা উচিত। আমাদের অতিরিক্ত লোভ ও অল্পে তুষ্ট না হওয়ার কারণে অবৈধপন্থায় উপার্জনের পেছনে ছুটে বেড়াই। এটা কোরআনের ভাষায় অত্যন্ত ঘৃণিত ও নিন্দনীয় কাজ। সমাজে অনেক লোক রয়েছে, যারা বিভিন্ন উপায়ে, ছলে-বলে ও কৌশলে মানুষ ঠকায় এবং এটাকে নিজের প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতা মনে করে, উন্নতির অবলম্বন মনে করে। এটা ভুল ধারণা ও মারাত্মক অন্যায়ের কাজ।

ব্যবসায়-বাণিজ্যে মানুষের সঙ্গে প্রতারণার বিষয়ে কঠোর হুঁশিয়ারি এসেছে। হজরত আবু জর (রা.) থেকে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘তিন ব্যক্তির সঙ্গে আল্লাহতায়ালা কিয়ামতের দিন কথা বলবেন না, তাদের দিকে তাকাবেন না; তাদের পবিত্র করবেন না। আর তাদের জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি। বর্ণনাকারী বলেন, তিনি (নবী করিম সা.) এটা তিনবার বললেন। হজরত আবু জর (রা.) জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর রাসূল! এরা কারা? তিনি বললেন, এরা হলো তারা- যারা টাখনুর নিচে ঝুলিয়ে কাপড় পরে, দান করে খোটা দেয় ও মিথ্যা শপথের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করে।’ –সহিহ মুসলিম: ১০৬

ব্যবসায় ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ের স্বার্থ রক্ষার নির্দেশ দিয়েছে ইসলাম। তাই ব্যবসায় ক্রেতা-বিক্রেতার স্বার্থের প্রতি খেয়ালা রাখতে হবে। এর একটি চমৎকার বিবরণ তাবারানি শরিফে এসেছে (হাদিস: ২৩৯৫)। হাফেজ আবুল কাসিম তাবরানি বর্ণনা করেন, জারির বিন আব্দুলাহ আল বাজালি (রা.) তার স্বাধীন করে দেওয়া দাসকে তার জন্য একটি ঘোড়া কিনে আনার আদেশ দিলেন। সে তিনশ’ দেরহামে একটি ঘোড়া কিনে আনে। ঘোড়াটি আনার সময় সঙ্গে মালিককেও নিয়ে আসে। যাতে জারির তার হাতে নগদ মূল্য পরিশোধ করতে পারেন। জারির ঘোড়ার মালিককে বলল, তিনশ’ দেরহামের তুলনায় তোমার ঘোড়াটি অধিক উত্তম। সুতরাং তুমি কি চারশ’ দেরহামে তা বিক্রি করবে? সে বলল, হে আবু আব্দুলাহ! এটি আপনার ব্যাপার। অত:পর তিনি বললেন, তোমার ঘোড়াটি তো এর চেয়েও উত্তম, তুমি কি তা পাঁচশ’ দেরহামে বিক্রি করবে? এভাবে তিনি ঘোড়ার মূল্য বাড়াতে লাগলেন, ঘোড়ার মালিকটিও এতে খুশি হচ্ছিল। এক সময়ে ঘোড়াটির মূল্য দাঁড়ালো আটশ’ দেরহামে। তিনি সে দামেই তা ক্রয় করে নিলেন। পরে এ ব্যাপারে তাকে জিজ্ঞাসা করা হলে, তিনি উত্তরে বলেন, প্রতিটি মুলসলমানের জন্য কল্যাণ চাওয়ার ব্যাপারে আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাতে বায়াত (শপথ) গ্রহণ করেছি।’

যারা সৎ পথে ব্যবসা করেন, তারা দুনিয়া-আখেরাতে প্রভূত কল্যাণ ও বরকত লাভ করেন। সৎ ব্যবসায়ী পরকালে নবী ও সিদ্দিকগণের সঙ্গে থাকবেন। হজরত আবু সাঈদ (রা.) নবী করিম (সা.) থেকে বর্ণনা করেন, তিনি বলেন, ‘সত্যবাদী আমানতদার ব্যবসায়ী নবীগণ, সিদ্দিকগণ ও শহীদগণের সঙ্গে থাকবেন।’ –সুনানে তিরমিজি: ১২০৯

রাসুল (সাঃ) একবার পরিমাপকারী ও দাঁড়িপাল্লা দ্বারা ওজনকারী ব্যবসায়ীদের বলেন, ‘তোমাদের ওপর এমন দুইটি জিনিসের দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছে, যে জিনিস দুইটির দায়িত্ব পালনে অবহেলা করার কারণে তোমাদের আগের উম্মত ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। ’ (তিরমিজি)

অন্য হাদিসে তিনি বলেন, ‘বিচারের দিনে (অসৎ) ব্যবসায়ীদের হাশর হবে ফাসিক, কাফির ও বদকারী হিসেবে, তবে তাদের মধ্যে যারা মুত্তাকি, পুণ্যবান ও সত্যবাদী, তাদের এমনটি হবে না। (মিশকাত, পৃষ্ঠা নং : ২৪৪)

uzon porimane kom dewa/ওজন পরিমাণে কম দেওয়া যদি একটা আর্ট হয়, কন্সট্রাকশন রিলেটেড বিজনেসের সাথে জড়িত বেশির ভাগ মানুষ এক একজন আর্টিস্ট!
কোন কিছু আমি কারো কাছ থেকে কেনা মানে হচ্ছে তার দ্বায়িত্ব হচ্ছে আমাকে সঠিক পরিমাণ বা সঠিক ওজন দেওয়া। কিন্তু বেশির ভাগ মানুষই এই দ্বায়িত্বটা ঠিক মত পালন করে না। uzon porimane kom dewa/ওজন পরিমাণে কম দেওয়া যে কত বড় অপরাধ তা তারা আমলেই নেয় না।
IDC Partner
বালু কিনবেন, পরিমাণে কম দিবে। এটা মাটি! দামও এমন না যে স্বর্ণের মত দাম। একটু কম দিলে মনে হয় না অনেক বেশি লাভ করা যাবে। দামও সামান্য, এরপরও এরা কম দিবে। তিন ভাবে এখানে কম দেওয়ার সুযোগ থাকে। যার থেকে কিনবেন, সে যদি অসৎ হয়, সে নিজেই কম দিবে। সে সৎ হলে বালি যেখান থেকে লোড করে, তারা কম দিতে পারে। তারাও যদি সৎ হয়, ট্রাক ড্রাইভার অসৎ হলেও কম পাবেন। মাঝ পথে অন্য কারো কাছে কিছু বিক্রি করে দিবে। সঠিক পরিমাণ পেতে হলে এই তিন লেভেলের সবাই সৎ হতে হবে। যেটা রেয়ার কম্বিনেশন।
ইট কিনবেন, বলবে এক নাম্বার ইট। দামও পরিশোধ করবেন সেই ভাবে। আপনাকে পাঠাবে তিন নাম্বার ইট। ইট সাধারণত হাজারে বিক্রি হয়। কোন কারণে যদি ভালো ইট অর্ডার করে আসেন, খারাপ ইট না দিলেও পরিমাণে কম ইট দিবে। এখানেও দুই তিন লেভেলের সবাই সৎ না হলে যে কিনবে, সে কোন না কোন ভাবে ঠকবে। বালি থেকে ইটের দাম একটু বেশি। এরপরও এত বেশি না যে চুরি করতে হবে। চুরি না করে সবাই এক সাথে প্ল্যান করে দাম বাড়িয়ে রাখ সবার কাছ থেকে। কি দরকার চুরি করে নিজের ইনকাম হারাম করার।
সিমেন্ট হয়তো ঠিক সেভাবে কম দিতে পারে না। আমি জানিও না এখানে কিভাবে ঠকানো সম্ভব। হয়তো এক ব্র্যান্ডের মালের দাম নিয়ে অন্য ব্র্যান্ডের মাল দিবে, এই তো।
রডের ক্ষেত্রেও uzon porimane kom dewa/ওজন পরিমাণে কম দেয় অনেক ব্যবসায়ী। বেশি মুনাফা অনেক ভাবেই করা যায়। তাই বলে চুরি করা কোন ব্যবসা হতে পারে না। সঠিক ওজন দেওয়া নিয়ে কয়েকটা আয়াত আছে আল-কোরআনে। কতটা জগন্য এই পাপ, যদি বুঝত।
uzon porimane kom dewa/ওজন পরিমাণে কম না দিয়ে বেশি টাকা রাখা যায়, তাও অপরাধ না। কোন কিছু বেশি দামে বিক্রি করা অপরাধ না। ঐটা হয়তো ইনসাফের ব্যাপার। কিন্তু uzon porimane kom dewa/ওজন পরিমাণে কম দেওয়া হারাম। বড় পাপ গুলোর একটা।
আরেকটা বিষয়ও বলি, যেটা প্রায় সময় ফেইস করতে হয়। শহরে এখন যদিও মাংস কেনা সহজ। বেঙ্গল মিট সহ অন্যান্য চেইন মাংস বিক্রেতা ক্রেতাদের জন্য বিষয়টা সহজ করেছে। আগের মত ভেজাল দিতে পারে না। গ্রামে মাংস কিনতে গেলে এখনো অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়। ওরা যখন মাংস ওজন করে, বেশির ভাগ সময় যে পাত্রে করে মাংস বিক্রি করে, তার ওজন বাদ দেয় না। শেষে হাড় বা চর্বি দিয়ে দেয়, বলে এক্সট্রা। আসলে যা আপনাকে আগেই ওজন এ কম দিয়েছে! আবার শহরে মুরগি কিনতে গেলেও এই সমস্যাটা ফেইস করতে হয়। ওজন করার সময় ওদের বালতির ওজন বাদ দেয় না! এমন অনেক ব্যবসায়ীই সৎ না। আমরা নিজেরাই সৎ না। আমরা নিজেরা সৎ হলে অন্যদের থেকেও সততা আশা করতে পারতাম।
আমরা কতটুকু সৎ না, তার উদাহরণ অনেক আছে। একটা ছেলে বিয়ের আগে শাশুড়ি এবং মেয়ের সততা পরীক্ষার জন্য বিকাশে এবং ফ্লেক্সিলোড করে। টাকা ভুল করে গিয়েছে বলে ফেরত চেয়েছে। দুই জনের একজনও ফেরত দেয় নাই। তা DSD তে পোস্ট করে জিজ্ঞেস করেছে তার বিয়েটা করা উচিত হবে কিনা। বেশির ভাগ মানুষ ছেলেটাকে কটাক্ষ করেছে। যারা কটাক্ষ করেছে, তাদের বেশির ভাগই শিক্ষিত। ছেলেটা খুঁতখুঁতে হতে পারে বা তার পরীক্ষা করার পদ্ধতি সম্পর্কে প্রশ্ন থাকতে পারে। কিন্তু তারা স্বীকার করেনাই যে ঐ শাশুড়ি বা মেয়েটির সততার ঘাটতি রয়েছে।
আমাদের সবার থেকে একটু একটু করে নিয়ে ওরা হয়তো অনেক ধনী হয়ে যায়। অথচ বিষয়টা আমাদের খুব একটা গায়ে লাগে না। এতটুকু কমে কিই বা আসে না। কিন্তু চিন্তা করে না সবার সাথে একটু একটু করে কত বিশাল পাপের ভার মাথায় নিচ্ছে। আখেরাতে কত বিশাল পাপের বোঝা মাথায় থাকবে! যারা এমন কম দেয়, আমাদের হয়তো উপকারই করে। বিচারের দিন আমাদের কোন একটা পাপের ভার ওরা নিতে হবে। হিসেব করে দেখলে বিষয়টা ভালোই আমাদের জন্য! ওদের জন্য কত ভয়ংকর, আল্লাহই ভালো জানেন। আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুক এবং uzon porimane kom dewa/ওজন পরিমাণে কম দেওয়া থেকে বিরত রাখুন। আমীন।
পোস্ট ক্রেডিট: জাকির হোসেন।

আইডিসির সাথে যোগ  দিয়ে উভয় জাহানের জন্য ভালো কিছু করুন।

 

আইডিসি এবং আইডিসি ফাউন্ডেশনের ব্যপারে বিস্তারিত জানতে  লিংক০১ ও লিংক০২ ভিজিট করুন।

আইডিসি  মাদরাসার ব্যপারে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন। 

আপনি আইডিসি  মাদরাসার একজন স্থায়ী সদস্য /পার্টনার হতে চাইলে এই লিংক দেখুন.

আইডিসি এতীমখানা ও গোরাবা ফান্ডে দান করে  দুনিয়া এবং আখিরাতে সফলতা অর্জন করুন।

কুরআন হাদিসের আলোকে বিভিন্ন কঠিন রোগের চিকিৎসা করাতেআইডিসি ‘র সাথে যোগাযোগ করুন।

ইসলামিক বিষয়ে জানতে এবং জানাতে এই গ্রুপে জয়েন করুন।

Islami Dawah Center Cover photo

ইসলামী দাওয়াহ সেন্টারকে সচল রাখতে সাহায্য করুন!

ইসলামী দাওয়াহ সেন্টার ১টি অলাভজনক দাওয়াহ প্রতিষ্ঠান, এই প্রতিষ্ঠানের ইসলামিক ব্লগটি বর্তমানে ২০,০০০+ মানুষ প্রতিমাসে পড়ে, দিন দিন আরো অনেক বেশি বেড়ে যাবে, ইংশাআল্লাহ।

বর্তমানে মাদরাসা এবং ব্লগ প্রজেক্টের বিভিন্ন খাতে (ওয়েবসাইট হোস্টিং, CDN,কনটেন্ট রাইটিং, প্রুফ রিডিং, ব্লগ পোস্টিং, ডিজাইন এবং মার্কেটিং) মাসে গড়ে ৫০,০০০+ টাকা খরচ হয়, যা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জিং। সেকারনে, এই বিশাল ধর্মীয় কাজকে সামনে এগিয়ে নিতে সর্বপ্রথম আল্লাহর কাছে আপনাদের দোয়া এবং আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন, এমন কিছু ভাই ও বোন ( ৩১৩ জন ) দরকার, যারা আইডিসিকে নির্দিষ্ট অংকের সাহায্য করবেন, তাহলে এই পথ চলা অনেক সহজ হয়ে যাবে, ইংশাআল্লাহ। যারা এককালিন, মাসিক অথবা বাৎসরিক সাহায্য করবেন, তারা আইডিসির মুল টিমের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবেন, ইংশাআল্লাহ।

আইডিসির ঠিকানাঃ খঃ ৬৫/৫, শাহজাদপুর, গুলশান, ঢাকা -১২১২, মোবাইলঃ +88 01609 820 094, +88 01716 988 953 ( নগদ/বিকাশ পার্সোনাল ) ইমেলঃ info@islamidawahcenter.com, info@idcmadrasah.com, ওয়েব: www.islamidawahcenter.com, www.idcmadrasah.com সার্বিক তত্ত্বাবধানেঃ হাঃ মুফতি মাহবুব ওসমানী ( এম. এ. ইন ইংলিশ )