Human Milk Bank-কেন আমি হিউম্যান মিল্ক ব্যাংকের বিরুদ্ধে!
Human Milk Bank-কেন আমি হিউম্যান মিল্ক ব্যাংকের বিরুদ্ধে!
দুধ নিয়ে তো বিশাল কাণ্ড ঘটে যাচ্ছে! তয় ফল হয়েছে বেশ।
প্রথমে আপত্তি এসেছে মিল্ক ব্যাংকের বিরুদ্ধে থাকা দল থেকে।
আশংকা –
দুধ ভাই -দুধ বোন স্বামী -স্ত্রী হয়ে যেতে পারে -তাই।
.
আমরা যারা নিজেদের স্মার্ট বা শিক্ষিত মুসলিম মনে করি -তারা এহেন বিরোধীতা পছন্দ করি নাই।
বিরোধীদের উপহাস করেছি, বিদ্রুপ করেছি।
তারা আমাদের কাছে হয়ে গেছে ‘কাঠ মোল্লা ‘ বা ‘মূর্খ মুসলিম।’
.
আমরা যারা আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত এবং পশ্চিমাদের গুরু মানি, তাদের কাছে মানবতা আগে! ধর্ম পরে!
অথবা মনে করি –
এতে ধর্ম -অধর্মের কিছু নাই। মানুষের উপকার হবে। ব্যস!
.
এখানে দুটো কথা বলা দরকার।
মানবতার কথা সবচে বেশি বলে ইসলাম।
ইসলাম পালনকারী ইচ এন্ড এভরি পার্সন মানবতাবাদী।
বরং অন্যদের তুলনায় বেশি মানবতাবাদী।
আপনি ইসলামীক হলেই মানবতাবাদী। কিচ্ছা খতম।
কেননা –
ইসলামে এমন কোনো বিধান নাই যা মানবতাবোধে আঘাত করে।
ইসলামের প্রতিটি নিয়মনীতি মানুষের কল্যাণের তরেই।
কিন্তু কিছু নিয়ম আমাদের তুচ্ছ জ্ঞানে ক্যাচ করতে পারে না। তাই বিরোধীতা করি।
.
এই যে অপরের দুধ পান করিয়ে মাতৃদুগ্ধবঞ্চিত শিশুদের রক্ষা করার মতো মানবিক ব্যাপারটা তো ইসলামই আমাদেরকে জানালো। ইসলামী পরিভাষায় যেটাকে ‘রিযাআত ‘ বলে।
তাহলে –
আমরা যারা মডারেট বা মডার্ণ মুসলিম, তারা ইসলামী বিধিনিষেধ তোয়াক্কা না করে মানবতার দোহাই দিয়ে হারামকে হালাল করতে চাই কেন?
ওই যে, এইটা আমরা করি অজ্ঞতা থেকে।
তাজা প্রমাণ দেই-
কতিপয় স্মার্ট মুসলিমরা মোল্লাদের তীব্র কটাক্ষ করেছে বিরোধীতা করায়।
পরে তর্কাতর্কি -আলোচনা -সমালোচনার মাধ্যমে যখন জানতে পারলো, ইসলামের আসলে দুধ ভাই -বোন নিয়ে কিছু রুলস আছে – তখন কটাক্ষ বাদ দিয়ে সমাধান নিয়ে এসেছে।
এখন বলছে ‘আইডেন্টিটি সুনির্দিষ্ট ‘ রেখে কাজটা করা যায়।
.
আইডেন্টিটি নিশ্চিত রাখা সম্ভব কি সম্ভব নয়-তা পরের বিষয়।
তবে পরবর্তীতে পোস্ট করা লেখায় উপহাস বন্ধ করেছে।
কেননা, ততক্ষণে জেনে গেছে ‘রিযাআত ‘সম্পর্কে।
.
এইটা হচ্ছে, আলোচনা -সমালোচনার সুফল।
এজন্যই সোস্যাল মিডয়াতে মত প্রকাশকে পছন্দ করি।
.
ভুল হোক বা সঠিক। তর্কাতর্কি হবে, আলোচনা হবে, বাদানুবাদ হবে। এতে অস্পষ্ট বিষয় স্পষ্ট হবে। অজ্ঞতা জ্ঞাত হবে। একটা বিষয় একসঙ্গে অনেকেই জানবে, সচেতন হবে, শিক্ষিত হবে। ইউনিক সব সমাধান বের হবে।
.
হ্যাঁ, কতিপয় মানুষ ‘ফেসবুক বিপ্লবী ‘ বা ‘ফেসবুক বুদ্ধিজীবী ‘ বলে উপহাস করে -তা সত্য। তাদেরও ভুল ভাঙ্গবে। সবাই তো আর চট করে বুঝে না। সবার ব্রেইন ফাস্ট নয়। কারো কারো স্লো। দে নিড টাইম।
……
যাক, পয়েন্টে আসি।
আমি আলেম ওলামা না। ধর্মীয় বিষয়ে কথা বলি না। সেই অধিকার নাই। তাই, ধর্মে যা ‘হ্যাঁ’, তা আমার কাছেও ‘হ্যাঁ।’ যা ‘না ‘তা আমার কাছেও ‘না। ‘ মানতে পারি বা না পারি – এগেইনস্ট কিছু বলার স্পর্ধা রাখি না। কেননা আমি অজ্ঞ।
.
তবে যেইটা কমনসেন্সে আটকে যায় -তা নিয়ে বলার তাগাদা বোধ করি।
.
তো কমনসেন্স যেইটা বলে –
অনুর্ধ্ব দু বছরের কোনো শিশুকে দুধ পান করালে -তাদের সম্পর্ক হয়ে যায় মা ও সন্তানের সম্পর্ক। নিজের গর্ভজাত সন্তান হয়ে যায় ভাই বা বোন। নিজ ভাই বোনকে তো বিয়ে করা যায় না। কোনো ধর্মের মানুষই তা করে না। মানবতার দোহাই দিয়েও না। যারা মানবতার দোহাই দিচ্ছে, তারাও করবে না। এইটা ধর্মীয় কালচার বিরোধী। যদিও সায়েন্টিফিক্ লজিকও আছে না করার। কিন্তু আমরা অনেকেই তা জানি না। না জানা সত্বেও করি না। কারণ কালচার বিরোধী। সুতরাং, কালচার এখানে গুরুত্ব পায় বেশি। ধর্ম বলেছে করা যাবে না। ব্যস করা যাবে না। অভার এন্ড আউট।
মানবতার কথা এই ইস্যুতে আসবেই না।
এইটা হইলো কমনসেন্স।
.
এইবার আসি ‘আইডেন্টিটি ‘ বা পরিচয় লিপিবদ্ধ করে রেখে, মিল্ক ব্যাংক চালানোর ব্যাপারে –
প্রক্রিয়াটি জটিল, জটিলতর। প্রায়ই অসম্ভব।
কেমন?
লেটস হ্যাভ আন একজ্যাম্পল –
আমি মা। মিল্ক ব্যাংকে দুধ জমা করি। আমার দুধ পান করলো যশোরের কোনো এক মেয়ে শিশু। সেই শিশুকে আমি চিনি না। বড় হয়ে সে পড়াশোনা করতে এলো ঢাকায়।
ভর্তি হলো একই কলেজে বা ভার্সিটিতে। যেখানে আমার ছেলেও পড়ে। দুজনের মধ্যে ভাব হলো। প্রেম হলো। বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিলো। কিন্তু আমি মানলাম না। ছেলেকে নিজের পছন্দে বিয়ে করাবো -তাই। কিন্তু তারা পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করে ফেললো আমার অমতে। মেয়েকে যেহেতু আমি দেখিও নাই সেহেতু চেনার প্রশ্ন আসবে না।
যাকে দুধ পান করালাম, সে হয়তো জানেই না সে তার শাশুড়ীর দুধ খেয়ে বেঁচে উঠেছিল। যেহেতু সে বাচ্চা ছিলো, তার জানার কথা না। যারা জানতো, তারাও জানায় নাই। জানানোর প্রয়োজন মনে করে নাই। অথবা জানলেও, যার সঙ্গে প্রেম করেছে -সে যে আমার ছেলে তা তো জানে না।
সুতরাং আইডেন্টিটি শতভাগ নিশ্চিত রেখেও, ভাই -বোনকে বিয়ে করা ঠেকিয়ে রাখা যাবে এইটা আমি মানি না।
হ্যাঁ, এমনটা হবেই তা হয়তো না। কিন্তু হতেও পারে। হু নৌজ! সন্দেহ থেকে যায়। আর কোনো কিছুতে সন্দেহ থাকলে, ইসলাম তা থেকে বিরত থাকার আদেশ দেয় বলেই জানি।
কে পড়ে থাকবে এতো বছর আগের মিল্ক ব্যাংক থেকে দুধ পান করার ঘটনা নিয়ে?
এমনকি জানলেও, প্রেম ভালোবাসা হয়ে গেলে পোলাপান ধর্ম -টর্মও তো মানে না। সেখান দুধ ভাই -বোন কেয়ার করবে তাও বা বিশ্বাস করি কীভাবে?
.
এইবার কমনসেন্স বাদ। লেটস বি ইন্টালিজেন্ট –
বিজ্ঞান বলে ভাই – বোনের মধ্যে বিবাহ হলে জেনেটিক সমস্যা দেখা যায়। যেটাকে অটোসমাল রিসেসিভ বলে। অর্থাৎ সন্তান বিকলাঙ্গ হবার পসিবিলিটি খুবই বেশি।
অজুহাত উঠবে এইটা তো আর একই গর্ভের ভাই -বোন না।
কিন্তু বিজ্ঞান জানাচ্ছে – তফাৎ নাই।
১৯৭০ -এ মায়ের দুধে রেট্রোভাইরাসের মতো একটা উপাদান আবিস্কৃত হয়। যেটাকে বলে মাইক্রোভেসিকেল। কিন্তু তা কীভাবে কাজ করে অজানা ছিলো।
২০০০ সালে বিজ্ঞান আমাদেরকে জানায় – মায়ের দুধের এপিথেলিয়াল সেল ‘ এমএফজি ‘( মিল্ক ফ্যাট গ্লোবিউলস) নামক একটা ফর্ম গঠন করে। এইটার ভেতরেই মাইক্রোভেসিক্যলটা লুকানো থাকে। এই মাইক্রোভেসিক্যল হচ্ছে রেট্রোভাইরাসের রিভার্স ট্রান্সক্রিপটস।
মাইক্রোভেসিক্যল কী কাজ করে?
মায়ের দুধের সঙ্গে তা শিশুর পেটে যায়। যেহেতু এইটা লং লাস্টিং জিনিস, পাকস্থলীর এসিড এইটাকে হজম করতে পারে না। মাইক্রোভেসিক্যালে থাকা এমআরএনএ (মেসেঞ্জার অব আরএনএ, যেটা ফ্যামিলির জেনেটিক ইনফরমেশন বহন করে) এবং রিভার্স ট্রান্সক্রিপট এনজাইম বা প্রোটিন পাকস্থলীর ইন্টেস্টেন বা অন্ত্রে পৌঁছে যায় অক্ষত।
যেহেতু মাইক্রোভেসিক্যলের সাইজ ছোট (৫৫ এনএম) তা ক্যাভিউলার এন্ডোসাইটোসিসের মাধ্যমে রক্তে মিশে যায়। সেখান থেকে যায় এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকিউলামে ।
তা থেকে নিউক্লিয়াস সেলে। তারপর মাইক্রোভেসিক্যালে থাকা এমআরএনএ এবং রিভার্স ট্রান্সক্রিপট এনজাইম ডিএনএ তৈরী করে। সেই সাথে এমআরএনএ ব্যবহার করে নতুন জিন প্রস্তুত করে ডিএনএ ‘র উভয় স্ট্র্যান্ডসের জন্যে। এই মাইক্রোভেসিক্যলকে বলে মিল্ক ট্রান্সক্রিপ্টম। এতে থাকে ১৪০০০ এক্টিভ জিন।
অর্থাৎ দুধের মাধ্যমে শিশুর জিন পরিবর্তন হয়ে যায়।
ফলে যে নারী অন্যের শিশুকে দুধ পান করায়, সেই সন্তান শুধু দুধের সম্পর্কে সন্তান হয়ে থাকে না। বায়োলজিক্যালিও নিজ সন্তান হয়ে যায়। গর্ভধারণ না করেও।
সুতরাং দুধ সন্তানের সঙ্গে নিজ সন্তানের বিয়ে হলে, তাদের সন্তান বিকলাঙ্গ হবার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। মহাজ্ঞানী স্রষ্টা জানেন এতে আমাদের অমঙ্গল রয়েছে। এজন্যই বিধিনিষেধ আরোপ করা।
.
তো মনে করেন, এমন কিছু ঘটলো। একটা অন্ধ সন্তান জন্ম নিলো। যে এই পৃথিবীতে রবে। বাঁচবে। মায়ের আদর পাবে। কিন্তু মাকে দেখবে না। বাবার স্নেহ পাবে, জানবে না বাবা দেখতে কেমন।
এই জোৎস্নার মায়াবী আলো, এই প্রকৃতির অমায়িক সৌন্দর্য, প্রেয়সীর অভিমান ভরা বাঁকা চাহনির বিমলানন্দ, সব কিছু থেকে বঞ্চিত হয়ে, সকলের নিকট থেকে অবহেলা পেয়ে বেঁচে রবে। জীবনের প্রতিটা মূহুর্ত নানান কষ্ট তাকে তাড়িয়ে বেড়াবে। সে জীবন পাবে। কিন্তু উপভোগ করতে পারবে না। সে বাঁচবে। কিন্তু কীভাবে -তাও বুঝতে পারবে না।
নিজের একটা জামা খুঁজে গায়ে দিতে পারবে না। তৃষ্ণা পেলে এক গ্লাস পানি ঢেলে পান করতে পারবে না। আরেকজনের সহযোগিতা ছাড়া টয়লেটের কাজটাও সারতে পারবে না। সর্বক্ষণ অন্যের উপর নির্ভরশীল হয়ে থাকতে হবে। এই অসহায়ত্বের বর্ণনা দেয়া সম্ভব না।
তার কাছে সেকেন্ডকে মনে হবে ঘন্টা। দিনকে মনে হবে বছর। কালকে মহাকাল।
প্রতিটি ক্ষণ তার মনে হবে এভাবে বেঁচে থাকার চেয়ে মরে যাওয়াই ভালো।
শিশুকালে মরে গেলে সোজা জান্নাতের সুখ পেতো। কিন্তু এমন বিষম যন্ত্রণাবিদ্ধ সুদীর্ঘ জীবন অসহনীয় কষ্টে কাটিয়ে দিবে তা দেখতে একজন মানুষ হিশেবে আমার কাছে চরম অমানবিক ঠেকে। এজন্যই আমার মানবতাবোধ মিল্ক ব্যাংকে সায় দেয় না।
অর্থাৎ আপনারা যারা তার স্বল্পদৈর্ঘ্য কষ্টে মর্মাহত হয়ে মিল্ক ব্যাংকের পক্ষে বলেন -আমি তার দীর্ঘস্থায়ী যন্ত্রণায় মর্মাহত হয়ে মিল্ক ব্যাংকের বিপক্ষে বলি। সুতরাং আমার চেয়ে বড় মানবতাবাদী আপনি না। সো, অফ যান প্লিজ।
মিল্ক ব্যাংক ছাড়াই আমাদের সমাজে বহু শিশুর জন্যে বহু নারী এগিয়ে আসে এবং তা জানাশোনার গন্ডিতে রেখেই সেইফ জোন বা আইডেন্টিটি নিশ্চিত করে।
আর যদি মনে করেন, আমি ধর্ম মানি না বা আমি খোদার চেয়ে বেশি বুঝি – দেন ইউ ক্যান গো এহেড।
খুব কথা বলা হচ্ছে এই এক হিউম্যান মিল্ক নিয়ে। ভাবলাম আমিও কিছু বলি। তবে বাকিদের মতো নয়, আমার খাদ্য প্রকৌশল এর ভাষায়। আমার রিলিজিয়াস নলেজ খুব কম, বলতে পারেন বেসিক কিছু নিয়মের বাহিরে আমি তেমন কিছু বলতে পারি না।
সে যাইহোক যা বলতে চাচ্ছিলাম
হিউম্যান মিল্ক নিয়ে এত তর্ক-বির্তক হচ্ছে যে এটা হালাল না হারাম। আপাত দৃষ্টিতে এইটা পান করা হালাল সব বাচ্চাদের জন্য। (কিন্তু ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকে ভিন্ন)
[বি. দ্র. ধর্ম নিয়ে কেউ তর্ক করতে আসবেন না। কারণ আমি আগেই বলেছি ধর্ম সম্পর্কে ডিটেইলস ধারণা নেই। ]
আমাদেরত আগে জানা দরকার হিউম্যান মিল্ক এর ফিজিক্যাল কম্পোজিশন পাশাপাশি ক্যামিকেল কম্পোজিশন। নিচে আমি ম্যানসন করে দিচ্ছি তারপরও নিজেরা চেক করে নিবেন আবার – Ideal parameter of Human milk
properties:
Fat-(3-5)%
Carbohydrate which is calculated as lactose(milk sugar)- (6.5 – 7.4)% [it may differ]
Protein- 0.9%
Mineral (whuch is assumed as ash content) – 0.2%
Energy- (65 – 75)% kcal per 100ml.
Above all of these, there are some other properties also…
আমরা সবাই জানি বেশিরভাগ মারাত্মক রোগই ফ্লুইড এর মাধ্যমে ছড়ায় যেমন-এইডস, জন্ডিস, হেপাটাইটিস বি,HBIg, গনোরিয়া, সাইফিলিস, Chlamydia infections, বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ এবং নাম না জানা আরো অনেক রোগ হয়ে থাকে।
একেক মায়ের বুকের দুধের ফিজিক্যাল ও ক্যামিকেল প্রপারটিস একেক রকমের হয়। সব মায়ের বুকের দুধ সব শিশু হজম করতে পারেনা কারণ মায়েদের খাদ্যাভ্যাসের উপরে দুধের ফিজিক্যাল ও ক্যামিকেল প্রপারটিস ভিন্ন হয়। তাছাড়া লেক্টেটেট মায়ের রিসেন্ট এবং পূর্বের মেডিকেল হিস্টরি কেমন ছিল এইটার উপরও নির্ভর করে।
অনেক রকমের ইনফেকশন থাকতে পারে, ভাইরাস থাকতে পারে মোরওভার যদি কোন এন্টিবয়োটিক সেবন করে থাকেন ওই মা তাহলেতো আরো বিপদ বাচ্চার জন্য। একজন ডাক্তার যখন একজন লেক্টেটেট মা কে প্রেসক্রাইব করেন তখন অনেক দিক বিবেচনা করে তারপর প্রেসক্রাইব করেন কেননা ওই মা ব্রেস্ট ফিড করায় তার বাচ্চাকে।
এত এত সেন্সসিটিভ দিক আপনারা কি করে ওভারলোক করে যাচ্ছেন, সেটা আমার মাথায় আসছেনা। বাচ্চাদের এমনিতেই ইমিউনিটি পাওয়ার অনেক কম তার ওপর যদি প্রপার হাইজিন এবং প্রপার ক্লিনিকেল ট্রিটমেন্ট ফলো না করে হিউম্যান মিল্ক প্রিজার্ব করার কথা ভাবেন তাহলে আপনাদের মত এত আধুনিক মানুষজনকে কিছু বুঝানোর ক্ষমতা হয়তো আমার মত নন পাবলিক ফিগারের নেই।
অনেকেই এখন বলবেন ফ্রিজিং করে খাওয়াবেন। এইখানেও কিন্তু অনেক অপকারিতা রয়ে গেছে। হিউম্যান মিল্ক রুম টেম্পারেচারে থাকে ৪ ঘন্টা। এইটা হয়ত কিছুটা সেইফ বাচ্চার কনজিউমের জন্য, যদি প্রপার হাইজিন মেইনটেইন করেন এবং নন ডিজিস এফ্যাক্টেড মায়ের দুধ প্রিজার্ব করেন তাহলে। আর যদি রেফ্রিজারিং করে রাখেন তাহলে ৪ দিন। আর ফ্রিজিং করলে ৬ মাস থেকে ১২ মাস। তবে এই ক্ষেত্রে রেফ্রিজারিং আর ফ্রিজিং করে রাখা মিল্ক আফটার থাউয়িং খাওয়ার মতন কন্ডিশনে কোন ভাবেই থাকে না। আপনি চাইলে খাওয়াতে পারেন তবে সেক্ষেত্রে উপকার থেকে অপকারই বেশি পাবেন। আপনার বাচ্চার স্বাস্থ্য আপনারই নিশ্চিত করতে হবে।
এখন আসি, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এটা কখনোই সম্ভব না কারণ আমরা বিজনেস বুঝি এখানে কে সুস্থ আর কে সুস্থ না সেটা কেউ দেখবে না।আর কোন ভালো কেউ নিশ্চয়ই নিজের বুকের দুধ নিয়ে বিজনেস করবে না। আর যারা করবে তারা টাকার জন্যই করবে সুতরাং সে নিজে সুস্থ কিনা সেটা চিন্তাও করবে না।
আপনারা তো খুব বেশি সচেতন নিজের বাচ্চা কে নিয়ে, ক্লাস মেইনটেইন করেন, তাহলে কিভাবে বুঝবেন কোন ক্লাসের মায়ের বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন?? কি ভাবে বুঝবেন যে মায়ের বুকের দুধ খাওয়াচ্ছেন সে কোনো রোগে আক্রান্ত কিনা??
আপনাদের উদ্দেশ্য মহৎ কিন্তু আমার মনে হয় উপকারের চেয়ে অপকারই বেশি হবে। বাকিটা আপনাদের ইচ্ছা।
written by: Jahanara Akter Shwapno & Nazmun Lima
আরও পড়ুন…
Duas Of The Quran-কুরআনের সব দু’আ
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
![✅](https://static.xx.fbcdn.net/images/emoji.php/v9/t33/1/16/2705.png)
আইডিসির সাথে যোগ দিয়ে উভয় জাহানের জন্য ভালো কিছু করুন!
আইডিসি এবং আইডিসি ফাউন্ডেশনের ব্যপারে জানতে লিংক০১ ও লিংক০২ ভিজিট করুন।
আইডিসি মাদরাসার ব্যপারে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
আপনি আইডিসি মাদরাসার একজন স্থায়ী সদস্য /পার্টনার হতে চাইলে এই লিংক দেখুন.
আইডিসি এতীমখানা ও গোরাবা ফান্ডে দান করে দুনিয়া এবং আখিরাতে সফলতা অর্জন করুন।
কুরআন হাদিসের আলোকে বিভিন্ন কঠিন রোগের চিকিৎসা করাতেআইডিসি ‘র সাথে যোগাযোগ করুন।
ইসলামিক বিষয়ে জানতে এবং জানাতে এই গ্রুপে জয়েন করুন।