Follow real channels for authentic news

Follow real channels for authentic news – খাঁটি খবরের জন্য বাস্তব চ্যানেল অনুসরণ করুন

কাবুলের হামিদ কারজাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আমেরিকার বিমানের পিছনে হাজারো মানুষের দৌড়ানো ও প্লেন থেকে কিছু মানুষের পড়ে মারা যাওয়া এবং অভারঅল মিডিয়া প্রোপাগান্ডার বিষয়ে কিছু কথাঃ

এই আলোচনা শুরুর আগে একটা প্রশ্ন, একটা মানুষ কখন নিজের দেশ ছেড়ে পালায়?

একটা মানুষের সাথে তার জন্মভূমির আত্নার সম্পর্ক থাকে। আমার পর্যালোচনা বলে সম্ভাব্য কিছু কারণে মানুষ দেশ ছেড়ে থাকে সাধারণত যেমন: শত্রুপক্ষের আক্রমণ থেকে বাচতে, যদি নিজের দেশ অনুন্নত হয় বা কর্মসংস্থানের সুযোগ না থাকে, উন্নত জীবনযাপনের জন্য, নিজে এমন কোনো অপরাধ করলে যার দ্বারা সে নিজ রাষ্ট্র ও জাতির শত্রু হিসেবে পরিগণিত হয়। সাধারণত এসব কারণে মানুষ নিজের জন্মভূমি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেয়।

আসি মুল টপিকে, আফঘানিস্তানে আসলে কি হয়েছে যে এতো মানুষ দেশ ছাড়লো?

২ মে ২০২১, যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিলো নিজেদের সেনা প্রত্যাহার করার বিষয়ে তখন বাইডেন বলসিলো, যারা আফঘানিস্তান থেকে আমাদের দেশে আসতে চান, আমরা তাদের আমাদের দেশে আসার সুযোগ দিবো। তখন থেকে ২০-২২ হাজার মানুষ আবেদন করে আমেরিকা যাওয়ার জন্য। যারা সে দেশের মোট জনসংখ্যার ৫% ও না।

এখন বিশ্ব মিডিয়া প্রচার করলো যে, তালিবান(ছাত্র) দের ভয়ে নিজের জীবন বাচানোর জন্য এরা নাকি পালাচ্ছে। ছাত্ররা নাকি ক্ষমতায় এসে জুলুম অত্যাচার করবে, এজন্য তার ভয়ে নাকি তারা দেশ ছেড়ে পালাচ্ছে।

আচ্ছা, আমরা যারা পশ্চিমা ও ভারতীয় মিডিয়ার এসব কথা বিশ্বাস করতেসি, আমরা কবে আমাদের জ্ঞান বুদ্ধি হারিয়ে ফেললাম? পশ্চিমা মিডিয়ার প্রচুর মিথ্যা বলার, একপেশে খবর প্রচার করার নজির আছে। যেমন: কয়েক বছর আগে যখন সিরিয়া ও ইরাকে আইএসের উথ্থান হলো,মিডিয়া প্রচার করলো এরা জঙ্গী,এরা নিরাপরাধকে হত্যা করতেসে। সত্যি কথা বুঝলাম। কিন্তু এই আইএসকে যে অস্ত্র ও ফান্ডিং করে আমেরিকাসহ ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্যের কিছু আরব দেশ ও ভারত, এই কথাটা তো মিডিয়া বল্লো না। তারপর অনেক পরে এটা প্রকাশ হয়লো। তারপর ২০১৯ সালে নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে মসজিদে ঢুকে একজন উগ্রবাদি খ্রিস্টান যে ৫০ জন নিরাপরাধ মুসলিমদের হত্যা করলো, পশ্চিমা মিডিয়া বল্লো এটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা। কেন রে ভাই। তারপর ইউরোপ ও আমেরিকায় ইসলামবিদ্বেষকে কাজে লাগিয়ে র্্যাডিকাল খিস্টানরা মুসলিমদের হত্যা করে ক্রসেডের চিহৃ বহন করে, তখন তারা এটা মিডিয়ায় খুব একটা প্রচার করে না বা করলেও এতো আলোচনা থাকে না। যখন কোনো বিচ্ছিন্ন পথভ্রষ্ট মুসলিম কোনো একজন অমুসলিমকে নির্বিচারে হত্যা করে তখন পশ্চিমা মিডিয়া তাদের চ্যানেলে তাদের সব অনুষ্টান বাতিল কটে সারাদিন এসব আলোচনা করে। ভাই, খারাপ মানুষ যেকোনো ধর্মাবলম্বী হতে পারে। কিন্তু দেখতে হবে সে কি তার ধর্ম দ্বারা অনুপ্রাণিত কি না? আসলে মুসলিমরা ধর্ম দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে করে না। আল্লাহ আমাদের নিরাপরাধ ব্যক্তিকে হত্যার আদেশ দেয়নি, বরং কেউ এমন কাজ করলে তার জন্য কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করেছে।
এইজে, একই কাজ মুসলিমরা করলে পুরো পৃথিবী তলপাড় হয়ে যায় আর খ্রিস্টানরা করলে তেমন বড় অপরাধ নয়, এটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা। এটাই ডাবল স্ট্যান্ডার্ড। আরেকটা জ্বলজান্ত প্রমান দেয়, ইসরাইল যে জোরপূর্বক মুসলিমদের ভূমি দখল করে মুসলিমদের হত্যা করে, সেটা মিডিয়ায় তোলপার হওয়ার মতো কিছু না। কিন্তু যখনই কোনো মুসলিম ইসরাইলি সেনাদের আটকাতে প্রতিরোধ করতে গিয়ে দু একজনকে আক্রমণ করে তখন বিশ্ব মিডিয়ায় আলোচিত হয়, হোয়াইট হাউজ থেকে বক্তব্য যায়।
সেজন্য আমরা পশ্চিমা মিডিয়া ও ভারতীয় মিডিয়ার কোনো খবর অন্ধভাবে বিশ্বাস করা ঠিক না। আমাদের কোনো কিছু বিশ্বাস করতে হলে অনেকগুলো বিশ্বমিডিয়ার খবর, এরিয়াল মিডিয়া, ভিকটিমের স্বীকারক্তি আসে অথবা অনেক মানুষ স্বাক্ষী সেসব খবর বিশ্বাস করা উচিত। এজন্য অনেকগুলো মিডিয়ার খবর দেখা ও যাচাই বাছাই করা দরকার।
মূল কথায় আসি, আফঘানিস্তানে বিদেশী সেনা এসে নিরাপরাধদের হত্যা করসে প্রচুর, ঐদেশে ১৯৭৯ সালে থেকে শান্তি নাই। এইজে ৪২ বছর দেশে শান্তি নায়, তাহলে আরো আগেই মানুষ দেশ ছেড়ে চলে যেত। কিন্তু মানুষ চলে যায়নি। কারণ তারা জানত তাদের বাচানোর জন্য, তাদের রক্ষার জন্য একদল ছাত্র যুদ্ধ করে যাচ্ছে। এজন্য ৪২ বছরে এমন চিত্র পাওয়া যায়নি। আচ্ছা ২ মে ২০২১ এর ঘোষণার পর যে মাত্র ৩ মাসের মধ্যে পুরো দেশ ছাত্ররা দখল কটে ফেলল, সেটা কিভাবে সম্ভব?
যখন যুদ্ধ হচ্ছিলো, তখন দেখা যায়, গড়ে একদিনে প্রায় ১০ টা করে জেলা ছাত্ররা দখল করল। এত অল্প সেনা নিয়ে প্রতিদিন প্রায় ৮-১০ জেলা বিজয় কি এতই সহজ? আসলে সত্যি কথা হলে, ছাত্ররা যেখানে গেসে সেখানেই তারা জনগণের দ্বারা সম্মানিত হয়সে। আর ছাত্রদের বিরুদ্ধে যারা যুদ্ধ করসে তারা দেখসে তাদের সাথে জনসমর্থন নেয়, তাই তারা বেশিরভাগ জায়গায় ছাত্রদের কাছে আত্নসমপর্ন করে। তাহলে বুঝা যাচ্ছে, বেশিরভাগ জনগণই ছাত্রদের পাশে ছিলো। এজন্য তারা এত সহজে বিজয় পেয়েছে।
স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন আসতেই পারে, তাহলে কাবুল বিমানবন্দরে যারা প্লেনের পিছনে দৌড়ালো পালানোর জন্য ওরা কারা?
বিশ্বরাজনীতির বিশ্লেষকদের মতে, এরা ২ শ্রেণীর মানুষ হতে পারে।
১. যারা ছাত্রদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে আমেরিকাকে সাহায্য করেছে। তারা যখন দেখলো,ছাত্ররা বিজয়ী হলো, তারা স্বাভাবিকভাবে ভাবতে শুরু করসে, তাদের হত্যা করা হবে। কিন্তু এদের ক্ষমার ঘোষণা দিয়ে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করলো ছাত্ররা। এসব বিশ্বাসঘাতকদের কথা বলতে গিয়ে আমার মনে পড়ে যায়, আমার মুক্তিযুদ্ধের সময়ে রাজাকারদের কথা। মূলত, এই রাজাকার শ্রেণীর একটা অংশ বাংলাদেশ নামমাত্র স্বাধীন হলে পাকিস্তানে চলে যায়। মূলত, আফঘানিস্তানের ক্ষেত্রে এমন ব্যাক্তিরাই হয়তো পালিয়েছে। যেহেতু, আমেরিকা সেখানে ২০ বছর ছিলো এবং দেশটাও বড় ছিলো তাই এই সংখ্যা বেশি হওয়া স্বাভাবিক।
২. আফঘানিস্তানে ৪২ বছর ধরে যুদ্ধ হওয়ার ফলে সে দেশ খুব একটা উন্নত না, অর্থনৈতিকভাবে ভঙ্গুর। যেহুতু, আমেরিকা একটা সুযোগ দিতে চেয়েছিলো কিছু আফঘানদের আমেরিকাতে গিয়ে থাকার তাই, কিছু মানুষ উন্নত জীবনযাপনের লোভে ভিসার যন্ত্রনাবিহীন আমেরিকা যাওয়ার সুযোগ কাজে লাগাতে চেয়েসিলো। এখন বাংলাদেশে যদি বলা হতো, আমেরিকা বাংলাদেশ থেকে কিছু মানুষকে ফ্রিতে যাওয়ার সুযোগ দিবে তাহলে ঢাকার এয়ারপোর্টে এমন অবস্থার সৃষ্টি হবে। আর কাবুল এয়ারপোর্টে পালাতে চাওয়া লোকদের দেখবেন, এরা বেশিরভাগই তরুন। আর তরুণরাই উন্নত লাইফ চায়।
এছাড়া যদি ছাত্ররা এতই অত্যাচারিই হতো তাহলে কাবুল এয়ারপোর্টে পালানোর সময় সব বয়সের মানুষকে দেখা যেত। আর এদের শুধু আমেরিকার দিকে পালাতেই দেখা যেত না, এদেরকে পার্শ্ববর্তী দেশগুলোতে যেমন পাকিস্তান, ইরান, তাজিকস্তানের সীমান্ত পেরিয়ে যেতে দেখা যেতো। অথচ এমন কোনো খবর ওাওয়া গেলো না।চিন্তা করেন, যারা ২০ বছর ধরে অত্যাচার করলো, মিডিয়া তাদের দিকে আঙ্গুল না তুলে তুললো তাদের দিকে যারা অত্যাচার চায় না, শান্তি চায়। আশা করি এখন বুঝছেন, মিডিয়া কোনদিক থেকে মিথ্যাচার করছে।
সবশেষে, আরও কিছু কথা বলতে চায়। এখন একশ্রেণীর মিডিয়া ব্যাক্তিত্ব ব্যস্ত আফঘানিস্তানের নারীদের নিরাপত্তা নিয়ে, তাদের লিখাপড়া নিয়ে, নারী অধিকার নিয়ে। তাদের উদ্দেশ্যে কিছু কথা, তালিবানদের প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা মোহাম্মদ উমার প্রথম ব্যাক্তি যে কিনা ১৯৯৮ সালে আফঘানিস্তানে নারীদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। আর মিডিয়া বলে, এরা কিনা নারী শিক্ষা চায় না🤣😂। তারপর নারীর অধিকার নিয়ে যারা চিন্তিত, তাদের উদ্দেশ্যে ছাত্ররা বলেসেন, ইসলাম নারীকে যতটুকু অধিকার দিসে, তারা টিক ততটাই পাবে। ইসলামে নারীর অধিকার সম্পর্কে সবাই মোটামুটি জানেন। আর কারা নারীর অধিকার নিয়ে চিন্তিত? আসুন তাদের সম্পর্কে একটু বলি, ভারতকে অতি উৎসাহী দেখাচ্ছে এই ইস্যুতে। ভারত এমন একটা দেশ যেখানে আমার নিরীহ লাখো বোনের রক্ত, অত্যাচার এর নিদর্শন আসে। ১৯৯০ সালে জাতিসংঘের রিপোর্ট মতাবেক, ১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৯০ পর্যন্ত কাশ্মিরে ভারতীয় বাহিনীর হাতে ধর্ষিত বোনের সংখ্যা প্রায় ১ লক্ষের অধিক। তারপর ২০১৬ সালে কাশ্মিরে ৬ বছরের মেয়ে আসিফাকে মন্দিরে নিয়ে ধর্ষণ করে হত্যা করে, অথচ যারা এ কাজ করসে তাদের কোনো শাস্তিই দেয়া হয়নি। এটাই হলো তাদের নারীর প্রতি অধিকার। তারপর তারা নারী শিক্ষা নিয়ে চিন্তিত তারা, অথচ তারা ৫ আগস্ট ২০১৯ থেকে পুরো পৃথিবী থেকে কাশ্মিরকে বিচ্ছিন্ন করে রাখছে, স্কুল কলেজ বন্ধ রাখছে,অথচ তারা চিন্তিত নারীর শিক্ষা নিয়ে। কাশ্মিরের অর্ধেকের বেশি নারী বিধবা, কারণ তারা জানেনা তাদের স্বামী কোথায়, তাদের কি মেরে ফেলা হয়সে, নাকি কি হয়সে তারা জানেনা। তাদের গুম করে ফেলা হয়সে। তারপর পশ্চিমারা চিন্তিত আফঘানিস্তানে নারীদের বিষয়ে, অথচ পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি নারী ধর্ষিত হয় আমেরিকায়। সেখানেই নারীর নিরাপত্তা নাই। এগুলো ভন্ড, প্রতারকদের বিশ্বাস করবেন না।
দেখেন, আমার লিখায় এটা পরিষ্কার যে, সারা পৃথিবী মুসলিমদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তাই আমাদের উচিত এসব ভন্ড মানবতাবাদীদের বিশ্বাস না করা। পশ্চিমা ও ভারতীয় মিডিয়াকে অন্ধ বিশ্বাস করবেন না। আপনারা যখনই BBC, CNN, FOX News, SKY News,Washington Post,NewYork Times, Daily Sun, The Independent ইত্যাদি আরো অনেক পশ্চিমা মিডিয়ার খবর দেখবেন ও India এর ND TV, India TV, Tez, Zee News bangla, Hindustan times, Anandabazar ইত্যাদি আরো মিডিয়ার এর খবর দেখবেন তখন আপনারা সাবধান থাকবেন। এরা সত্যের সাথে মিথ্যা মিশিয়ে খবর প্রচার করে। আপনারা TRT World, Anadolu Agency, Daily Saba, Al Jazeera, RT, CGTN, DW, Middle East Eye, Middle East Monitor এসবের খবর দেখতে পারেন, এগুলোতে মিথ্যা কম বলা হয়। তারপরও সাবধান থাকবেন। যাচাই বাছাই ছাড়া বিশ্বাস করা যাবে না।
আর বাংলাদেশ থেকে বিশ্বাসযোগ্য International News পেতে আপনারা BD Views কে ফলো করতে পারেন। Link(Youtube):
এছাড়াও আমি যে ইস্যুতে এই পোস্ট করলাম, সে ইস্যুর বিষয়ে ছোট একটা প্রতিবেদন দেখার অনুরোধ করবো।
IDC Partner

আইডিসির সাথে যোগ দিয়ে উভয় জাহানের জন্য ভালো কিছু করুন।

 

আইডিসি এবং আইডিসি ফাউন্ডেশনের ব্যপারে বিস্তারিত জানতে  লিংক০১ ও লিংক০২ ভিজিট করুন।

আইডিসি  মাদরাসার ব্যপারে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন। 

আপনি আইডিসি  মাদরাসার একজন স্থায়ী সদস্য /পার্টনার হতে চাইলে এই লিংক দেখুন.

আইডিসি এতীমখানা ও গোরাবা ফান্ডে দান করে  দুনিয়া এবং আখিরাতে সফলতা অর্জন করুন।

কুরআন হাদিসের আলোকে বিভিন্ন কঠিন রোগের চিকিৎসা করাতেআইডিসি ‘র সাথে যোগাযোগ করুন।

ইসলামিক বিষয়ে জানতে এবং জানাতে এই গ্রুপে জয়েন করুন।

Islami Dawah Center Cover photo

ইসলামী দাওয়াহ সেন্টারকে সচল রাখতে সাহায্য করুন!

 

ইসলামী দাওয়াহ সেন্টার ১টি অলাভজনক দাওয়াহ প্রতিষ্ঠান, এই প্রতিষ্ঠানের ইসলামিক ব্লগটি বর্তমানে ২০,০০০+ মানুষ প্রতিমাসে পড়ে, দিন দিন আরো অনেক বেশি বেড়ে যাবে, ইংশাআল্লাহ।

বর্তমানে মাদরাসা এবং ব্লগ প্রজেক্টের বিভিন্ন খাতে (ওয়েবসাইট হোস্টিং, CDN,কনটেন্ট রাইটিং, প্রুফ রিডিং, ব্লগ পোস্টিং, ডিজাইন এবং মার্কেটিং) মাসে গড়ে ৫০,০০০+ টাকা খরচ হয়, যা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জিং। সেকারনে, এই বিশাল ধর্মীয় কাজকে সামনে এগিয়ে নিতে সর্বপ্রথম আল্লাহর কাছে আপনাদের দোয়া এবং আপনাদের সহযোগিতা প্রয়োজন, এমন কিছু ভাই ও বোন ( ৩১৩ জন ) দরকার, যারা আইডিসিকে নির্দিষ্ট অংকের সাহায্য করবেন, তাহলে এই পথ চলা অনেক সহজ হয়ে যাবে, ইংশাআল্লাহ। যারা এককালিন, মাসিক অথবা বাৎসরিক সাহায্য করবেন, তারা আইডিসির মুল টিমের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবেন, ইংশাআল্লাহ।

আইডিসির ঠিকানাঃ খঃ ৬৫/৫, শাহজাদপুর, গুলশান, ঢাকা -১২১২, মোবাইলঃ +88 01609 820 094, +88 01716 988 953 (নগদ/বিকাশ পার্সোনাল) ইমেলঃ info@islamidawahcenter.com, info@idcmadrasah.com, ওয়েব: www.islamidawahcenter.com, www.idcmadrasah.com সার্বিক তত্ত্বাবধানেঃ হাঃ মুফতি মাহবুব ওসমানী ( এম. এ. ইন ইংলিশ )