Discussion About Ruqyah – رقية شرعية – ঝাড়ফুঁকের ব্যাপারে আলোচনা – Discussion About Sweeping
السلام عليكم ورحمه الله وبركاته
بسم الله الرحمن الرحيم
استغفر الله الذي لا اله الا هو الحي القيوم واتوب اليه
اللهم انت ربي لا اله الا انت خلقتني وانا عبدك وانا على عهدك ووعدك ما استطعت اعوذ بك من شر ما صنعت وابوء لك بنعمتك علي وابوء بذنبى فاغفر لى فانه لا يغفر الذنوب الا انت
اللهم صل على محمد وعلى ال محمد كما صليت على ابراهيم وعلى ال ابراهيم انك حميد مجيد اللهم بارك على محمد وعلى ال محمد كما باركت على ابراهيم وعلى ال ابراهيم انك حميد مجيد
ربي زدني علما ربي زدني علما ربي زدني علما ربي اشرح لي صدري ويسر لي امري واحلل عقده من لساني يفقه قولي واجعل لي وزيرا من اهلي
============================================
ان الحمد لله ان الحمدلله نحمده ونستعينه ونستغفره ونعوذ بالله من شرور انفسنا ومن سيئات اعمالنا من يهده الله فلا مضل له ومن يضلل فلا هادي له . و نشهد ان لا اله الا الله الحي القيوم الذي لا تاخذه سنه ولا نوم ونشهد ان سيدنا وحبيبنا ومولانا محمدا عبد الله ورسوله صلى الله تعالى عليه وعلى اله وصحبه وسلم الذي اكمل الله به قصرا النبوه اي ختم الله به النبوه وحق ما الله نبيه بعده ( وحكم الانبياء بعده) واهلن في القران بالبرهان ان محمد صلى الله عليه وسلم خاتم النبيين والمرسلين الذي ارسله بالحق بشيرا ونذيرا وداعيا الى الله باذنه وسراجا منيرا فقد قال الله تعالى في كلامه المجيد والقران الحميد اعوذ بالله من الشيطان الرجيم بسم الله الرحمن الرحيم
:قال الله تعالى في القران المجيد
১. সুরা তাওবার ১৪ নং আয়াত, – ﻭَﻳَﺸۡﻒِ ﺻُﺪُﻭۡﺭَ ﻗَﻮۡﻡٍ ﻣُّﺆۡﻣِﻨِﻴۡﻦَۙ (মুসলমানদের অন্তরসমূহ শান্ত করবেন)
২. সুরা ইউনূসের ৫৭ নং আয়াত, – ﻭَﺷِﻔَﺎٓﺀٌ ﻟِّﻤَﺎ ﻓِﻰ ﺍﻟﺼُّﺪُﻭۡﺭِۙ ﻭَﻫُﺪًﻯ ﻭَّﺭَﺣۡﻤَﺔٌ ﻟِّـﻠۡﻤُﺆۡﻣِﻨِﻲۡﻥَ ( অন্তরের রোগের নিরাময়, হেদায়েত ও রহমত মুসলমানদের জন্য)
৩. ছুরা নাহলের ৬৯ নং আয়াত, – ﻓِﻴۡﻪِ ﺷِﻔَﺎٓﺀٌ ﻟِّﻠﻨَّﺎﺱِ (তাতে মানুষের জন্য রয়েছে রোগমুক্তি)
৪. সুরা বনী ইস্রাঈলের ৮২ নং আয়াত, – ﻭَﻧُﻨَﺰِّﻝُ ﻣِﻦَ ﺍﻟۡـﻘُﺮۡﺍٰﻥِ ﻣَﺎ ﻫُﻮَ ﺷِﻔَﺎٓﺀٌ ﻭَّﺭَﺣۡﻤَﺔٌ ﻟِّـﻠۡﻤُﺆۡﻣِﻨِﻲۡﻥَ (আমি কুরআনে এমন বিষয় নাযিল করি যা রোগের সুচিকিৎসা এবং মুমিনদের জন্য রহমত)
: عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ـ رضى الله عنه ـ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ “ مَا أَنْزَلَ اللَّهُ دَاءً إِلاَّ أَنْزَلَ لَهُ شِفَاءً ”
او كما قال عليه الصلاه السلام
– হযরত আবু হুরায়রা রাদ্বিয়াআল্লাহতা’আলা আনহূ হতে বণিত। হুযুর পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “ মহান আল্লাহ পাক এমন কোন রোগ সৃষ্টি করেননি যার প্রতিষেধক তিনি সৃষ্টি করেননি” [বুখারী, ই. ফা; হাদীস নং-৫২৭৬; ]
وايضا قال الله تعالى في القران المجيد
ان الله وملائكته يصلون على النبي يا ايها الذين امنوا صلوا عليه وسلموا تسليما……….. اللهم صل على محمد كما صليت على ابراهيم وعلى ال ابراهيم انك حميد مجيد اللهم بارك على محمد وعلى ال محمد كما باركت على ابراهيم وعلى ال ابراهيم انك حميد مجيد او اللهم صل على سيدنا مولانا محمد. وعلى ال سيدنا مولانا محمد
- উহুদের ময়দানে যিনি, দান্দান-ও শহিদ ও করি, বানাইলেন ইসলামের তরী, সেই তরী নিবেন পার করি………
- মদিনায় তাওফিক নাই যাওয়ার, সালাম ও পাঠাই বারে বার, আমরা যে উম্মাত গুনাহগার, হাশরে করে নিবেন পার………
- নবীগো দেখিলে আপনায়, জাহান্নাম হারাম হয়ে যায়, মাওলার-ই দীদার নসিব হয়, জান্নাতের সন্ধান পাওয়া যা……
- দিদারে রওজাকে তামান্না-, দিল মে হেঁয় এহি তারানা, হোঁ কেয়ছে মদীনা যানা-, বেকাল হাঁয় দিলে দিওয়ানা ………
- আপহি মাহবুবে ছুবহাঁ-, আপহি মামদুহে আ’জম,, আপহি নওশাহে আকরাম-, আপহি নূরে মুজাস্সাম………
- এই দুনিয়া পড়ে থাকবে, আমরা একদিন থাকবোনা, সবাই মোদের ভুলে যাবে, নবী আপনি ভুইলেন না ………
- যেখানেই থাকো, যেভাবেই থাকো, নবীর দুরুদ ছাড়বানা, নবীর দুরুদ না ছাড়িলে, নবী তোমায় ছাড়বেনা……
- سعت الشجر . نطق الحجر . شق القمر . بعشرته……
Discussion About Ruqyah – رقية شرعية – ঝাড়ফুঁকের ব্যাপারে আলোচনা – Discussion About Sweeping
রুকইয়াহ কী? রুকইয়াহ শারইয়্যাহ ( رقية شرعية ) মানে শরিয়াত সম্মত রুকইয়াহ, কোরআনের আয়াত অথবা হাদিসে বর্ণিত দোয়া দ্বারা ঝাড়ফুঁক করা। তবে স্বাভাবিকভাবে ‘রুকইয়া’ শব্দটি দ্বারা ঝাড়ফুঁক করা বুঝায়। এই ঝাড়ফুঁক সরাসরি কারো ওপর হতে পারে, অথবা কোনো পানি বা খাদ্যের ওপর করে সেটা খাওয়া অথবা ব্যাবহার করা হতে পারে। এক্ষেত্রে রুকইয়ার পানি, অথবা রুকইয়ার গোসল ইত্যাদি পরিভাষা ব্যবহার হয়।
قال رسول الله صلى الله عليه وسلم : “ اعْرِضُوا عَلَىَّ رُقَاكُمْ لاَ بَأْسَ بِالرُّقَى مَا لَمْ يَكُنْ فِيهِ شِرْكٌ ” .
রুকইয়ার বিধানঃ রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “রুকইয়াতে যদি শিরক না থাকে, তাহলে কোনো সমস্যা নেই।” (সহীহ মুসলিম, হাদিস নং ৫৫৪৪)
এজন্য ওলামায়ে কিরাম কয়েকটি শর্তের ব্যাপারে একমত হয়েছেন, সেসব হচ্ছে:
- ১. কোন শিরক-কুফর অথবা হারাম বাক্য থাকা যাবে না।
- ২. যা দ্বারা রুকইয়াহ করা হবে সেটা স্পষ্ট বাক্যে হতে হবে, যার অর্থ ভালোভাবে বোঝা যায়।
- ৩. দুর্বোধ্য কোন সংকেত বা ভাষায় হওয়া যাবে না, যার অর্থ স্বাভাবিকভাবে মানুষ বুঝে না। সালাফের মাঝে কেউ কেউ ঝাড়ফুঁক আরবিতে হওয়াকেও শর্ত বলেছেন।
- ৪. সংখ্যা এবং নকশা দিয়ে রুকইয়াহ বা ঝাড়ফুঁক করা যাবেনা।
আর হ্যাঁ! রুকইয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই আক্বিদা রাখতে হবে, রাক্বির কোন সাধ্য নেই কাউকে সুস্থ করার কিংবা বিপদ দূর করার। সুস্থতা এবং বিপদমুক্তি আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে, এখানে রুকইয়াহ কেবল দোয়ার অনুরূপ ভূমিকা পালন করছে। অর্থাৎ রুকইয়াহ আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়ার একটি পদ্ধতি মাত্র। নোটঃ যিনি রুকইয়াহ করেন, তাকে রাক্বী বলা হয়।
বিশুদ্ধ আক্বিদাঃ ‘রুকইয়া বা ঝাড়ফুঁকের নিজস্ব কোনো ক্ষমতা নেই, সব ক্ষমতা আল্লাহ তা’আলার, আল্লাহ চাইলে শিফা হবে, নইলে নয়।’
রুকইয়া প্রকারভেদঃ
- দোয়া বা আয়াত পড়ে ফুঁ দেয়া হয়,
- মাথায় বা আক্রান্ত স্থানে হাত রেখে দোয়া/আয়াত পড়া হয়।
- এছাড়া পানি, তেল, খাদ্য বা অন্য কিছুতে দোয়া অথবা আয়াত পড়ে ফুঁদিয়ে খাওয়া ও ব্যাবহার করা হয়।
রুকইয়া করে উপকার পেতে তিনটি জিনিসের প্রয়োজন।
- নিয়্যাত (কেন রুকইয়া করছেন, সেজন্য নির্দিষ্টভাবে নিয়াত করা)
- ইয়াক্বিন (এব্যাপারে ইয়াকিন রাখা যে, আল্লাহর কালামে শিফা আছে)
- মেহনত (অনেক কষ্ট হলেও, সুস্থ হওয়া পর্যন্ত ধৈর্য ধরে রুকইয়া চালিয়ে যাওয়া)।
লক্ষণীয়ঃ
- রুকইয়ার উপকার ঠিকমতো পাওয়ার জন্য দৈনন্দিনের ফরজ অবশ্যই পালন করতে হবে,
- পাশাপাশি সুন্নাতের প্রতিও যত্নবান হতে হবে।
- যথাসম্ভব গুনাহ থেকে বাঁচতে হবে। ( ছেলে এবং মেয়েদের জন্য পর্দার বিধানও ফরজ)
কে রুকইয়াহ করতে পারে?
উত্তর হল- নিজের জন্য বা পরিবারের জন্য যে কেউ রুকইয়াহ করতে পারে! এজন্য বিরাট বুজুর্গ হওয়া শর্ত না। আল্লাহর ওপর ভরসা রাখে এমন যে কোন ব্যক্তি, যদি দেখে-দেখে কিংবা মুখস্থ দোয়া অথবা কোরআনের আয়াত পড়তে পারে, তাহলে সেই সেলফ রুকইয়াহ করতে পারবে।
তবে হ্যাঁ, আপনি যদি দীর্ঘমেয়াদে অথবা জনগণের জন্য ব্যাপকভাবে রুকইয়াহ করতে চান, তাহলে অবশ্যই এ বিষয়ে আপনাকে পর্যাপ্ত জ্ঞান রাখতে হবে।
قَالَ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ : مَنْ تَطَبَّبَ، وَلَا يُعْلَمُ مِنْهُ طِبٌّ، فَهُوَ ضَامِنٌ
কেননা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “কেউ যদি চিকিৎসার জ্ঞান না রেখেই চিকিৎসা করে, তবে (কিছু ঘটলে) সেই দায়ী হবে।” (সুনানে আবি দাউদ, হাদিস নং ৪৫৮৬)
সার্বিকভাবে রুকইয়ার উপকারিতা
আমাদের চারপাশে অসংখ্য মানুষ এসব সমস্যায় আক্রান্ত, আমরা কেউ নিজেই ভিকটিম, কারো পরিবারস্থ লোক, আর কারো আত্মীয়স্বজন। বহু বৈদ্য – কবিরাজের কাছে ঘুরে ঘুরে বহু পরিশ্রম করে তারা প্রচুর টাকা পয়সা নষ্ট করে। এর পেছনে মেধা, শ্রম, সময় ব্যয় করে। অবশেষে কেউ সুস্থ জীবনের আশা ছেড়ে দেয়, আর কেউ স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে দেয়। আর কবিরাজের কাজগুলো কুফরি-শিরকি হওয়ার কারণে নষ্ট হয় আখিরাতেও পুঁজিও।
আমার – আপনার চারপাশে এমন মানুষের অভাব নেই। আমাদের দেশে হয়তো এমন একটা প্রাপ্তবয়স্ক লোকও পাওয়া যাবে না, যার নিজের পরিবার অথবা আত্মীয়স্বজনদের মাঝে কেউই এজাতীয় সমস্যায় ভুগছে না। এদের দুনিয়া এবং আখিরাতে ধ্বংস থেকে বাঁচানোর জন্যই রুকইয়াহ শারইয়াহ দরকার!
রুকইয়ার বিনিময়ে নিচের ফজিলতগুলো পাবেন ইনশাআল্লাহ!
১. দ্বীনের দাওয়াত দেয়ার সুযোগ:
২. কোরআনের সাথে সম্পর্ক বৃদ্ধি:
৩. মুসলিম ভাই-বোনদের বিপদে সহায়তা করা:
৪. কুফরের বিরুদ্ধে এবং তাওহিদের পক্ষে সংগ্রাম করা:
৫. তাওয়াককুল:
যেই সব বিষয়ে রুকইয়াহ করা যায়।
- সাধারণ অসুস্থতার রুকইয়াহ
- বদনজরের রুকইয়াহ
- ওয়াসওয়াসা রোগের রুকইয়াহ
- পাপের প্রতি আসক্তি থেকে বাঁচার উপায়
- অনাহূত ভাবনা ও তার প্রতিকার
- যাদুর ইসলামিক চিকিৎসা! (রুকইয়াহ)
- বিয়ে ভাঙার বা আটকে রাখার যাদু
- সম্পর্কে বিচ্ছেদ ঘটানোর যাদু / সম্পর্ক নষ্টের যাদু
- আসক্ত, অনুগত বা বশ করার যাদু
- শারীরিকভাবে অসুস্থ বানানোর যাদু
- গর্ভের সন্তান নষ্ট করার যাদু
- যাদুর বিষয়ে প্রাসঙ্গিক কিছু ঘটনা
- যাদুর ক্ষয়ক্ষতি থেকে বাঁচার উপায়
- বরই পাতার গোসল
- স্বামীকে বশ করার হালাল যাদু
- বিয়ের ভাঙার যাদুর জন্য রুকইয়াহ
- বশ করার যাদুর জন্য রুকইয়াহ
- পড়ালেখা নষ্ট এবং পাগল বানানোর যাদু
- রুকইয়া বনাম কার্স (curse) & কার্স ফর কবিরাজ! যাদুকরদের প্রতি অভিশাপ
- কে আমাকে যাদু করলো ?
শিশু / বাচ্চাদের রুকইয়াহ গাইড ( https://islamidawahcenter.com/ruqyah-for-baby/ )
- বাচ্চাদের রুকইয়াহ করতে লক্ষণীয় বিষয়
- শিশুদের জন্য যেভাবে রুকইয়াহ করবেন
- বাচ্চাদের বিভিন্ন সমস্যার জন্য রুকইয়াহ গাইড
- বাচ্চাদের রুকইয়ার সময় লক্ষণীয়
- তোতলামির সমস্যা এবং করণীয়
- জ্বিনের আসর বিষয়ে ইসলামী আক্বিদা
- আসরের প্রকারভেদ, কখন আক্রান্ত হয়
- জ্বিন আসরের চিকিৎসা
- রাত্রিতে জ্বিনের সমস্যা
-
বাড়ি থেকে জ্বিন তাড়ানো, রাক্বির জন্য লক্ষণীয়, এবিষয়ক কিছু বই
- মাসনুন আমল: জ্বিন এবং অন্যান্য ক্ষতি থেকে বাচার উপায়
- স্বপ্নে জ্বিন দেখলে
- ওমরাহ করলে জিন সমস্যা চলে যায়?
- জিনদের সাহায্য নেয়া যাবে কি?
- পর্ণ/মাস্টারবেশন থেকে মুক্তির উপায়
- প্রেম-ভালোবাসা প্রসঙ্গ এবং রুকইয়াহ!
- অনিয়মিত পিরিয়ড
- গর্ভকালীন সমস্যা ও রুকইয়াহ ( হিন্টস )
- গর্ভকালীন সমস্যা ও রুকইয়াহ
- প্রেম-ভালোবাসা প্রসঙ্গ এবং রুকইয়াহ
- সাদাস্রাব সমস্যা প্রসঙ্গে
বিবিধ
-
- শয়তান ও যাদুকরের মাঝে চুক্তি – A pact between the devil and the magician
- শিরকি রুকইয়াহ থেকেও উপকার হয় কেন?
-
ঔষধ এবং রুকইয়াহ: প্রশ্নঃ আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় শাইখঃ রুকইয়্যাহ করতে করতে মরে যাব তবু ঔষধ খাব না।এটা কি কোন সমস্যা করবে?? নাকি এমন মনোভাব রাখা জায়েজ আছে?”
উত্তর- “ওয়ালাইকুমুসসালাম। না, ভাই এমন মনোভাব রাখা উচিত না। রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রুকইয়াও করেছেন, ঔষধও খেয়েছেন, প্রয়োজন অনুযায়ী অন্য চিকিৎসাও নিয়েছেন (যেমনঃ হিজামা থেরাপি) সুতরাং যখন যে চিকিৎসা করার প্রয়োজন হবে, সেটাই করতে হবে। - শীতকালে রুকইয়াহর গোসল
- সমস্যা যখন চুল পড়া
মিলাদ, তাওয়াল্লুদ কিয়াম এবং কাসিদা।
اعوذ بالله من الشيطان الرجيم بسم الله الرحمن الرحيم لَقَدْ جَاءَكُمْ رَسُولٌ مِّنْ أَنفُسِكُمْ عَزِيزٌ عَلَيْهِ مَا عَنِتُّمْ حَرِيصٌ عَلَيْكُم بِالْمُؤْمِنِينَ رَءُوفٌ رَّحِيمٌ فَإِن تَوَلَّوْا فَقُلْ حَسْبِيَ اللَّهُ لَا إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ ۖ
عَلَيْهِ تَوَكَّلْتُ ۖ وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ
(সূরা তাওবা, আয়াত ১২৮, ১২৯)
مَّا كَانَ مُحَمَّدٌ أَبَا أَحَدٍ مِّن رِّجَالِكُمْ وَلَٰكِن رَّسُولَ اللَّهِ وَخَاتَمَ النَّبِيِّينَ ۗ وَكَانَ اللَّهُ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيمًا إِنَّ اللَّهَ وَمَلَائِكَتَهُ يُصَلُّونَ عَلَى النَّبِيِّ ۚ يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا صَلُّوا عَلَيْهِ وَسَلِّمُوا تَسْلِيمًا ( সূরা আহযাব, আয়াত ৫৬)
তারপরঃ اللهم صل على محمد كما صليت على ابراهيم وعلى ال ابراهيم انك حميد مجيد اللهم بارك على محمد وعلى ال محمد كما باركت على ابراهيم وعلى ال ابراهيم انك حميد مجيد او اللهم صل على سيدنا مولانا محمد. وعلى ال سيدنا مولانا محمد
কুল কা’য়িনাত সবাই বলেন, আজকে মোদের ঈদের দিন। এ জমিনে তাশরীফ আনলেন রহমাতুল্লিল আলামীন।
গাছে চিনলো মাছে চিনলো, চিনলো বনের হরিণে, উম্মত হইয়া চিনলাম নারে, দুঃখ রইলো মনেতে।
“তাওয়াল্লুদ”
نحمد و نصلي علي رسوله الكريم و اله واصحابه اجمعين ولما تم من حمله صلي الله عليه وسلم ستة اشهر الاقوال المروية توفي بلمدينة الشريفة ابوه عبد الله وكان قد اجتاز باخواله بني عدي من الطاءفة النجارية ومكث فيهم شهرا سقيما يعانون سقمه و شكواه ولما تم من حمله صلي الله عليه و سلم علي الراجح تسعة اشهر قمرية وان للزمان ان ينجلي عنه صداه حضرت امه في نسوة من الحظيرة القدسية واخذها المخاض فولدته النبية صلي الله عليه و سلم نورا يتلا لاسناه